Ajker Patrika

চট্টগ্রামে সেই ৮ অস্ত্রধারীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আপডেট : ২০ আগস্ট ২০২৪, ২১: ৪০
চট্টগ্রামে সেই ৮ অস্ত্রধারীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চট্টগ্রামে অস্ত্রধারীদের গুলিতে পথচারী শহীদুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় আটজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার নগরীর চান্দগাঁও থানায় নিহতের ভাই শফিকুল ইসলাম মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাত আরও ৩০/৪০ জনকে আসামি করা হয়েছে। 

চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিদুল কবির মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। 

মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে মহিউদ্দিন ফরহাদ নামে এক ব্যক্তিকে। যিনি স্থানীয় কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা এসরারুল হকের সহযোগী হিসেবে পরিচিত। 

বাকি আসামিরা হলেন জালাল ওরফে ড্রিল জালাল (৪২), মো. ফরিদ (৪২), সরকারি সিটি কলেজছাত্র সংসদের ভিপি তাহসিন (২৭), এইচ এম মিঠু (৪০), জাফর (৩৮), ফিরোজ (৩৮) ও দেলায়ার (৪০)। অভিযুক্তরা সবাই আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মী বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। 

মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় আসামিরা বহদ্দারহাট মোড়সহ আশপাশের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে হাতে লাঠিসোঁটা ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এ সময় বহদ্দারহাট কাঁচাবাজার থেকে বাজার করে বাসায় ফেরার পথে বহদ্দারবাড়ি জামে মসজিদের সামনে বিবাদীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে আহত হন শহীদ। পরে তাঁর মৃত্যু হয়। 

তথ্যমতে, গত ৩ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন নিউ মার্কেট মোড়ে সমাবেশ করে ছাত্র–জনতা। সমাবেশ শেষে মিছিল নিয়ে যাওয়ার পথে ষোলোশহর মেয়র গলিতে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বাসভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। 

এরপর বহদ্দারহাট এলাকায় সিটি মেয়র এম রেজাউল করিমের বাসভবনে হামলা হয়। সিটি মেয়রের বাসভবনে হামলার সময় গুলিবিদ্ধ হন পথচারী শহীদুল ইসলাম শহীদ। পরে তাঁকে বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। 

ওই দিনই পাল্টা হামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, বর্তমান আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর বাসভবনেও হামলার ঘটনা ঘটে। 

এর আগে ১৬ জুলাই নগরীর মুরাদপুরে ও ১৮ জুলাই বহদ্দারহাটে কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে মামলায় উল্লেখিত আট আসামিদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পিস্তল, শটগান, এলজি দিয়ে গুলিবর্ষণ করতে দেখা যায়। গুলিবর্ষণের একাধিক ছবি বিভিন্ন গণমাধ্যমেও প্রকাশ হয়। 

ওইসব ঘটনায় তাৎক্ষণিক শিক্ষার্থীসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও মারা যায়। এ ছাড়া ৫ আগস্ট সরকার পতনের আগের দিনও চট্টগ্রামে নিউমার্কেট এলাকায় অভিযুক্তদের একজনকে একে-২২ রাইফেল নিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে দেখা যায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাজধানীতে গুলিতে নিহত মামুন শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের প্রধান সহযোগী

গাজীপুরে রাস্তা আটকে চলাচল করা পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বরখাস্ত

আসিফ ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি ফুটবলারদের

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

দিনদুপুরে রাজধানীতে হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফরিদপুর জেলা আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আটক

ফরিদপুর প্রতিনিধি
মো. হোসেন। ছবি: সংগৃীত
মো. হোসেন। ছবি: সংগৃীত

ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকা থেকে তাঁকে আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।

সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আটকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শামছুল আজম। তিনি জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতালসংলগ্ন একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।

জানা যায়, মো. ফারুক হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদে ছিলেন। গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি ফারুক হোসেনকে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় বলে নিজেই ফেসবুকে তুলে ধরেন।

পরে গত ২৮ অক্টোবর শামীম হকও নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট করেন। তাতে উল্লেখ করেন, ‘আমার নেত্রী যাকে দায়িত্ব দিবেন আমরা সকলে তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবো। দলের এই দুর্দিনে সবাই আমরা সভাপতি আমরা সবাই দলের জন্য কাজ করবো।’ তবে এই দায়িত্বের বিষয়ে দলীয় সূত্রে কিছু জানা সম্ভব হয়নি।

কোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা গেছে, ফারুক হোসেনের নামে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে।

কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যায় তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর নামে থানায় দুটি মামলা রয়েছে। দুটি মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাজধানীতে গুলিতে নিহত মামুন শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের প্রধান সহযোগী

গাজীপুরে রাস্তা আটকে চলাচল করা পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বরখাস্ত

আসিফ ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি ফুটবলারদের

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

দিনদুপুরে রাজধানীতে হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: মামলায় হাসিনাসহ ৫৪৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  
শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত
শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে সিরাজগঞ্জে নিহত জেলা যুবদলের সহসভাপতি সোহানুর রহমান রঞ্জু, বিএনপি কর্মী আব্দুল লতিফ ও সুমন শেখ হত্যার তিনটি মামলায় চার্জশিট আদালতে দাখিল করেছে পুলিশ।

এই তিন পৃথক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ৫৪৯ নেতা-কর্মীকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) প্রণয় কুমার আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলা যুবদল নেতা রঞ্জু হত্যা মামলায় ১৯৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। তদন্তে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাবেক এমপি হাবিবে মিল্লাত মুন্না ও সাবেক সচিব কবির বিন আনোয়ারের নাম এসেছে।

এদিকে বিএনপি কর্মী আব্দুল লতিফ ও সুমন শেখ হত্যার মামলায় ৩৫৪ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম। সিরাজগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক রওশন ইয়াসদানি বলেন, ‘তিনটি হত্যা মামলার চার্জশিট আমরা হাতে পেয়েছি। তবে মামলার মূল নথি জেলা জজ আদালতে থাকায় চার্জশিট গ্রহণের শুনানি এখনো হয়নি।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তিনটি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক সচিব কবির বিন আনোয়ার, সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না ও জান্নাত আরা হেনরী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার, সাবেক মেয়র সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সেলিম আহমেদ, সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শামীম তালুকদার লাবু, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি রাশেদ ইউসুফ জুয়েল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল হক প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সিরাজগঞ্জে যুবদল নেতা সোহানুর রহমান রঞ্জু, বিএনপি কর্মী আব্দুল লতিফ ও সুমন শেখ নিহত হন। পরে ২২ আগস্ট রাতে নিহত রঞ্জুর স্ত্রী মৌসুমি খাতুন, লতিফের বোন সালেহা বেগম ও সুমনের বাবা গঞ্জের আলী শেখ পৃথক তিনটি হত্যা মামলা করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাজধানীতে গুলিতে নিহত মামুন শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের প্রধান সহযোগী

গাজীপুরে রাস্তা আটকে চলাচল করা পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বরখাস্ত

আসিফ ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি ফুটবলারদের

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

দিনদুপুরে রাজধানীতে হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

টঙ্গিবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
টঙ্গিবাড়ী থানা পরিদর্শন করেছেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: আজকের পত্রিকা
টঙ্গিবাড়ী থানা পরিদর্শন করেছেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: আজকের পত্রিকা

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী থানা পরিদর্শন করেছেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী।

আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলমসহ অন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে থানার সেবা কার্যক্রম ও বিভিন্ন শাখা পরিদর্শন করেন বিচারক সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী।

এর আগে তিনি থানায় পৌঁছালে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। পরে থানার ওসিসহ উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা তাঁকে গার্ড অব অনার দেন।

পরিদর্শনকালে বিচারক থানার বিভিন্ন ইউনিট ঘুরে দেখেন এবং বিভিন্ন রেজিস্টার পর্যালোচনা শেষে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় তিনি সাধারণ মানুষের সেবামূলক কার্যক্রমের মানোন্নয়ন, আদালতের সাক্ষীদের সময়মতো উপস্থাপন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে সাক্ষী হাজিরের ব্যবস্থা এবং জনগণকে হয়রানি থেকে মুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন থানার কর্মকর্তাদের।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মানিক দাস, মোসা. রহিমা আক্তার, নুসরাত শারমিন, দুরদানা রহমান, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশীকুর রহমানসহ থানার অন্য পুলিশ সদস্যরা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির মো. আবু হানিফ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাজধানীতে গুলিতে নিহত মামুন শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের প্রধান সহযোগী

গাজীপুরে রাস্তা আটকে চলাচল করা পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বরখাস্ত

আসিফ ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি ফুটবলারদের

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

দিনদুপুরে রাজধানীতে হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আইভী আরও ২ মামলায় গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। ফাইল ছবি
ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে আরও দুই মামলায় গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে একটি হত্যা মামলা ও অপরটি পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলা। দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোয় আটকে গেছে তাঁর জামিনপ্রক্রিয়া।

আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী এ তথ্য জানান।

পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ফতুল্লা থানায় করা একটি হত্যা মামলায় আইভীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। একই সঙ্গে সদর থানায় করা পুলিশের ওপর হামলার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

এর আগে, গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) সেলিনা হায়াৎ আইভীকে পাঁচটি মামলায় জামিন দেন উচ্চ আদালত। তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট আওলাদ হোসেন জানিয়েছিলেন, হত্যা ও হত্যাচেষ্টার পাঁচটি মামলায় তাঁকে জামিন দিয়েছেন উচ্চ আদালত।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৯ মে ভোরে নারায়ণগঞ্জ শহরের দেওভোগ এলাকায় নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় নাসিকের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে। সে সময় তাঁর বিরুদ্ধে হওয়া চারটি হত্যা ও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের পদধারী সব জনপ্রতিনিধি এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেলেও নিজ বাড়িতেই অবস্থান করতেন আইভী।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাজধানীতে গুলিতে নিহত মামুন শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের প্রধান সহযোগী

গাজীপুরে রাস্তা আটকে চলাচল করা পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম বরখাস্ত

আসিফ ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি ফুটবলারদের

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

দিনদুপুরে রাজধানীতে হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত