প্রতিনিধি
টেকনাফ (কক্সবাজার): ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের আতঙ্কে রয়েছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারা। সেখানকার লোকজনকে নিরাপদে রাখতে মাইকিং করে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া টেকনাফের উপকূল শাহপরীরদ্বীপের বাসিন্দারাও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই দুর্যোগে উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় শতাধিক হোটেল-মোটেল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিষয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি ভার্চুয়াল সভা করেছেন বলে জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী।
ইউএনও পারভেজ চৌধুরী বলেন, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপকেও বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যেহেতু দ্বীপের দশ হাজারের বেশি বাসিন্দা রয়েছে। তাই দুর্যোগ মোকাবিলায় দ্বীপের জন্য আমাদের নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি দ্বীপে বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।
তিনি জানান, ইতিমধ্যে সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপে হোটেল-মোটেলসহ অর্ধশতাধিকেরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে দুই দ্বীপের (সেন্টমার্টিন-শাহপরীর দ্বীপে) বাসিন্দাদের মাইকিং করে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অবস্থা অবনতি হলে প্রয়োজনে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় সংস্থার আশ্রয়কেন্দ্র নিয়ে যাওয়া হবে। বিশেষ করে দ্বীপের লোকজন যাতে আশ্রয় নিতে পারে সে জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী ও স্কুল, আবহাওয়া অফিস, ডাকঘর, হোটেলগুলো খোলা রাখতে বলা হয়েছে।
সেন্টমার্টিন ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ বলেন, দ্বীপের লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সেই পরিস্থিতি এখনো হয়নি। তবে অন্যদিনের তুলনায় সাগরের স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জোয়ারের পানিতে বেশ কয়েকটি ফিশিং ট্রলার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দ্বীপবাসীদের সতর্ক থাকতে সকাল থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। তা ছাড়া দ্বীপের দ্বিতীয় তলা হোটেল-মোটেল সব প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের একটি টিম, রেডক্রিসেন্টের লোকজন ও দ্বীপে দায়িত্ব থাকা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। অবস্থা খারাপ হলে প্রয়োজনে দ্বীপের সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। অন্যদিকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে জানান তিনি।
টেকনাফ (কক্সবাজার): ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের আতঙ্কে রয়েছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারা। সেখানকার লোকজনকে নিরাপদে রাখতে মাইকিং করে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া টেকনাফের উপকূল শাহপরীরদ্বীপের বাসিন্দারাও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই দুর্যোগে উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় শতাধিক হোটেল-মোটেল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিষয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি ভার্চুয়াল সভা করেছেন বলে জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী।
ইউএনও পারভেজ চৌধুরী বলেন, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপকেও বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যেহেতু দ্বীপের দশ হাজারের বেশি বাসিন্দা রয়েছে। তাই দুর্যোগ মোকাবিলায় দ্বীপের জন্য আমাদের নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি দ্বীপে বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।
তিনি জানান, ইতিমধ্যে সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপে হোটেল-মোটেলসহ অর্ধশতাধিকেরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে দুই দ্বীপের (সেন্টমার্টিন-শাহপরীর দ্বীপে) বাসিন্দাদের মাইকিং করে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অবস্থা অবনতি হলে প্রয়োজনে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় সংস্থার আশ্রয়কেন্দ্র নিয়ে যাওয়া হবে। বিশেষ করে দ্বীপের লোকজন যাতে আশ্রয় নিতে পারে সে জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী ও স্কুল, আবহাওয়া অফিস, ডাকঘর, হোটেলগুলো খোলা রাখতে বলা হয়েছে।
সেন্টমার্টিন ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ বলেন, দ্বীপের লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সেই পরিস্থিতি এখনো হয়নি। তবে অন্যদিনের তুলনায় সাগরের স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জোয়ারের পানিতে বেশ কয়েকটি ফিশিং ট্রলার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দ্বীপবাসীদের সতর্ক থাকতে সকাল থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। তা ছাড়া দ্বীপের দ্বিতীয় তলা হোটেল-মোটেল সব প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের একটি টিম, রেডক্রিসেন্টের লোকজন ও দ্বীপে দায়িত্ব থাকা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। অবস্থা খারাপ হলে প্রয়োজনে দ্বীপের সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। অন্যদিকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে জানান তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে