আব্বাস হোসেন, লক্ষ্মীপুর
‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’—ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়ে ওমান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন মো. বাহার। তিন বছর পর দেশে আসা বাহারকে স্বাগত জানাতে বাড়ি থেকে পরিবারের শিশুসহ ১২ জন সদস্য যায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। গ্রামের বাড়ি থেকে একটি মাইক্রোবাসে করে রওনা হয় বাহারের বাবা-মা, স্ত্রী, শিশুকন্যা, দুই ভাইয়ের স্ত্রী ও তাঁদের দুই শিশু, নানি, শ্বশুর ও শ্যালক। বাড়ি ফেরার আনন্দ মুহূর্তেই পরিণত হয় বিষাদে। বাহার বাড়ি ফিরেছেন ঠিকই, তবে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন পরিবারের সাতজনের লাশ।
তিন বছর আগে বিয়ে করেন বাহার উদ্দিন। স্ত্রী কবিতা আক্তারকে সন্তানসম্ভবা রেখে চাকরির উদ্দেশ্যে তিনি ওমান পাড়ি জমান। দুই বছর আগে তাঁর একটি কন্যাশিশুর জন্ম হয়। প্রায়ই ভিডিও কলের মাধ্যমে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতেন তিনি। প্রায় তিন বছর পর তিনি দেশে ফিরেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে বিমানবন্দরে নেমে বাহার তাঁর মেয়ে মীম আক্তারকে প্রথমবারের মতো কোলে নিয়ে আদর করেছেন। এটিই প্রথম ও শেষ কোলে নেওয়ায় পরিণত করেছে একটি দুর্ঘটনা। এটি কোনোভাবে মেনে নিতে পারছেন না তিনি। বলছিলেন, ‘চালকের ঘুম আমার পুরো পরিবারকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। চালকের খামখেয়ালিপনায় সব চুরমার হয়ে গেছে। সব শেষ। কী নিয়ে বাঁচব?’ এই কথা বলেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি।
আবার জ্ঞান ফিরে এলে বাহার জানান, গাড়িটি প্রায় ৩০ মিটার গভীর খালে পড়ে। তবে তাৎক্ষণিক গাড়িটি ডুবে যায়নি। ধীরে ধীরে গাড়ি ডুবছিল। এ সময় গাড়ির লক খুলে দিতে বললেও চালক রাসেল তা করেননি। তিনি নিজে গাড়ির দরজার কাচ নামিয়ে বের হয়ে গেছেন। গাড়িতে আটকে থাকা কাউকেই উদ্ধারের চেষ্টা না করে তিনি পালিয়ে গেছেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে প্রবাসী বাহার, তাঁর বাবা আবদুর রহিম, শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা, ভাবি সুইটি আক্তার ও শ্যালক রিয়াজ হোসেন বের হয়ে এলেও অন্য সাতজন ঘটনাস্থলে মারা যায়।
বাহারের বাবা আবদুর রহিমের অভিযোগ, চোখে ঘুমভাব নিয়ে মাইক্রোবাস চালাচ্ছিলেন চালক রাসেল। বারবার বলা সত্ত্বেও গাড়ি থামিয়ে সামান্যও বিশ্রাম নেননি তিনি। এর আগে কুমিল্লায় দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসে। কিন্তু বাড়ি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার আগেই ঘুমন্ত চালক গাড়িটি সড়কের পাশে খালে ফেলে দেন।
স্বজনেরা জানান, একপর্যায়ে গাড়ি থেকে প্রবাসী বাহার, তাঁর বাবা আবদুর রহিম, শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা, ভাবি সুইটি ও শ্যালক রিয়াজ বের হয়ে আসেন। তবে বাঁচতে পারেনি বাহারের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা কবিতা (২৪), মেয়ে মীম আক্তার (২), মা মুরশিদা বেগম (৫০), নানি ফয়জুন নেছা (৭০), ভাতিজি রেশমা আক্তার (৯), লামিয়া আক্তার (৮) ও বড় ভাইয়ের স্ত্রী লাবনী আক্তার (২৫)। নিহত ব্যক্তিরা লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের চৌপল্লী এলাকার কাশারিবাড়ির বাসিন্দা।
বাহারের শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা বলেন, ‘আমরা চালকসহ ১৩ জন ছিলাম। আমি চালকের পাশের আসনে বসি। তার চোখ ঘুম ঘুম ছিল। তাকে বলেছি, আমরা পরে যাব, তুমি একটু ঘুমিয়ে নাও। তার যেন খুব তাড়া ছিল। আমাদের কথা শোনেনি। পথে তিন জায়গায় গাড়ি থামিয়ে তাকে রেস্ট নিতে বলি। সর্বশেষ ফেনীতে এসে তাকে বলেছি, ১-২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে নিতে। কিছুক্ষণ গাড়ি থামিয়ে সে বসেছিল। তার তাড়া থাকায় আমাদের কথা না শুনে গাড়ি চালানো শুরু করে। পথে আমি তার সঙ্গে কথা বলে তাকে সতেজ রাখার চেষ্টা করি। গাড়িটি যখন খালে পড়ে যাওয়ার উপক্রম, তাকে বারবার ব্রেক করতে বলি। কিন্তু সে ঘুম ঘুম চোখে থাকায় গাড়ির নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেনি।’
গাড়ি ও চালকের ত্রুটি রয়েছে কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখছে লক্ষ্মীপুর বিআরটিএ। দুপুরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী বিআরটিএ কার্যালয়ের কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেন লক্ষ্মীপুর বিআরটিএর সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান দেওয়ার জন্য অধিদপ্তরে আবেদন করা হবে।
অন্যদিকে দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসটি চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ জব্দ করলেও চালককে আটক করতে পারেনি। তবে তাঁকে আটকে তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোবারক হোসেন। তিনি জানান, গাড়িটি জব্দ করা হয়েছে। চালক পালিয়ে গেছেন। তাঁকে আটকের চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন স্থানে চালকের বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বিকেলে বাহারের ঘরের চারজন ও তাঁর নানি ফয়জুন নেছাকে হাজিরপাড়া পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। অন্য দুজনকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দাফন করা হবে। তারা হচ্ছে বাহারের বড় ভাই রুবেল হোসেনের স্ত্রী লাবনী আক্তার ও শিশুকন্যা লামিয়া আক্তার। দুর্ঘটনার খবর শুনে রুবেল হোসেন ওমান থেকে রওনা দিয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ওমানে থাকেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বিমানবন্দর থেকে আসার সময় আজ বুধবার সকালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজারের বাহার ও তাঁর স্বজনদের বহনকারী যাত্রীবাহী মাইক্রোবাসটি খালে পড়ে যায়। এতে একই পরিবারের তিন কন্যাশিশুসহ সাতজন নিহত হয়।
‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’—ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়ে ওমান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন মো. বাহার। তিন বছর পর দেশে আসা বাহারকে স্বাগত জানাতে বাড়ি থেকে পরিবারের শিশুসহ ১২ জন সদস্য যায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। গ্রামের বাড়ি থেকে একটি মাইক্রোবাসে করে রওনা হয় বাহারের বাবা-মা, স্ত্রী, শিশুকন্যা, দুই ভাইয়ের স্ত্রী ও তাঁদের দুই শিশু, নানি, শ্বশুর ও শ্যালক। বাড়ি ফেরার আনন্দ মুহূর্তেই পরিণত হয় বিষাদে। বাহার বাড়ি ফিরেছেন ঠিকই, তবে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন পরিবারের সাতজনের লাশ।
তিন বছর আগে বিয়ে করেন বাহার উদ্দিন। স্ত্রী কবিতা আক্তারকে সন্তানসম্ভবা রেখে চাকরির উদ্দেশ্যে তিনি ওমান পাড়ি জমান। দুই বছর আগে তাঁর একটি কন্যাশিশুর জন্ম হয়। প্রায়ই ভিডিও কলের মাধ্যমে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতেন তিনি। প্রায় তিন বছর পর তিনি দেশে ফিরেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে বিমানবন্দরে নেমে বাহার তাঁর মেয়ে মীম আক্তারকে প্রথমবারের মতো কোলে নিয়ে আদর করেছেন। এটিই প্রথম ও শেষ কোলে নেওয়ায় পরিণত করেছে একটি দুর্ঘটনা। এটি কোনোভাবে মেনে নিতে পারছেন না তিনি। বলছিলেন, ‘চালকের ঘুম আমার পুরো পরিবারকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। চালকের খামখেয়ালিপনায় সব চুরমার হয়ে গেছে। সব শেষ। কী নিয়ে বাঁচব?’ এই কথা বলেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি।
আবার জ্ঞান ফিরে এলে বাহার জানান, গাড়িটি প্রায় ৩০ মিটার গভীর খালে পড়ে। তবে তাৎক্ষণিক গাড়িটি ডুবে যায়নি। ধীরে ধীরে গাড়ি ডুবছিল। এ সময় গাড়ির লক খুলে দিতে বললেও চালক রাসেল তা করেননি। তিনি নিজে গাড়ির দরজার কাচ নামিয়ে বের হয়ে গেছেন। গাড়িতে আটকে থাকা কাউকেই উদ্ধারের চেষ্টা না করে তিনি পালিয়ে গেছেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে প্রবাসী বাহার, তাঁর বাবা আবদুর রহিম, শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা, ভাবি সুইটি আক্তার ও শ্যালক রিয়াজ হোসেন বের হয়ে এলেও অন্য সাতজন ঘটনাস্থলে মারা যায়।
বাহারের বাবা আবদুর রহিমের অভিযোগ, চোখে ঘুমভাব নিয়ে মাইক্রোবাস চালাচ্ছিলেন চালক রাসেল। বারবার বলা সত্ত্বেও গাড়ি থামিয়ে সামান্যও বিশ্রাম নেননি তিনি। এর আগে কুমিল্লায় দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসে। কিন্তু বাড়ি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার আগেই ঘুমন্ত চালক গাড়িটি সড়কের পাশে খালে ফেলে দেন।
স্বজনেরা জানান, একপর্যায়ে গাড়ি থেকে প্রবাসী বাহার, তাঁর বাবা আবদুর রহিম, শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা, ভাবি সুইটি ও শ্যালক রিয়াজ বের হয়ে আসেন। তবে বাঁচতে পারেনি বাহারের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা কবিতা (২৪), মেয়ে মীম আক্তার (২), মা মুরশিদা বেগম (৫০), নানি ফয়জুন নেছা (৭০), ভাতিজি রেশমা আক্তার (৯), লামিয়া আক্তার (৮) ও বড় ভাইয়ের স্ত্রী লাবনী আক্তার (২৫)। নিহত ব্যক্তিরা লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের চৌপল্লী এলাকার কাশারিবাড়ির বাসিন্দা।
বাহারের শ্বশুর ইস্কান্দার মীর্জা বলেন, ‘আমরা চালকসহ ১৩ জন ছিলাম। আমি চালকের পাশের আসনে বসি। তার চোখ ঘুম ঘুম ছিল। তাকে বলেছি, আমরা পরে যাব, তুমি একটু ঘুমিয়ে নাও। তার যেন খুব তাড়া ছিল। আমাদের কথা শোনেনি। পথে তিন জায়গায় গাড়ি থামিয়ে তাকে রেস্ট নিতে বলি। সর্বশেষ ফেনীতে এসে তাকে বলেছি, ১-২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে নিতে। কিছুক্ষণ গাড়ি থামিয়ে সে বসেছিল। তার তাড়া থাকায় আমাদের কথা না শুনে গাড়ি চালানো শুরু করে। পথে আমি তার সঙ্গে কথা বলে তাকে সতেজ রাখার চেষ্টা করি। গাড়িটি যখন খালে পড়ে যাওয়ার উপক্রম, তাকে বারবার ব্রেক করতে বলি। কিন্তু সে ঘুম ঘুম চোখে থাকায় গাড়ির নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেনি।’
গাড়ি ও চালকের ত্রুটি রয়েছে কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখছে লক্ষ্মীপুর বিআরটিএ। দুপুরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী বিআরটিএ কার্যালয়ের কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেন লক্ষ্মীপুর বিআরটিএর সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান দেওয়ার জন্য অধিদপ্তরে আবেদন করা হবে।
অন্যদিকে দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসটি চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ জব্দ করলেও চালককে আটক করতে পারেনি। তবে তাঁকে আটকে তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোবারক হোসেন। তিনি জানান, গাড়িটি জব্দ করা হয়েছে। চালক পালিয়ে গেছেন। তাঁকে আটকের চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন স্থানে চালকের বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বিকেলে বাহারের ঘরের চারজন ও তাঁর নানি ফয়জুন নেছাকে হাজিরপাড়া পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। অন্য দুজনকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দাফন করা হবে। তারা হচ্ছে বাহারের বড় ভাই রুবেল হোসেনের স্ত্রী লাবনী আক্তার ও শিশুকন্যা লামিয়া আক্তার। দুর্ঘটনার খবর শুনে রুবেল হোসেন ওমান থেকে রওনা দিয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ওমানে থাকেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বিমানবন্দর থেকে আসার সময় আজ বুধবার সকালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজারের বাহার ও তাঁর স্বজনদের বহনকারী যাত্রীবাহী মাইক্রোবাসটি খালে পড়ে যায়। এতে একই পরিবারের তিন কন্যাশিশুসহ সাতজন নিহত হয়।
মুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৩ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু পর রুবেল তার প্রতিষ্ঠান ‘এফ রহমান ট্রেডিং’-এর ভেতরে কাজ করছিলেন। এসময় একদল দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। চিৎকার শুনে পাশের দোকানদার ও সিএনজি চালকরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে