কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মচর্চার জন্য মন্দির বা প্রার্থনাকক্ষ নির্মাণের দাবি জানানো হয়েছে। সেটির নির্মাণকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত একটি অস্থায়ী প্রার্থনাকক্ষের দাবি জানিয়ে ১৪ দিনের আল্টিমেটাম জানিয়েছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠানো এক চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বলেছে, পূর্ববর্তী প্রশাসনের কাছে একাধিকবার মন্দিরের দাবি তোলা হয়েছে। কিন্তু কেন এখনো এটি কার্যকর হয়নি তা বলতে পারছি না। এ বিষয়ে এখন আমার কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার নেই। নতুন উপাচার্য নিয়োগ হলে আমি ওনার কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করব। সনাতনীদের দাবিটি যৌক্তিক, নতুন উপাচার্য যাতে ইতিবাচক সাড়া দেয়, বিষয়টি সেভাবেই উপস্থাপন করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের ২০১৯-২০ বর্ষের শিক্ষার্থী সৌরভ বিশ্বাস বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন স্থাপনা রয়েছে। তবে দুঃখজনকভাবে এখনো মন্দির বা প্রার্থনা কক্ষের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমরা ইতিমধ্যে চারবার আবেদন করেছি। তবু এখনো মন্দির নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই অবিলম্বে মন্দির নির্মাণের কাজ হাতে নিতে হবে এবং মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে একটি অস্থায়ী প্রার্থনা কক্ষ দিতে হবে। অন্যথায় আমরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।’
পরিসংখ্যান বিভাগের ২০২১-২২ বর্ষের জয়া ভৌমিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শেষে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনার জন্য যখন মন্দিরে যাই, তখন মনের মধ্যে একটা পবিত্রতা কাজ করেছিল। ঠিক তেমনই দেশের প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মন্দির রয়েছে। কিন্তু আক্ষেপ আমাদের, এখানে কোনো মন্দির নেই। প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই চাওয়া, আমাদের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনার জন্য একটা নির্দিষ্ট স্থান প্রয়োজন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পূজা উদ্যাপন পরিষদের তথ্য মোতাবেক, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থী প্রায় ছয় শ, শিক্ষক প্রায় ৩০ জন। এ ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। প্রতিবছরই এই সংখ্যাটা বাড়ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বর্তমানে উপাচার্যের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ড. জাকির ছায়াদউল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। আমাকে কিছু সিলেক্টেড বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে একজন শিক্ষক হিসেবে আমি সনাতনীদের এই দাবির পক্ষে। এ বিষয়ে আমি সনাতনী কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি এগিয়ে রাখব। যেন পরবর্তী উপাচার্য এলে মন্দিরের কাজটি সহজ হয়ে যায়।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মচর্চার জন্য মন্দির বা প্রার্থনাকক্ষ নির্মাণের দাবি জানানো হয়েছে। সেটির নির্মাণকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত একটি অস্থায়ী প্রার্থনাকক্ষের দাবি জানিয়ে ১৪ দিনের আল্টিমেটাম জানিয়েছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠানো এক চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বলেছে, পূর্ববর্তী প্রশাসনের কাছে একাধিকবার মন্দিরের দাবি তোলা হয়েছে। কিন্তু কেন এখনো এটি কার্যকর হয়নি তা বলতে পারছি না। এ বিষয়ে এখন আমার কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার নেই। নতুন উপাচার্য নিয়োগ হলে আমি ওনার কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করব। সনাতনীদের দাবিটি যৌক্তিক, নতুন উপাচার্য যাতে ইতিবাচক সাড়া দেয়, বিষয়টি সেভাবেই উপস্থাপন করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের ২০১৯-২০ বর্ষের শিক্ষার্থী সৌরভ বিশ্বাস বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন স্থাপনা রয়েছে। তবে দুঃখজনকভাবে এখনো মন্দির বা প্রার্থনা কক্ষের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমরা ইতিমধ্যে চারবার আবেদন করেছি। তবু এখনো মন্দির নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই অবিলম্বে মন্দির নির্মাণের কাজ হাতে নিতে হবে এবং মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে একটি অস্থায়ী প্রার্থনা কক্ষ দিতে হবে। অন্যথায় আমরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।’
পরিসংখ্যান বিভাগের ২০২১-২২ বর্ষের জয়া ভৌমিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শেষে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনার জন্য যখন মন্দিরে যাই, তখন মনের মধ্যে একটা পবিত্রতা কাজ করেছিল। ঠিক তেমনই দেশের প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মন্দির রয়েছে। কিন্তু আক্ষেপ আমাদের, এখানে কোনো মন্দির নেই। প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই চাওয়া, আমাদের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনার জন্য একটা নির্দিষ্ট স্থান প্রয়োজন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পূজা উদ্যাপন পরিষদের তথ্য মোতাবেক, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থী প্রায় ছয় শ, শিক্ষক প্রায় ৩০ জন। এ ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। প্রতিবছরই এই সংখ্যাটা বাড়ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বর্তমানে উপাচার্যের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ড. জাকির ছায়াদউল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। আমাকে কিছু সিলেক্টেড বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে একজন শিক্ষক হিসেবে আমি সনাতনীদের এই দাবির পক্ষে। এ বিষয়ে আমি সনাতনী কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি এগিয়ে রাখব। যেন পরবর্তী উপাচার্য এলে মন্দিরের কাজটি সহজ হয়ে যায়।’
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে