চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে মিতু আক্তার হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অপর ধারায় ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) এর বিচারক সাহেদুল করিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন–মো. হযরত আলী (৩০), তিনি ওই উপজেলার কীর্তনখোলা গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মিতু আক্তারের সঙ্গে ২০১৩ সালে আসামি হযরত আলীর মোবাইলে পরিচয় সূত্রে প্রেম হয়। ওই বছরই তারা উভয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর ২০১৬ সালে শ্বশুর বাড়িতে নির্যাতনের শিকার হলে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মিতু ও হযরত আলীর তালাক হয়। এর মধ্যে হযরত আলী প্রবাসে চলে যান এবং মিতুর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রাখেন।
২০১৭ সালে দেশে ফিরে ২৩ জুলাই মিতুকে নিয়ে চাঁদপুর শহরে ঘুরতে আসেন। ঘোরাঘুরি শেষে মিতুকে বাড়িতে পৌঁছে দেন। ওই দিন রাতে হযরত আলী ও তার বন্ধুরা মিতুদের বাড়িতে বেড়াতে আসার কথা। রাত ৯টার দিকে মোবাইলে হযরত আলী মিতুকে বন্ধুদের তাদের বাড়ির সামনে থেকে এগিয়ে নিতে বলে। মিতু এগিয়ে আনতে গিয়েই হত্যার শিকার হন।
তার মা রাবেয়া বেগম মেয়ে ঘরে ফিরতে দেরি দেখে এগিয়ে গিয়ে এলাকার আবদুর রহমানের ঘরের দক্ষিণে পুকুর পাড়ে মিতুর গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। এ সময় তার ডাক–চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এসে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
এই ঘটনায় পরদিন ২৪ জুলাই মিতুর মা রাবেয়া বেগম হযরত আলীকে আসামি করে হাজীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ আসামি হযরত আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।
মামলাটি আদালত আমলে নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেন তৎকালীন হাজীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জসিম উদ্দিনকে। তিনি তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলায় সরকার পক্ষের আইনজীবী মজিবুর রহমান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি প্রায় সাত বছর চলাকালীন সময় আদালত ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। আসামির অপরাধ স্বীকার এবং মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।’ অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা হলেন–সেলিম আকবর ও ইয়াসিন আরাফাত ইকরাম।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে মিতু আক্তার হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অপর ধারায় ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) এর বিচারক সাহেদুল করিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন–মো. হযরত আলী (৩০), তিনি ওই উপজেলার কীর্তনখোলা গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মিতু আক্তারের সঙ্গে ২০১৩ সালে আসামি হযরত আলীর মোবাইলে পরিচয় সূত্রে প্রেম হয়। ওই বছরই তারা উভয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর ২০১৬ সালে শ্বশুর বাড়িতে নির্যাতনের শিকার হলে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মিতু ও হযরত আলীর তালাক হয়। এর মধ্যে হযরত আলী প্রবাসে চলে যান এবং মিতুর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রাখেন।
২০১৭ সালে দেশে ফিরে ২৩ জুলাই মিতুকে নিয়ে চাঁদপুর শহরে ঘুরতে আসেন। ঘোরাঘুরি শেষে মিতুকে বাড়িতে পৌঁছে দেন। ওই দিন রাতে হযরত আলী ও তার বন্ধুরা মিতুদের বাড়িতে বেড়াতে আসার কথা। রাত ৯টার দিকে মোবাইলে হযরত আলী মিতুকে বন্ধুদের তাদের বাড়ির সামনে থেকে এগিয়ে নিতে বলে। মিতু এগিয়ে আনতে গিয়েই হত্যার শিকার হন।
তার মা রাবেয়া বেগম মেয়ে ঘরে ফিরতে দেরি দেখে এগিয়ে গিয়ে এলাকার আবদুর রহমানের ঘরের দক্ষিণে পুকুর পাড়ে মিতুর গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। এ সময় তার ডাক–চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এসে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
এই ঘটনায় পরদিন ২৪ জুলাই মিতুর মা রাবেয়া বেগম হযরত আলীকে আসামি করে হাজীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ আসামি হযরত আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।
মামলাটি আদালত আমলে নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেন তৎকালীন হাজীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জসিম উদ্দিনকে। তিনি তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলায় সরকার পক্ষের আইনজীবী মজিবুর রহমান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি প্রায় সাত বছর চলাকালীন সময় আদালত ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। আসামির অপরাধ স্বীকার এবং মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।’ অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা হলেন–সেলিম আকবর ও ইয়াসিন আরাফাত ইকরাম।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে