কুবি প্রতিনিধি
‘আগে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদল ট্যাগ দিয়ে মারা হতো, এখন ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারা হয়। তাহলে যেটা বাংলাদেশ ২.০ (গত ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়) আমরা বলছি সেটা কি পেলাম? কেউ অন্যায় করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।’ সারা দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনি সর্বোচ্চ কোনো বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থী মানে আপনি আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, আপনাকে আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কেউ দেয় নাই। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের কেউ কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মানসিকতার হতে পারে না। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম রক্ত ঝরেছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর পর্যন্ত মিছিল বের করা হয়। পরবর্তীতে গোলচত্বর প্রদক্ষিণ করে মূল ফটকে আবার এসে শেষ হয় মিছিল।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘ক্যাম্পাসে মানুষ মরে, প্রশাসন কী করে?’ , ‘ক্যাম্পাসে খুন কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘ছাত্র তুই মানুষ হ, মানুষ হ মানুষ হ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মানববন্ধনে উপস্থিত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফ আহমেদ বলেন, ‘সারা দেশে যে মব ভায়োলেন্স (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) চলছে, তা কোনোভাবে কাম্য নয়। আমরা এটা মেনে নেব না, আমরা স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চা করার জন্য। কিন্তু এভাবে বিনা বিচারে কাউকে হত্যা করা হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে না। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সব হত্যাকারীর শাস্তি দাবি করছি।’
ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহিম আবরার বলেন, ‘আমরা দেখেছি ২০১৯ সালে বুয়েটে আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয় শিবির ট্যাগ দিয়ে। এখন আবার লীগের ট্যাগ দিয়ে অনেক মানুষকে শারীরিক-মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে, যা কোনোভাবে কাম্য নয়। কেউ বিচারবহির্ভূত কাজ করলে আইনের মাধ্যমে তার বিচার হবে, কিন্তু আইন হাতে নেওয়া উচিত না। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চাইছি এই ট্যাগ দেওয়া কালচার বন্ধ হোক এবং সব হত্যাকারীর সুষ্ঠু বিচার হোক।’
‘আগে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদল ট্যাগ দিয়ে মারা হতো, এখন ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারা হয়। তাহলে যেটা বাংলাদেশ ২.০ (গত ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়) আমরা বলছি সেটা কি পেলাম? কেউ অন্যায় করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।’ সারা দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনি সর্বোচ্চ কোনো বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থী মানে আপনি আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, আপনাকে আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কেউ দেয় নাই। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের কেউ কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মানসিকতার হতে পারে না। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম রক্ত ঝরেছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর পর্যন্ত মিছিল বের করা হয়। পরবর্তীতে গোলচত্বর প্রদক্ষিণ করে মূল ফটকে আবার এসে শেষ হয় মিছিল।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘ক্যাম্পাসে মানুষ মরে, প্রশাসন কী করে?’ , ‘ক্যাম্পাসে খুন কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘ছাত্র তুই মানুষ হ, মানুষ হ মানুষ হ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মানববন্ধনে উপস্থিত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফ আহমেদ বলেন, ‘সারা দেশে যে মব ভায়োলেন্স (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) চলছে, তা কোনোভাবে কাম্য নয়। আমরা এটা মেনে নেব না, আমরা স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চা করার জন্য। কিন্তু এভাবে বিনা বিচারে কাউকে হত্যা করা হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে না। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সব হত্যাকারীর শাস্তি দাবি করছি।’
ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহিম আবরার বলেন, ‘আমরা দেখেছি ২০১৯ সালে বুয়েটে আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয় শিবির ট্যাগ দিয়ে। এখন আবার লীগের ট্যাগ দিয়ে অনেক মানুষকে শারীরিক-মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে, যা কোনোভাবে কাম্য নয়। কেউ বিচারবহির্ভূত কাজ করলে আইনের মাধ্যমে তার বিচার হবে, কিন্তু আইন হাতে নেওয়া উচিত না। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চাইছি এই ট্যাগ দেওয়া কালচার বন্ধ হোক এবং সব হত্যাকারীর সুষ্ঠু বিচার হোক।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৮ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২২ মিনিট আগে