ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি সীমান্তে অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদসহ মগ লিবারেশন পার্টির পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। আজ রোববার থানায় মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তার পাঁচজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার রাতে গুইমারা রিজিয়নের সেনাবাহিনী ও ফটিকছড়ি থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন–খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার দেবাতলী গ্রামের অং থুই কারবারী বাড়ির মৃত আপ্রুসি মারমার ছেলে অং তোয়াই (২৫), মানিকছড়ির তিনট্যহরী ইউপির দেবাতলী অং থুই কারবারী বাড়ির কংক্য মারমার ছেলে চহলা মারমা (২১), বান্দরবান সদরের রেইচা ইউপির রওজাপাড়া মনু সিং মারমার ছেলে উমং সিং মারমা (২২), খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ির তিনট্যহরী ইউপির অং থুই কারবারী বাড়ির ক্যউ চিং মারমার ছেলে উসাজাই মারমা (২১) ও রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি তুনুকছড়ির থুইবাই মারমার ছেলে অংথোয়াই চিং মারমা (২৫)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাসুদ ইবনে আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অন্ত্র আইনের বিভিন্ন ধারায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার পাঁচজনই পাহাড়ি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
জানা গেছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার তিনটহরী ইউনিয়ন ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের দুইল্যাছড়ি ও বটতলী গ্রামের গহিন জঙ্গলে অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। টানা ১০ ঘণ্টার অভিযানে একটি বসত ঘরের নিচে লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদসহ মগ লিবারেশন পার্টির পাঁচজনকে আটক করা হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে আসছে বলে জানা গেছে।
উদ্ধার করা আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ হলো– একটি একে-৪৭, চারটি মর্টার, একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল, একটি এম-১, পাঁচ জোড়া ইউনিফর্ম, একটি চায়না পিস্তল, একটি এলজি শর্ট ব্যারেল, ৩৬ রাউন্ড এলজি এ্যামো, সাত রাউন্ড একে-৪৭ এ্যামো, ২৪ রাউন্ড এম-১ এ্যামো, ছয়টি মোবাইল ফোন, ১১০ ভারতীয় রুপি, দুটি ওয়াকিটকি, ছয়টি বাউন্ডার, ৩৭টি কাচের বোতল ও মাইন তৈরির সরঞ্জামাদিসহ ৪৪ প্রকার আগ্নেয়াস্ত্র–সরঞ্জামাদি।
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি সীমান্তে অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদসহ মগ লিবারেশন পার্টির পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। আজ রোববার থানায় মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তার পাঁচজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার রাতে গুইমারা রিজিয়নের সেনাবাহিনী ও ফটিকছড়ি থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন–খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার দেবাতলী গ্রামের অং থুই কারবারী বাড়ির মৃত আপ্রুসি মারমার ছেলে অং তোয়াই (২৫), মানিকছড়ির তিনট্যহরী ইউপির দেবাতলী অং থুই কারবারী বাড়ির কংক্য মারমার ছেলে চহলা মারমা (২১), বান্দরবান সদরের রেইচা ইউপির রওজাপাড়া মনু সিং মারমার ছেলে উমং সিং মারমা (২২), খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ির তিনট্যহরী ইউপির অং থুই কারবারী বাড়ির ক্যউ চিং মারমার ছেলে উসাজাই মারমা (২১) ও রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি তুনুকছড়ির থুইবাই মারমার ছেলে অংথোয়াই চিং মারমা (২৫)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাসুদ ইবনে আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অন্ত্র আইনের বিভিন্ন ধারায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার পাঁচজনই পাহাড়ি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
জানা গেছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার তিনটহরী ইউনিয়ন ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের দুইল্যাছড়ি ও বটতলী গ্রামের গহিন জঙ্গলে অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। টানা ১০ ঘণ্টার অভিযানে একটি বসত ঘরের নিচে লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদসহ মগ লিবারেশন পার্টির পাঁচজনকে আটক করা হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে আসছে বলে জানা গেছে।
উদ্ধার করা আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ হলো– একটি একে-৪৭, চারটি মর্টার, একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল, একটি এম-১, পাঁচ জোড়া ইউনিফর্ম, একটি চায়না পিস্তল, একটি এলজি শর্ট ব্যারেল, ৩৬ রাউন্ড এলজি এ্যামো, সাত রাউন্ড একে-৪৭ এ্যামো, ২৪ রাউন্ড এম-১ এ্যামো, ছয়টি মোবাইল ফোন, ১১০ ভারতীয় রুপি, দুটি ওয়াকিটকি, ছয়টি বাউন্ডার, ৩৭টি কাচের বোতল ও মাইন তৈরির সরঞ্জামাদিসহ ৪৪ প্রকার আগ্নেয়াস্ত্র–সরঞ্জামাদি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৩ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৪ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে