কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. আলাউদ্দিনকে (৫৫) তুলে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। চাচাতো ভাইয়ের জানাজা শেষে বাড়ি ফেরার পথে চান্দাশ এলাকায় আজ রোববার দুপুরে তাঁকে সড়ক থেকে তুলে নেয় দুর্বৃত্তরা। এরপর তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ সড়কের পাশে ফেলে যায়।
আলাউদ্দিন বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের আলিয়ারা গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে। তাঁর স্বজনেরা দাবি করেছেন, আলাউদ্দিনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, আলাউদ্দিনের শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
আলাউদ্দিনের স্বজনদের অভিযোগ, শত্রুতার জেরে সন্ত্রাসীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে ওত পেতে ছিল। তিনি চাচাতো ভাইয়ের জানাজা শেষে দুপুরে বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় অস্ত্রধারী একদল দুর্বৃত্ত তাঁর পথ রোধ করে। পরে হাত-পা বেঁধে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নেয়।
আলাউদ্দিনের ভাগনে আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘জানাজা শেষে মামাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলে আমি খবর পেয়ে তাদের পিছু নিই। চান্দাশ এলাকায় গিয়ে দেখি, মামাকে কুপিয়ে ও গুলি করে ফেলে রাখা হয়েছে।’
আরেক স্বজন বারেক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা শুভপুর এলাকায় গিয়ে তাদের (দুর্বৃত্তদের) বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু তারা দ্রুত পালিয়ে যায় এবং চান্দাশ এলাকায় গিয়ে মামাকে ফেলে দেয়।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলাউদ্দিনের সঙ্গে একই এলাকার সালেহ আহম্মদের পক্ষের দীর্ঘদিন ধরে গরু চুরিসংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এলাকাবাসীর ধারণা, এই বিরোধ থেকেই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আলাউদ্দিনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তবে গুলির কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ওই এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযুক্তদের আটকে অভিযান চালানো হচ্ছে। তবে এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. আলাউদ্দিনকে (৫৫) তুলে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। চাচাতো ভাইয়ের জানাজা শেষে বাড়ি ফেরার পথে চান্দাশ এলাকায় আজ রোববার দুপুরে তাঁকে সড়ক থেকে তুলে নেয় দুর্বৃত্তরা। এরপর তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ সড়কের পাশে ফেলে যায়।
আলাউদ্দিন বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের আলিয়ারা গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে। তাঁর স্বজনেরা দাবি করেছেন, আলাউদ্দিনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, আলাউদ্দিনের শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
আলাউদ্দিনের স্বজনদের অভিযোগ, শত্রুতার জেরে সন্ত্রাসীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে ওত পেতে ছিল। তিনি চাচাতো ভাইয়ের জানাজা শেষে দুপুরে বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় অস্ত্রধারী একদল দুর্বৃত্ত তাঁর পথ রোধ করে। পরে হাত-পা বেঁধে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নেয়।
আলাউদ্দিনের ভাগনে আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘জানাজা শেষে মামাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলে আমি খবর পেয়ে তাদের পিছু নিই। চান্দাশ এলাকায় গিয়ে দেখি, মামাকে কুপিয়ে ও গুলি করে ফেলে রাখা হয়েছে।’
আরেক স্বজন বারেক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা শুভপুর এলাকায় গিয়ে তাদের (দুর্বৃত্তদের) বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু তারা দ্রুত পালিয়ে যায় এবং চান্দাশ এলাকায় গিয়ে মামাকে ফেলে দেয়।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলাউদ্দিনের সঙ্গে একই এলাকার সালেহ আহম্মদের পক্ষের দীর্ঘদিন ধরে গরু চুরিসংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এলাকাবাসীর ধারণা, এই বিরোধ থেকেই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আলাউদ্দিনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তবে গুলির কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ওই এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযুক্তদের আটকে অভিযান চালানো হচ্ছে। তবে এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে