নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল আজাদ হত্যা মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদকসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১০ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় ১৩ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক হালিম উল্লাহ চৌধুরীর এই রায় ঘোষণা দেন। ট্রাইব্যুনালের আইনজীবী অশোক কুমার দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি হলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মো. রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজ আলী, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমত আলী ও দলের নেতা মোকাররম হোসেন সোহেল।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হাফেজুল আসাদ সিজার, আব্দুল জব্বার, ইদ্রিস, বাবু, হারিস, বকুল, লিমন, আব্দুল্লাহ, শরীফ ও মিজা।
এই মামলায় ১৩ জনকে খালাস দেওয়ার কথা জানান অশোক কুমার দাস।
ইকবাল আজাদ সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ছিলেন। ইকবাল আজাদের স্ত্রী উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলি আজাদ বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সন্ধ্যায় ইকবাল আজাদ সরাইল থানা ভবনের কাছে খুন হন। পরদিন তার ভাই এ কে এম জাহাঙ্গীর আজাদ বাদী হয়ে ২২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও অজ্ঞাতনামা ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পরে এ মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম (প্রয়াত), সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক মিয়া (প্রয়াত), তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ও তৎকালীন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, যুগ্ম সম্পাদক তৎকালীন সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তৎকালীন কমান্ডার ইসমত আলী, ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী, উপজেলা যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি মাহফুজ আলী, সাবেক সহসভাপতি আল ইমরান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল আসাদ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমানসহ ২৯ নেতাকর্মীকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ।
আসামিদের মধ্যে দুজন মারা গেছেন ও ছয়জন পলাতক রয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল আজাদ হত্যা মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদকসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১০ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় ১৩ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক হালিম উল্লাহ চৌধুরীর এই রায় ঘোষণা দেন। ট্রাইব্যুনালের আইনজীবী অশোক কুমার দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি হলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মো. রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজ আলী, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমত আলী ও দলের নেতা মোকাররম হোসেন সোহেল।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হাফেজুল আসাদ সিজার, আব্দুল জব্বার, ইদ্রিস, বাবু, হারিস, বকুল, লিমন, আব্দুল্লাহ, শরীফ ও মিজা।
এই মামলায় ১৩ জনকে খালাস দেওয়ার কথা জানান অশোক কুমার দাস।
ইকবাল আজাদ সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ছিলেন। ইকবাল আজাদের স্ত্রী উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলি আজাদ বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সন্ধ্যায় ইকবাল আজাদ সরাইল থানা ভবনের কাছে খুন হন। পরদিন তার ভাই এ কে এম জাহাঙ্গীর আজাদ বাদী হয়ে ২২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও অজ্ঞাতনামা ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পরে এ মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম (প্রয়াত), সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক মিয়া (প্রয়াত), তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ও তৎকালীন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, যুগ্ম সম্পাদক তৎকালীন সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তৎকালীন কমান্ডার ইসমত আলী, ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী, উপজেলা যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি মাহফুজ আলী, সাবেক সহসভাপতি আল ইমরান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল আসাদ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমানসহ ২৯ নেতাকর্মীকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ।
আসামিদের মধ্যে দুজন মারা গেছেন ও ছয়জন পলাতক রয়েছেন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে