সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে দগদগে ক্ষত নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা বানরটি মারা গেছে। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১টায় চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ কার্যালয়ে বানরটির মৃত্যু হয়।
বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা দীপান্বিতা ভট্টাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি হাসপাতালের চিকিৎসা শেষে বানরটিকে তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা বানরটিকে সুস্থ করে তুলতে সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সেটি হঠাৎ খাওয়া বন্ধ করে দেয় এবং ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ে।
খাওয়া বন্ধ করার পর বানরটিকে ফের চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে রাতে বানরটিকে নিয়ে আসা হয় এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তরল খাবার খাওয়ানো হয়। কিন্তু বানরটির শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। আজ দুপুরে বানরটি মারা গেছে।
দীপান্বিতা ভট্টাচার্য আরও জানান, বানরটির মৃতদেহ বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের কার্যালয়ের ভেতরে পুঁতে ফেলা হবে।
উল্লেখ্য, খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে নেমে আসা বানরটি গত ২৮ আগস্ট সীতাকুণ্ডের পৌর সদরের নামারবাজার এলাকায় বৈদ্যুতিক শকে গুরুতর আহত হয়। এরপর উপস্থিত দুই যুবক বানরটিকে অটোরিকশায় করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে তাঁরা বানরটিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাগানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। এরপর ২ সেপ্টেম্বর বিকেলে শরীরে দগদগে ক্ষত নিয়ে ফের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগের সামনে ছুটে আসে বানরটি। হাসপাতালের রেলিংয়ের ওপর অপেক্ষমাণ বানরটিকে যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেন।
এ সময় বানরটিকে উদ্ধারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও বন বিভাগকে জানানো হয়। কিন্তু তারা না আসায় ৩ সেপ্টেম্বর সকালে দ্বিতীয়বার হাসপাতালের সামনে ছুটে আসে বানরটি। সেটিকে চিকিৎসাসেবা দেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। একইভাবে পরদিন ৪ সেপ্টেম্বরও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগের বাইরের রেলিংয়ের ওপর অপেক্ষমাণ ভঙ্গিতে বসে থাকে বানরটি। স্বাস্থ্যকর্মীরা ড্রেসিংয়ের ওষুধপত্র নিয়ে এলে বানরটি ধীরে ধীরে তাঁদের সামনে আসে। পরে স্বাস্থ্যকর্মীরা আগের ব্যান্ডেজ খুলে আবার ক্ষতস্থান ড্রেসিং করে দেন। ড্রেসিংয়ের সময় হাসপাতালের সিঁড়ির রড ধরে একেবারে শান্তভাবে বসেছিল বানরটি।
ড্রেসিং শেষে ব্যান্ডেজ লাগানোর পর বানরটি বাগানে চলে যায়। সেদিন দুপুরে বানরটিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয়ে হস্তান্তর করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। কিন্তু চোট গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিকেলে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এস কাদেরী টিচিং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসার পর রাতেই চট্টগ্রামের ষোলো শহরে অবস্থিত বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে দগদগে ক্ষত নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা বানরটি মারা গেছে। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১টায় চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ কার্যালয়ে বানরটির মৃত্যু হয়।
বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা দীপান্বিতা ভট্টাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি হাসপাতালের চিকিৎসা শেষে বানরটিকে তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা বানরটিকে সুস্থ করে তুলতে সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সেটি হঠাৎ খাওয়া বন্ধ করে দেয় এবং ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ে।
খাওয়া বন্ধ করার পর বানরটিকে ফের চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে রাতে বানরটিকে নিয়ে আসা হয় এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তরল খাবার খাওয়ানো হয়। কিন্তু বানরটির শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। আজ দুপুরে বানরটি মারা গেছে।
দীপান্বিতা ভট্টাচার্য আরও জানান, বানরটির মৃতদেহ বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের কার্যালয়ের ভেতরে পুঁতে ফেলা হবে।
উল্লেখ্য, খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে নেমে আসা বানরটি গত ২৮ আগস্ট সীতাকুণ্ডের পৌর সদরের নামারবাজার এলাকায় বৈদ্যুতিক শকে গুরুতর আহত হয়। এরপর উপস্থিত দুই যুবক বানরটিকে অটোরিকশায় করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে তাঁরা বানরটিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাগানে ছেড়ে দিয়ে আসেন। এরপর ২ সেপ্টেম্বর বিকেলে শরীরে দগদগে ক্ষত নিয়ে ফের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগের সামনে ছুটে আসে বানরটি। হাসপাতালের রেলিংয়ের ওপর অপেক্ষমাণ বানরটিকে যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেন।
এ সময় বানরটিকে উদ্ধারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও বন বিভাগকে জানানো হয়। কিন্তু তারা না আসায় ৩ সেপ্টেম্বর সকালে দ্বিতীয়বার হাসপাতালের সামনে ছুটে আসে বানরটি। সেটিকে চিকিৎসাসেবা দেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। একইভাবে পরদিন ৪ সেপ্টেম্বরও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগের বাইরের রেলিংয়ের ওপর অপেক্ষমাণ ভঙ্গিতে বসে থাকে বানরটি। স্বাস্থ্যকর্মীরা ড্রেসিংয়ের ওষুধপত্র নিয়ে এলে বানরটি ধীরে ধীরে তাঁদের সামনে আসে। পরে স্বাস্থ্যকর্মীরা আগের ব্যান্ডেজ খুলে আবার ক্ষতস্থান ড্রেসিং করে দেন। ড্রেসিংয়ের সময় হাসপাতালের সিঁড়ির রড ধরে একেবারে শান্তভাবে বসেছিল বানরটি।
ড্রেসিং শেষে ব্যান্ডেজ লাগানোর পর বানরটি বাগানে চলে যায়। সেদিন দুপুরে বানরটিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয়ে হস্তান্তর করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। কিন্তু চোট গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিকেলে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এস কাদেরী টিচিং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসার পর রাতেই চট্টগ্রামের ষোলো শহরে অবস্থিত বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৪ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৪ ঘণ্টা আগে