চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চান্দিনায় আগুনে আট পরিবারের ১৮টি ঘর পুড়ে গেছে। এতে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, আসবাবপত্রসহ অন্তত এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার এতবারপুর বাজারের অহিদ বাবুর্চির বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার অনয় কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত নির্ণয় করা যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে আগুনের সূত্রপাতসহ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।’
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের মধ্যে অহিদ বাবুর্চির তিনটি, ইব্রাহিম খলিল তিনটি, ফরিদ মিয়ার দুইটি, সাহেব আলীর তিনটি, আব্দুল হাকিমের তিনটি, আব্দুল খালেক মিয়ার একটি, আবুল কাশেমের একটি ও আব্দুর রহমানের দুইটি ঘর পুড়ে যায়।
জানা যায়, বেলা ৩টার দিকে অহিদ বাবুর্চির বসতঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা একে একে ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের ঘরগুলোতে। চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও ততক্ষণে পুড়ে ছাই ছোট-বড় ১৮টি ঘর।
ক্ষতিগ্রস্ত অহিদ বাবুর্চি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বসতঘরে গিয়ে দেখি বিদ্যুতের মেইন সুইচে আগুন জ্বলছে। আমি কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন সারা ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। ডাক-চিৎকারে মানুষ আসলেও ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো বাড়িতে।’
এতবারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইউসুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অধিকাংশ সদস্যই বিদেশে থাকেন এবং এলাকার প্রতিষ্ঠিত কৃষি খামারি। অগ্নিকাণ্ডে নগদ প্রায় ৫০ লাখ টাকাসহ কোটি টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমপি মহোদয়ের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে নগদ ৫ হাজার টাকার সঙ্গে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে ৩০ কেজি করে চাল প্রদান করা হয়েছে।’
এদিকে আগুনের খবর পেয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন।
এ ছাড়া চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তাপস শীল, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা দেবেশ চন্দ্র দাস, মাইজখার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ্ সেলিম প্রধান, বাড়েরা ইউপি চেয়ারম্যান আহসান হাবিব ভূইয়া ও কেরণখাল ইউপি চেয়ারম্যান সুমন ভূইয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কুমিল্লার চান্দিনায় আগুনে আট পরিবারের ১৮টি ঘর পুড়ে গেছে। এতে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, আসবাবপত্রসহ অন্তত এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার এতবারপুর বাজারের অহিদ বাবুর্চির বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার অনয় কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত নির্ণয় করা যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে আগুনের সূত্রপাতসহ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।’
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের মধ্যে অহিদ বাবুর্চির তিনটি, ইব্রাহিম খলিল তিনটি, ফরিদ মিয়ার দুইটি, সাহেব আলীর তিনটি, আব্দুল হাকিমের তিনটি, আব্দুল খালেক মিয়ার একটি, আবুল কাশেমের একটি ও আব্দুর রহমানের দুইটি ঘর পুড়ে যায়।
জানা যায়, বেলা ৩টার দিকে অহিদ বাবুর্চির বসতঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা একে একে ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের ঘরগুলোতে। চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও ততক্ষণে পুড়ে ছাই ছোট-বড় ১৮টি ঘর।
ক্ষতিগ্রস্ত অহিদ বাবুর্চি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বসতঘরে গিয়ে দেখি বিদ্যুতের মেইন সুইচে আগুন জ্বলছে। আমি কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন সারা ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। ডাক-চিৎকারে মানুষ আসলেও ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো বাড়িতে।’
এতবারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইউসুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অধিকাংশ সদস্যই বিদেশে থাকেন এবং এলাকার প্রতিষ্ঠিত কৃষি খামারি। অগ্নিকাণ্ডে নগদ প্রায় ৫০ লাখ টাকাসহ কোটি টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমপি মহোদয়ের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে নগদ ৫ হাজার টাকার সঙ্গে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে ৩০ কেজি করে চাল প্রদান করা হয়েছে।’
এদিকে আগুনের খবর পেয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন।
এ ছাড়া চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তাপস শীল, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা দেবেশ চন্দ্র দাস, মাইজখার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ্ সেলিম প্রধান, বাড়েরা ইউপি চেয়ারম্যান আহসান হাবিব ভূইয়া ও কেরণখাল ইউপি চেয়ারম্যান সুমন ভূইয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১৬ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে