সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হচ্ছেন।
অন্যদিকে বৈশ্বিক জলবায়ুর প্রভাব ও শিল্পকারখানার বর্জ্যের কারণে সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেলে ইলিশের পরিমাণ ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা মৎস্য বিভাগ।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, চলতি মৌসুমে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সীতাকুণ্ডে ইলিশ ধরা পড়েছে ২৩৮ দশমিক ৪ টন, যা গতবারের তুলনায় প্রায় ৪০০ টন কম। এদিকে সীতাকুণ্ডে ৬ হাজার জেলে পরিবারের বসবাস। তার মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ৫ হাজার ৪০০। এসব জেলে পরিবারে নৌকা রয়েছে ১ হাজার ৬০০টি। তবে ইলিশের মৌসুম এলে বিভিন্ন উপজেলা থেকে শ্রমিক হিসেবে আরও ৫০০ লোক কাজ করতে সীতাকুণ্ডে আসেন। এসব শ্রমিকের মধ্যে কেউ জাল, কেউ নৌকা মেরামত করেন, আবার কেউ ইলিশ ধরতে সাগরে যান।
সম্প্রতি সরেজমিনে সীতাকুণ্ডের কুমিরাঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, সারি সারি ইলিশ ধরার নৌকা ভিড়ছে। তবে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেয়ে ঘাটে ফিরে আসা নৌকা থেকে মলিন মুখে নেমে আসছেন জেলেরা। আলাপকালে কুমিরা এলাকার জেলে সরদার বিপ্লব জলদাস বলেন, প্রতিবছর ইলিশের মৌসুমে সাগরে মাছ ধরার জন্য তিনি ৫ থেকে ৭ জন শ্রমিক রাখতেন। এবারও তাঁদের রেখেছিলেন। কিন্তু খরচের তুলনায় কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পাওয়ায় লোকসানে পড়েছেন। তাই বাধ্য হয়ে চার শ্রমিককে বাদ দিয়েছেন।
কথা হয় ঘাটে অপেক্ষমাণ পাইকার অনিল জলদাসের সঙ্গে। তিনি বলেন, তাঁর তিনজন শ্রমিক নৌকায় উঠে জেলেদের থেকে মাছ কেনার কাজ করছেন। প্রতিবেলায় তাঁদের জনপ্রতি মজুরি হিসাবে ৩০০ টাকা করে দিতে হয়। ফলে তিনজনের নাশতাসহ খরচ পড়ে ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া ইলিশ সংরক্ষণের জন্য বরফ লাগে ৫০০ টাকার। সব মিলিয়ে প্রতিবেলায় তাঁর খরচ হয় ২ হাজার টাকা। কিন্তু যে ইলিশ পাওয়া যায়, তা দিয়ে খরচের ২ হাজার টাকাও পাওয়া যায় না।
সাগর থেকে ঘাটে নৌকা ভেড়ানো বেশ কয়েকজন জেলের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, অন্যবার ভরা মৌসুমে মনা ইলিশ (২০০ গ্রাম) কেজিপ্রতি বিক্রি হতো ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, অথচ এবার সেই ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। এ ছাড়া ৫০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০-১০০০ টাকায়, ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ইলিশ ধরা পড়েছিল ১ হাজার ৪৫৫ দশমিক ৯২ টন। যদিও পরের বছর ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ৩১ দশমিক ৭৫ টনে। কিন্তু গত বছর তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৭৩৫ দশমিক ৭৩ টনে। এবার আরও কমে গতকাল পর্যন্ত ২৩৩ দশমিক ৫ টন ইলিশ আহরণ করা হয়েছে।
ফলে গড়ে প্রতিবছর ইলিশ কমেছে প্রায় ৩০০ টন।
জানতে চাইলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এ বছর জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়েনি। গতকাল পর্যন্ত ২৩৩ দশমিক ৫ টন ইলিশ ধরা পড়েছে। মা ইলিশ সংরক্ষণের জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আগে জো আছে মাত্র একটি।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ বলেন, ইলিশ মূলত সামুদ্রিক মাছ। প্রজননের জন্য উপকূলের দিকে আসে। তখনই আহরণ করা হয়। এখন চার কারণে ইলিশের আহরণ কমে যেতে পারে। এর মধ্যে উজান থেকে নেমে আসা মিঠাপানির প্রবাহ ও গতিপ্রকৃতির পরিবর্তনের কারণে, জলবায়ুর প্রভাবের কারণে বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি, সাগরে ইলিশের প্রাকৃতিক আবাসস্থলের ব্যাঘাত ঘটলে ও পূর্ববর্তী বছরে অতিরিক্ত আহরণ করলে পরবর্তী বছরে তা কমে যেতে পারে।

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হচ্ছেন।
অন্যদিকে বৈশ্বিক জলবায়ুর প্রভাব ও শিল্পকারখানার বর্জ্যের কারণে সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেলে ইলিশের পরিমাণ ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা মৎস্য বিভাগ।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, চলতি মৌসুমে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সীতাকুণ্ডে ইলিশ ধরা পড়েছে ২৩৮ দশমিক ৪ টন, যা গতবারের তুলনায় প্রায় ৪০০ টন কম। এদিকে সীতাকুণ্ডে ৬ হাজার জেলে পরিবারের বসবাস। তার মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ৫ হাজার ৪০০। এসব জেলে পরিবারে নৌকা রয়েছে ১ হাজার ৬০০টি। তবে ইলিশের মৌসুম এলে বিভিন্ন উপজেলা থেকে শ্রমিক হিসেবে আরও ৫০০ লোক কাজ করতে সীতাকুণ্ডে আসেন। এসব শ্রমিকের মধ্যে কেউ জাল, কেউ নৌকা মেরামত করেন, আবার কেউ ইলিশ ধরতে সাগরে যান।
সম্প্রতি সরেজমিনে সীতাকুণ্ডের কুমিরাঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, সারি সারি ইলিশ ধরার নৌকা ভিড়ছে। তবে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেয়ে ঘাটে ফিরে আসা নৌকা থেকে মলিন মুখে নেমে আসছেন জেলেরা। আলাপকালে কুমিরা এলাকার জেলে সরদার বিপ্লব জলদাস বলেন, প্রতিবছর ইলিশের মৌসুমে সাগরে মাছ ধরার জন্য তিনি ৫ থেকে ৭ জন শ্রমিক রাখতেন। এবারও তাঁদের রেখেছিলেন। কিন্তু খরচের তুলনায় কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পাওয়ায় লোকসানে পড়েছেন। তাই বাধ্য হয়ে চার শ্রমিককে বাদ দিয়েছেন।
কথা হয় ঘাটে অপেক্ষমাণ পাইকার অনিল জলদাসের সঙ্গে। তিনি বলেন, তাঁর তিনজন শ্রমিক নৌকায় উঠে জেলেদের থেকে মাছ কেনার কাজ করছেন। প্রতিবেলায় তাঁদের জনপ্রতি মজুরি হিসাবে ৩০০ টাকা করে দিতে হয়। ফলে তিনজনের নাশতাসহ খরচ পড়ে ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া ইলিশ সংরক্ষণের জন্য বরফ লাগে ৫০০ টাকার। সব মিলিয়ে প্রতিবেলায় তাঁর খরচ হয় ২ হাজার টাকা। কিন্তু যে ইলিশ পাওয়া যায়, তা দিয়ে খরচের ২ হাজার টাকাও পাওয়া যায় না।
সাগর থেকে ঘাটে নৌকা ভেড়ানো বেশ কয়েকজন জেলের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, অন্যবার ভরা মৌসুমে মনা ইলিশ (২০০ গ্রাম) কেজিপ্রতি বিক্রি হতো ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, অথচ এবার সেই ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। এ ছাড়া ৫০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০-১০০০ টাকায়, ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ইলিশ ধরা পড়েছিল ১ হাজার ৪৫৫ দশমিক ৯২ টন। যদিও পরের বছর ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ৩১ দশমিক ৭৫ টনে। কিন্তু গত বছর তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৭৩৫ দশমিক ৭৩ টনে। এবার আরও কমে গতকাল পর্যন্ত ২৩৩ দশমিক ৫ টন ইলিশ আহরণ করা হয়েছে।
ফলে গড়ে প্রতিবছর ইলিশ কমেছে প্রায় ৩০০ টন।
জানতে চাইলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এ বছর জেলেদের জালে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়েনি। গতকাল পর্যন্ত ২৩৩ দশমিক ৫ টন ইলিশ ধরা পড়েছে। মা ইলিশ সংরক্ষণের জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আগে জো আছে মাত্র একটি।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ বলেন, ইলিশ মূলত সামুদ্রিক মাছ। প্রজননের জন্য উপকূলের দিকে আসে। তখনই আহরণ করা হয়। এখন চার কারণে ইলিশের আহরণ কমে যেতে পারে। এর মধ্যে উজান থেকে নেমে আসা মিঠাপানির প্রবাহ ও গতিপ্রকৃতির পরিবর্তনের কারণে, জলবায়ুর প্রভাবের কারণে বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি, সাগরে ইলিশের প্রাকৃতিক আবাসস্থলের ব্যাঘাত ঘটলে ও পূর্ববর্তী বছরে অতিরিক্ত আহরণ করলে পরবর্তী বছরে তা কমে যেতে পারে।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
২৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৪১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে
০৪ অক্টোবর ২০২৪
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
২৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৪১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে
০৪ অক্টোবর ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৪১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে
০৪ অক্টোবর ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
২৬ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

ভরা মৌসুমেও ইলিশশূন্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সন্দ্বীপ চ্যানেল। প্রচুর ইলিশের আশা নিয়ে জেলেরা সাগরে গেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। জেলেরা সাগরে গিয়ে যে ইলিশ পেয়েছেন, তা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচই মেটানো যাবে না। এতে অনেক জেলে মজুরি খরচ মেটাতে না পেরে শ্রমিক ছাঁটাই করতে
০৪ অক্টোবর ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
২৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৪১ মিনিট আগে