নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে চার সহোদর বোন নিখোঁজ হয়েছে। সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজ নিয়ে কোনো সন্ধান না পেয়ে নাঙ্গলকোট থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তাদের বাবা।
জানা গেছে, চার বোনের তিনজন স্থানীয় আফসারুল উলুম কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। সবার ছোট বোনটি পার্শ্ববর্তী নারুয়া তা’লিমুল কোরআন মডেল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। গত বৃহস্পতিবার মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে তারা নিখোঁজ।
তারা উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের কালেম গ্রামের মজিবুল হকের মেয়ে। মজিবুল হক দীর্ঘদিন যাবৎ মরদেহ গোসল ও দাফনের কাজ করে আসছেন।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কালেম গ্রামের মজিবুল হকের কোনো পুত্রসন্তান নেই। চার মেয়ের মধ্যে তাসনিম জাহান (১৭), মারজাহান (১৪) ও তাজিন সুলতানা (১২) নাঙ্গলকোট আফসারুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় যথাক্রমে আলিম প্রথম বর্ষ, অষ্টম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। আর ছোট মেয়ে মাইশা সুলতানা (৬) নারুয়া তা’লিমুল কোরআন মডেল মাদ্রাসার শিশু শ্রেণির ছাত্রী।
গত বুধবার একই ইউনিয়নের নারুয়া গ্রামে নানাবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল চার বোন। পরদিন সকাল ৯টার দিকে তারা নানাবাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বের হয়। এরপর তারা বাড়ি ফেরেনি। সেদিন বিকেল থেকে পরিবারের লোকজন সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজ করেও তাদের সন্ধান পায়নি।
নিখোঁজ মেয়েদের বাবা মুজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার কোনো ছেলেসন্তান নেই। আমার আদরের চার কলিজা মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে কোথায় চলে গেল। আমার সব আত্মীয়স্বজন, মেয়েদের সব বান্ধবীর কাছে খোঁজ নিয়েছি, কোথায়ও খোঁজ মেলেনি। আমার কলিজার টুকরা চার জান্নাতকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিন। আমি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেভাবে হোক আমার সন্তানদের আমার বাড়ি ফিরিয়ে দেন।’
জানতে চাইলে নাঙ্গলকোট থানার ওসি ফারুক হোসেন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত চলছে।’
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে চার সহোদর বোন নিখোঁজ হয়েছে। সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজ নিয়ে কোনো সন্ধান না পেয়ে নাঙ্গলকোট থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তাদের বাবা।
জানা গেছে, চার বোনের তিনজন স্থানীয় আফসারুল উলুম কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। সবার ছোট বোনটি পার্শ্ববর্তী নারুয়া তা’লিমুল কোরআন মডেল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। গত বৃহস্পতিবার মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে তারা নিখোঁজ।
তারা উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের কালেম গ্রামের মজিবুল হকের মেয়ে। মজিবুল হক দীর্ঘদিন যাবৎ মরদেহ গোসল ও দাফনের কাজ করে আসছেন।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কালেম গ্রামের মজিবুল হকের কোনো পুত্রসন্তান নেই। চার মেয়ের মধ্যে তাসনিম জাহান (১৭), মারজাহান (১৪) ও তাজিন সুলতানা (১২) নাঙ্গলকোট আফসারুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় যথাক্রমে আলিম প্রথম বর্ষ, অষ্টম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। আর ছোট মেয়ে মাইশা সুলতানা (৬) নারুয়া তা’লিমুল কোরআন মডেল মাদ্রাসার শিশু শ্রেণির ছাত্রী।
গত বুধবার একই ইউনিয়নের নারুয়া গ্রামে নানাবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল চার বোন। পরদিন সকাল ৯টার দিকে তারা নানাবাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বের হয়। এরপর তারা বাড়ি ফেরেনি। সেদিন বিকেল থেকে পরিবারের লোকজন সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজ করেও তাদের সন্ধান পায়নি।
নিখোঁজ মেয়েদের বাবা মুজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার কোনো ছেলেসন্তান নেই। আমার আদরের চার কলিজা মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে কোথায় চলে গেল। আমার সব আত্মীয়স্বজন, মেয়েদের সব বান্ধবীর কাছে খোঁজ নিয়েছি, কোথায়ও খোঁজ মেলেনি। আমার কলিজার টুকরা চার জান্নাতকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিন। আমি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেভাবে হোক আমার সন্তানদের আমার বাড়ি ফিরিয়ে দেন।’
জানতে চাইলে নাঙ্গলকোট থানার ওসি ফারুক হোসেন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত চলছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে