সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, এখানে ৩৫ হাজার পরিবার পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। এর মধ্যে পৌর এলাকার ৩০টি স্থানে বাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীতাকুণ্ড উপজেলার বারৈয়াঢালা, বাড়বকুণ্ড, পৌরসভা, বাঁশবাড়িয়া, কুমিরা, সোনাইছড়ি, ভাটিয়ারি ও সলিমপুরের পাহাড়ি এলাকায় অনেক মানুষ বসবাস করছে। তাদের মধ্যে সর্বাধিক ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বাস করে সলিমপুর ইউনিয়নের জঙ্গল সলিমপুরে। এ ছাড়া দুই হাজার মানুষ বসবাস করছে সোনাইছড়ি, কুমিরা ও পৌর সদরের মধ্যম মহাদেবপুর ত্রিপুরা পাহাড়ে। অন্যান্য পাহাড়েও হাজারখানেক মানুষের বাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়ে যান। তাঁদের কেউ কেউ পরে পাহাড়ে আশ্রয় নেন। এখন এই বসতি ছেড়ে যে অন্যত্র যাবে, সে উপায় নেই।
জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. জামাল, রোকসানা বেগমসহ অনেকে জানান, এখানে বসবাস করা সবাই ভূমিহীন। অন্যত্র সরে যাওয়ার উপায় নেই বলে ঝুঁকি জেনেও এখানে আছেন।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, নিজস্ব ভূমি না থাকায় তাঁরা বংশপরম্পরায় পাহাড়ে বসবাস করছেন। বর্ষায় এই পাহাড় ধসের আশঙ্কা তৈরি হয়। ধস হলে পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এসব কারণে স্থায়ী জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারের কাছে বারবার আবেদন করলেও সুফল মেলেনি। তাঁরা সরকারিভাবে সমতল কোনো জায়গায় বসবাসের সুযোগ পেলে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের বসতি ছাড়তে রাজি বলে জানান তিনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, জঙ্গল সলিমপুরসহ অন্য ইউনিয়নের সব পাহাড়ে যাঁরা বাস করছেন, তাঁরা কেউ নতুন নন। তাঁরা বংশপরম্পরায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করছেন। প্রশাসন ইতিপূর্বে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে তাঁদের সমতলে সরিয়ে নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। এবার টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা থাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের বুঝিয়ে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশাসনের অনুরোধে কেউ কেউ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গেলেও প্রশাসনের লোকজন আসার পর তাঁরা আবার তাঁদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিতে ফিরে যাচ্ছেন।
খাগড়াছড়িতে দুই দিনের টানা ভারী বর্ষণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা গতকাল (মঙ্গলবার) ও আজ (বুধবার) সকাল থেকে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে মাইকিং করছি।’
গতকাল সকালে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙা উপজেলার সাপমারা এলাকায় একটি গাছ উপড়ে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম-ঢাকা সড়কে এক ঘণ্টারও বেশি যান চলাচল বন্ধ থাকে। সৃষ্টি হয় যানজট। বিকেলে মধ্য শালবন এলাকায় জহুরা বেগমের বাড়িতে পাহাড় ধসে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জহুরা বলেন, ‘দুপুরের খাবার শেষ করে ঘুমাতে গিয়েছি পাশের বাড়িতে। হঠাৎ উচ্চ শব্দ পেয়ে বাইরে গিয়ে দেখি বাড়ির পেছনে বড় পাহাড় ধসে পড়েছে। এখন ভয় লাগে। মরি না বাঁচি চিন্তায় আছি। আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাব।’
সদরের গোলাবাড়ী এলাকায় তিন বছর ধরে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছেন মিথিলা মারমা। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে বড় পাহাড় ধসে পড়ে ঘরের ওপর। আর জায়গা নেই, তাই ঝুঁকি জেনেও বসবাস করছি।’
প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চন্দ্র রায় জানান, শালবাগান, কলাবাগান ও সবুজবাগ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার পাহাড়ের ঢালে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। টানা বৃষ্টির কারণে যেকোনো সময় পাহাড় ধসের শঙ্কা রয়েছে। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে তাঁদের শালবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিশু প্রাইমারি স্কুলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হলে দ্রুত সবাইকে নিরাপদে সরানো যায়।
খাগড়াছড়ি পৌর প্রশাসক ও জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, মাইকিং চলছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘অতি ভারী বর্ষণের কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে থাকা পরিবারগুলোকে অনুরোধ করেছি নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে। আমরা সেখানে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া শিশুদের জন্য দুধ, ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, এখানে ৩৫ হাজার পরিবার পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। এর মধ্যে পৌর এলাকার ৩০টি স্থানে বাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীতাকুণ্ড উপজেলার বারৈয়াঢালা, বাড়বকুণ্ড, পৌরসভা, বাঁশবাড়িয়া, কুমিরা, সোনাইছড়ি, ভাটিয়ারি ও সলিমপুরের পাহাড়ি এলাকায় অনেক মানুষ বসবাস করছে। তাদের মধ্যে সর্বাধিক ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বাস করে সলিমপুর ইউনিয়নের জঙ্গল সলিমপুরে। এ ছাড়া দুই হাজার মানুষ বসবাস করছে সোনাইছড়ি, কুমিরা ও পৌর সদরের মধ্যম মহাদেবপুর ত্রিপুরা পাহাড়ে। অন্যান্য পাহাড়েও হাজারখানেক মানুষের বাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়ে যান। তাঁদের কেউ কেউ পরে পাহাড়ে আশ্রয় নেন। এখন এই বসতি ছেড়ে যে অন্যত্র যাবে, সে উপায় নেই।
জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. জামাল, রোকসানা বেগমসহ অনেকে জানান, এখানে বসবাস করা সবাই ভূমিহীন। অন্যত্র সরে যাওয়ার উপায় নেই বলে ঝুঁকি জেনেও এখানে আছেন।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, নিজস্ব ভূমি না থাকায় তাঁরা বংশপরম্পরায় পাহাড়ে বসবাস করছেন। বর্ষায় এই পাহাড় ধসের আশঙ্কা তৈরি হয়। ধস হলে পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এসব কারণে স্থায়ী জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারের কাছে বারবার আবেদন করলেও সুফল মেলেনি। তাঁরা সরকারিভাবে সমতল কোনো জায়গায় বসবাসের সুযোগ পেলে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের বসতি ছাড়তে রাজি বলে জানান তিনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, জঙ্গল সলিমপুরসহ অন্য ইউনিয়নের সব পাহাড়ে যাঁরা বাস করছেন, তাঁরা কেউ নতুন নন। তাঁরা বংশপরম্পরায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করছেন। প্রশাসন ইতিপূর্বে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে তাঁদের সমতলে সরিয়ে নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। এবার টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা থাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের বুঝিয়ে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশাসনের অনুরোধে কেউ কেউ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গেলেও প্রশাসনের লোকজন আসার পর তাঁরা আবার তাঁদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিতে ফিরে যাচ্ছেন।
খাগড়াছড়িতে দুই দিনের টানা ভারী বর্ষণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা গতকাল (মঙ্গলবার) ও আজ (বুধবার) সকাল থেকে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে মাইকিং করছি।’
গতকাল সকালে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙা উপজেলার সাপমারা এলাকায় একটি গাছ উপড়ে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম-ঢাকা সড়কে এক ঘণ্টারও বেশি যান চলাচল বন্ধ থাকে। সৃষ্টি হয় যানজট। বিকেলে মধ্য শালবন এলাকায় জহুরা বেগমের বাড়িতে পাহাড় ধসে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জহুরা বলেন, ‘দুপুরের খাবার শেষ করে ঘুমাতে গিয়েছি পাশের বাড়িতে। হঠাৎ উচ্চ শব্দ পেয়ে বাইরে গিয়ে দেখি বাড়ির পেছনে বড় পাহাড় ধসে পড়েছে। এখন ভয় লাগে। মরি না বাঁচি চিন্তায় আছি। আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাব।’
সদরের গোলাবাড়ী এলাকায় তিন বছর ধরে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছেন মিথিলা মারমা। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে বড় পাহাড় ধসে পড়ে ঘরের ওপর। আর জায়গা নেই, তাই ঝুঁকি জেনেও বসবাস করছি।’
প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চন্দ্র রায় জানান, শালবাগান, কলাবাগান ও সবুজবাগ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার পাহাড়ের ঢালে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। টানা বৃষ্টির কারণে যেকোনো সময় পাহাড় ধসের শঙ্কা রয়েছে। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে তাঁদের শালবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিশু প্রাইমারি স্কুলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হলে দ্রুত সবাইকে নিরাপদে সরানো যায়।
খাগড়াছড়ি পৌর প্রশাসক ও জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, মাইকিং চলছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘অতি ভারী বর্ষণের কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে থাকা পরিবারগুলোকে অনুরোধ করেছি নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে। আমরা সেখানে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া শিশুদের জন্য দুধ, ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।’
লিখিত বক্তব্যে সুমাইয়া জানান, পাঁচ বছর আগে রাজিন সালেহর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হতো। প্রায়ই মারধর করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হতো। আড়াই বছরের মেয়ের কথা ভেবে সব সহ্য করেও সংসার টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন তিনি।
১২ মিনিট আগেভারী বর্ষণ ও ভারতের উজানের পানিতে বন্যার বছর না পেরোতেই ফের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনীর পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া উপজেলা। মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ২১টি স্থানে ভেঙে প্রবল স্রোতে পানি প্রবেশ করে ডুবিয়ে দিচ্ছে একের পর এক জনপদ।
১৪ মিনিট আগেবগুড়ায় গৃহবধূ ববি খাতুনকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বামী ও তার পরকীয়া প্রেমিকাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বুধবার রাতে র্যাব-১২, বগুড়া এবং র্যাব-৪, সাভার এর যৌথ অভিযানে রাজধানীর সাভার থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেকয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে প্রাণহানীর ঝুঁকি এড়াতে বান্দরবানের লামা উপজেলার ৭৫টি রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) উপজেলা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা প্রস্তুতি কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে