আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রানওয়ে পরিষ্কারের জন্য কেনা একটি ট্রাক দুই দশক ধরে গ্যারেজে পড়ে আছে। রানওয়ে সুইপার ট্রাকটি ব্যবহার না করে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দিয়েই বেশির ভাগ সময় পরিষ্কার করানো হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রায় ৫ কোটি টাকা দিয়ে একই ধরনের আরও একটি ট্রাক কেনা হচ্ছে। ট্রাকটিতে বাড়তি শুধু ঘাস কাটার ব্যবস্থা থাকছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, পুরোনো রানওয়ে সুইপার গাড়িটি মেরামতের নামে দুই অর্থবছরে এক কোটি এক লাখ টাকা খরচ করেছে কর্তৃপক্ষ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬৫ লাখ টাকা খরচ করে মেসার্স নওসীন এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গাড়িটি মেরামত করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরেও গাড়িটি মেরামত বাবদ ৩৬ লাখ টাকা খরচ দেখানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নতুন একটি রানওয়ে সুইপার ট্রাক কিনতে গত বছরের শেষের দিকে দরপত্র আহ্বান করা হয়। চলতি বছরের শুরুতে রাজধানীর উত্তরার পেরিপ্লাক্স হোমস লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় এই গাড়ি কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হয়। সর্বশেষ তথ্যমতে, ট্রাকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে সরবরাহের জন্য শিপমেন্ট হওয়ার পথে রয়েছে।
সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ সূত্র জানা গেছে, সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড স্টোর ইউনিট (সেমসু) প্রয়োজনীয় মালামাল ক্রয় ও সরবরাহ করে থাকে। নতুন এই গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিকস মেইনটেন্যান্স (ইএম শাখা) থেকে ক্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করে।
সিভিল এভিয়েশনের সেমসু বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কাসেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো গাড়ি কিনতে হলে আমাদের সেমসু বিভাগ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই গাড়ি ইএম শাখা থেকে কেন ক্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করবে?’
এ বিষয়ে সিভিল এভিয়েশনের পরিচালক (সেমসু) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি বিষয়টি জানেন না
বলে জানান।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ২০০৩ সালে বিমানবন্দরের রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কেনা হয় আধুনিক প্রযুক্তির রানওয়ে সুইপার ট্রাকটি। সে থেকেই প্রায় দুই দশক ধরে বিমানবন্দরের মোটর ট্রান্সপোর্ট শাখার গ্যারেজে পড়ে আছে গাড়িটি।
শাহ আমানত বিমানবন্দরের সদ্য বিদায়ী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসনিম আহমেদ নতুন গাড়ি কেনার কথা স্বীকার করেন। তাসনিম আহমেদ বলেন, গাড়িটি কেনার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রানওয়ে পরিষ্কারের জন্য কেনা একটি ট্রাক দুই দশক ধরে গ্যারেজে পড়ে আছে। রানওয়ে সুইপার ট্রাকটি ব্যবহার না করে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দিয়েই বেশির ভাগ সময় পরিষ্কার করানো হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রায় ৫ কোটি টাকা দিয়ে একই ধরনের আরও একটি ট্রাক কেনা হচ্ছে। ট্রাকটিতে বাড়তি শুধু ঘাস কাটার ব্যবস্থা থাকছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, পুরোনো রানওয়ে সুইপার গাড়িটি মেরামতের নামে দুই অর্থবছরে এক কোটি এক লাখ টাকা খরচ করেছে কর্তৃপক্ষ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬৫ লাখ টাকা খরচ করে মেসার্স নওসীন এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গাড়িটি মেরামত করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরেও গাড়িটি মেরামত বাবদ ৩৬ লাখ টাকা খরচ দেখানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নতুন একটি রানওয়ে সুইপার ট্রাক কিনতে গত বছরের শেষের দিকে দরপত্র আহ্বান করা হয়। চলতি বছরের শুরুতে রাজধানীর উত্তরার পেরিপ্লাক্স হোমস লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় এই গাড়ি কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হয়। সর্বশেষ তথ্যমতে, ট্রাকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে সরবরাহের জন্য শিপমেন্ট হওয়ার পথে রয়েছে।
সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ সূত্র জানা গেছে, সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড স্টোর ইউনিট (সেমসু) প্রয়োজনীয় মালামাল ক্রয় ও সরবরাহ করে থাকে। নতুন এই গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিকস মেইনটেন্যান্স (ইএম শাখা) থেকে ক্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করে।
সিভিল এভিয়েশনের সেমসু বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কাসেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো গাড়ি কিনতে হলে আমাদের সেমসু বিভাগ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই গাড়ি ইএম শাখা থেকে কেন ক্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু করবে?’
এ বিষয়ে সিভিল এভিয়েশনের পরিচালক (সেমসু) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি বিষয়টি জানেন না
বলে জানান।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ২০০৩ সালে বিমানবন্দরের রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কেনা হয় আধুনিক প্রযুক্তির রানওয়ে সুইপার ট্রাকটি। সে থেকেই প্রায় দুই দশক ধরে বিমানবন্দরের মোটর ট্রান্সপোর্ট শাখার গ্যারেজে পড়ে আছে গাড়িটি।
শাহ আমানত বিমানবন্দরের সদ্য বিদায়ী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসনিম আহমেদ নতুন গাড়ি কেনার কথা স্বীকার করেন। তাসনিম আহমেদ বলেন, গাড়িটি কেনার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের সীমান্তবর্তী ধরলা নদীতে শঙ্খদ্বীপ (৭) নামের এক শিশুর লাশ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরে লাশটি পাওয়া যায়। জানা গেছে, শিশুটি ভারতীয়। গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি থানার সাপটিবাড়ী সুস্থিরহাট বাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছিল সে।
১ মিনিট আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
১১ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
১৪ মিনিট আগে