কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে নিখোঁজ থাকা ১৫ বাংলাদেশি জেলেকে উদ্ধার করেছে মিয়ানমার নৌবাহিনী। গতকাল রোববার জেলেদের বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১১টায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ওই জেলেদের তাদের ট্রলারসহ সেন্ট মার্টিন উপকূলে পৌঁছায়। সেখানে তাঁদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড জেটিতে অবস্থান নিয়ে ট্রলারের ইঞ্জিন মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক হলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে আনোয়ারা উপকূলের উদ্দেশে যাত্রা করবে বলে জানান, ট্রলারের মাঝি নুরুজ্জমা ওরফে কালু।
উদ্ধার জেলেরা হলেন মো. নুরুজ্জমা ওরফে কালু, আবদুল মন্নান, মহিউদ্দিন, মো. রায়হান, কালু মিয়া, আলী হোসেন, মো. রাশেল, মো. মোরশেদ, মো. বোরহান, আবুল মনসুর, আলী আহমদ, আবদুল হান্নান, জালাল উদ্দিন, আবু ছাদেক ও আবদুল করিম। তাদের বয়স ১৯ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। সবার বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায়।
জানা গেছে, ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে নিখোঁজ ১৫ জেলে একসময় ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় ঢুকে পড়েন। এক সপ্তাহ চলার মতো যে খাবার ও পানি সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিল, একপর্যায়ে তা ফুরিয়ে যায়। সাগরে ভাসতে থাকার ছয় দিন পর মিয়ানমারের একটি মাছ ধরার ট্রলার তাঁদের তিন দিন টেনে আকিয়াব উপকূলের অদূরে নিয়ে যায়। সেখান থেকে মিয়ানমার নৌবাহিনী বাংলাদেশের জলসীমায় নিয়ে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কাছে ট্রলারসহ জেলেদের হস্তান্তর করে। এ সময় মিয়ানমার নৌবাহিনী জেলেদের জন্য পর্যাপ্ত খাবারসহ জ্বালানি তেল উপহার দেয়।
ট্রলারের মাঝি নুরুজ্জমা ওরফে কালু বলেন, আনোয়ারা থেকে ৩ জানুয়ারি ১৫ জেলে ওবাইদুল হক মুন্না ও মিজানুর রহমানের যৌথ মালিকানাধীন এফবি মা জননী নামের ট্রলারটি নিয়ে গভীর সাগরে মাছ ধরতে যান। ওই দিন রাতে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। সেই থেকে সাগরে ভাসছিলেন তাঁরা। সাগরে হারিয়ে যান তাঁরা, ফুরিয়ে আসে খাবার। গভীর সাগরে চরম সংকটে পড়েন জেলেরা। এভাবে ভাসতে ভাসতে একসময় দেশের সমুদ্রসীমা পেরিয়ে মিয়ানমার জলসীমায় যায় ট্রলারটি। দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও উদ্ধার না হওয়ায় একসময় বাঁচার আশাই ছেড়ে দিয়েছিলেন তাঁরা।
সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড স্টেশন কমান্ডার লে. তাকিউল আহসান বলেন, মিয়ানমার নৌবাহিনীর মাধ্যমে খবর পেয়ে সাগরে টহলরত কোস্টগার্ডের জাহাজ গিয়ে ট্রলারসহ জেলেদের উদ্ধার করে উপকূলে নিয়ে আসে। মিয়ানমার নৌবাহিনী তাদের জলসীমায় ট্রলারটির সন্ধান পায় গতকাল সকালে। ওই দিন বিকেলে তারা সংকটাপন্ন অবস্থায় বাংলাদেশি জেলেদের জলসীমায় নিয়ে এসে কোস্টগার্ডকে বুঝিয়ে দেয়। পরে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জাহাজ ওই ১৫ জেলেকে সেন্ট মার্টিন নিয়ে আসে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে নিখোঁজ থাকা ১৫ বাংলাদেশি জেলেকে উদ্ধার করেছে মিয়ানমার নৌবাহিনী। গতকাল রোববার জেলেদের বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১১টায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ওই জেলেদের তাদের ট্রলারসহ সেন্ট মার্টিন উপকূলে পৌঁছায়। সেখানে তাঁদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড জেটিতে অবস্থান নিয়ে ট্রলারের ইঞ্জিন মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক হলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে আনোয়ারা উপকূলের উদ্দেশে যাত্রা করবে বলে জানান, ট্রলারের মাঝি নুরুজ্জমা ওরফে কালু।
উদ্ধার জেলেরা হলেন মো. নুরুজ্জমা ওরফে কালু, আবদুল মন্নান, মহিউদ্দিন, মো. রায়হান, কালু মিয়া, আলী হোসেন, মো. রাশেল, মো. মোরশেদ, মো. বোরহান, আবুল মনসুর, আলী আহমদ, আবদুল হান্নান, জালাল উদ্দিন, আবু ছাদেক ও আবদুল করিম। তাদের বয়স ১৯ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। সবার বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায়।
জানা গেছে, ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে নিখোঁজ ১৫ জেলে একসময় ভাসতে ভাসতে মিয়ানমার জলসীমায় ঢুকে পড়েন। এক সপ্তাহ চলার মতো যে খাবার ও পানি সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিল, একপর্যায়ে তা ফুরিয়ে যায়। সাগরে ভাসতে থাকার ছয় দিন পর মিয়ানমারের একটি মাছ ধরার ট্রলার তাঁদের তিন দিন টেনে আকিয়াব উপকূলের অদূরে নিয়ে যায়। সেখান থেকে মিয়ানমার নৌবাহিনী বাংলাদেশের জলসীমায় নিয়ে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কাছে ট্রলারসহ জেলেদের হস্তান্তর করে। এ সময় মিয়ানমার নৌবাহিনী জেলেদের জন্য পর্যাপ্ত খাবারসহ জ্বালানি তেল উপহার দেয়।
ট্রলারের মাঝি নুরুজ্জমা ওরফে কালু বলেন, আনোয়ারা থেকে ৩ জানুয়ারি ১৫ জেলে ওবাইদুল হক মুন্না ও মিজানুর রহমানের যৌথ মালিকানাধীন এফবি মা জননী নামের ট্রলারটি নিয়ে গভীর সাগরে মাছ ধরতে যান। ওই দিন রাতে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। সেই থেকে সাগরে ভাসছিলেন তাঁরা। সাগরে হারিয়ে যান তাঁরা, ফুরিয়ে আসে খাবার। গভীর সাগরে চরম সংকটে পড়েন জেলেরা। এভাবে ভাসতে ভাসতে একসময় দেশের সমুদ্রসীমা পেরিয়ে মিয়ানমার জলসীমায় যায় ট্রলারটি। দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও উদ্ধার না হওয়ায় একসময় বাঁচার আশাই ছেড়ে দিয়েছিলেন তাঁরা।
সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড স্টেশন কমান্ডার লে. তাকিউল আহসান বলেন, মিয়ানমার নৌবাহিনীর মাধ্যমে খবর পেয়ে সাগরে টহলরত কোস্টগার্ডের জাহাজ গিয়ে ট্রলারসহ জেলেদের উদ্ধার করে উপকূলে নিয়ে আসে। মিয়ানমার নৌবাহিনী তাদের জলসীমায় ট্রলারটির সন্ধান পায় গতকাল সকালে। ওই দিন বিকেলে তারা সংকটাপন্ন অবস্থায় বাংলাদেশি জেলেদের জলসীমায় নিয়ে এসে কোস্টগার্ডকে বুঝিয়ে দেয়। পরে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জাহাজ ওই ১৫ জেলেকে সেন্ট মার্টিন নিয়ে আসে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩৬ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে