ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে ডাকাতির চেষ্টাকালে কিশোর গ্যাংপ্রধানসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার ফেনী র্যাব-৭ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওই দিন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, ফেনী মডেল থানার মধ্যম রামপুর এলাকার পাকা রাস্তার ওপর অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল কিশোর গ্যাং চক্র। খবর পেয়ে র্যাব-৭-এর একটি দল সেখানে অভিযান পরিচালনা করে।
টের পেয়ে সাত-আটজন দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে র্যাব সদস্যরা সোনাগাজী উপজেলার বগা দানা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. মাহি (২২), গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মো. মানিক (১৮), ফেনী সদর উপজেলার বারাইগুড়ি গ্রামের মো. বাবু (১৯), শহরের মিয়াজী রোড এলাকার মো. আসিফ (১৮), সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের মো. আরমান (১৯) ও সুন্দরপুর গ্রামের মো. সৈকতকে (১৭) আটক করেন।
আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে ১ নম্বর আসামি মাহিরের প্যান্টের পকেট থেকে একটি স্টিলের চাকু এবং ৩ নম্বর আসামি মো. বাবুর প্যান্টের পকেট থেকে একটি ফোল্ডিং চাকু উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক নুরুল আবছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রেপ্তার আসামিরা ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকার স্থানীয় কথিত ‘এসডব্লিউএজি ৪৭’ নামক কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে আসছিলেন এবং তাঁরা পরস্পর যোগসাজশে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওই দিন রাতে ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন। খবর পেয়ে র্যাব সেখানে অভিযান পরিচালনা করে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁদের ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফেনী মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, গ্রেপ্তারদের আজ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ফেনীতে ডাকাতির চেষ্টাকালে কিশোর গ্যাংপ্রধানসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার ফেনী র্যাব-৭ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওই দিন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, ফেনী মডেল থানার মধ্যম রামপুর এলাকার পাকা রাস্তার ওপর অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল কিশোর গ্যাং চক্র। খবর পেয়ে র্যাব-৭-এর একটি দল সেখানে অভিযান পরিচালনা করে।
টের পেয়ে সাত-আটজন দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে র্যাব সদস্যরা সোনাগাজী উপজেলার বগা দানা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. মাহি (২২), গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মো. মানিক (১৮), ফেনী সদর উপজেলার বারাইগুড়ি গ্রামের মো. বাবু (১৯), শহরের মিয়াজী রোড এলাকার মো. আসিফ (১৮), সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের মো. আরমান (১৯) ও সুন্দরপুর গ্রামের মো. সৈকতকে (১৭) আটক করেন।
আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে ১ নম্বর আসামি মাহিরের প্যান্টের পকেট থেকে একটি স্টিলের চাকু এবং ৩ নম্বর আসামি মো. বাবুর প্যান্টের পকেট থেকে একটি ফোল্ডিং চাকু উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক নুরুল আবছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রেপ্তার আসামিরা ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকার স্থানীয় কথিত ‘এসডব্লিউএজি ৪৭’ নামক কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে আসছিলেন এবং তাঁরা পরস্পর যোগসাজশে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওই দিন রাতে ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন। খবর পেয়ে র্যাব সেখানে অভিযান পরিচালনা করে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁদের ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফেনী মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, গ্রেপ্তারদের আজ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৬ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৬ ঘণ্টা আগে