সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার গুণাবলি নেই। এতে সঠিক নির্দেশনার অভাবে পিছিয়ে পড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় থেকে চিঠি পাঠানো হলেও সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক ছাড়া বিদ্যালয়গুলো হলো—লতিফপুর আলহাজ্ব আব্দুল জলীল উচ্চবিদ্যালয়, হযরত খাজা কালুশাহ (রা) বালিকা বিদ্যালয়, ভাটিয়ারী হাজ্বী তোবারক আলী উচ্চবিদ্যালয়, মোহাম্মদ আবুল কাশেম রাজা উচ্চবিদ্যালয়, সবুজ শিক্ষায়তন উচ্চবিদ্যালয়, কুমিরা আবাসিক উচ্চবিদ্যালয়, আরআর টেক্সটাইল মিলস উচ্চবিদ্যালয়, মাহমুদাবাদ উচ্চবিদ্যালয়, পন্থিছিলা উচ্চবিদ্যালয়, মাদ্রাসা-এ মোহাম্মদীয়া আহম্মদিয়া সুন্নিয়া, লালানগর ইসলামী দাখিল মাদ্রাসা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের সূত্রে জানা গেছে, সীতাকুণ্ডে ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসায় দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। একই সঙ্গে ১০টি প্রতিষ্ঠানে নেই সহকারী প্রধান শিক্ষকও। ফলে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পরিবর্তে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের পছন্দের যেকোনো একজন সিনিয়র শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করছে। শুধু তাই নয়, এসব প্রধান শিক্ষকের বেশির ভাগই পরিচালনা পরিষদের কথা মতো কাজ চালানোয় সেখানে নতুন প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আগ্রহ নেই তাদের। ফলে বিদ্যালয়গুলো প্রাতিষ্ঠানিক প্রধানের সুযোগ্য পরিচালনার অভাবে ধুঁকছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেই আশানুরূপ ফলাফল হচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছে বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও অভিভাবকেরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সীতাকুণ্ড উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মোস্তফা আলম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধান শিক্ষক শূন্য উপজেলার ১১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে ভারপ্রাপ্ত দিয়ে চলছে। একই নিয়মে চলছে সরকারি প্রধান শিক্ষকবিহীন আরও ১০টি বিদ্যালয়। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক ও মাদ্রাসার সুপার ও সহ-সুপারের পদ শূন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে শূন্য পদ পূরণের জন্য লিখিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু একাধিকবার নির্দেশনা দেওয়ার পরও তারা এখনো শূন্য পদ পূরণ করেননি। ইতিমধ্যে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে লিখিত আবেদন পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার গুণাবলি নেই। এতে সঠিক নির্দেশনার অভাবে পিছিয়ে পড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় থেকে চিঠি পাঠানো হলেও সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক ছাড়া বিদ্যালয়গুলো হলো—লতিফপুর আলহাজ্ব আব্দুল জলীল উচ্চবিদ্যালয়, হযরত খাজা কালুশাহ (রা) বালিকা বিদ্যালয়, ভাটিয়ারী হাজ্বী তোবারক আলী উচ্চবিদ্যালয়, মোহাম্মদ আবুল কাশেম রাজা উচ্চবিদ্যালয়, সবুজ শিক্ষায়তন উচ্চবিদ্যালয়, কুমিরা আবাসিক উচ্চবিদ্যালয়, আরআর টেক্সটাইল মিলস উচ্চবিদ্যালয়, মাহমুদাবাদ উচ্চবিদ্যালয়, পন্থিছিলা উচ্চবিদ্যালয়, মাদ্রাসা-এ মোহাম্মদীয়া আহম্মদিয়া সুন্নিয়া, লালানগর ইসলামী দাখিল মাদ্রাসা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের সূত্রে জানা গেছে, সীতাকুণ্ডে ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসায় দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। একই সঙ্গে ১০টি প্রতিষ্ঠানে নেই সহকারী প্রধান শিক্ষকও। ফলে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পরিবর্তে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের পছন্দের যেকোনো একজন সিনিয়র শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করছে। শুধু তাই নয়, এসব প্রধান শিক্ষকের বেশির ভাগই পরিচালনা পরিষদের কথা মতো কাজ চালানোয় সেখানে নতুন প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আগ্রহ নেই তাদের। ফলে বিদ্যালয়গুলো প্রাতিষ্ঠানিক প্রধানের সুযোগ্য পরিচালনার অভাবে ধুঁকছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেই আশানুরূপ ফলাফল হচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছে বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও অভিভাবকেরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সীতাকুণ্ড উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মোস্তফা আলম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধান শিক্ষক শূন্য উপজেলার ১১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে ভারপ্রাপ্ত দিয়ে চলছে। একই নিয়মে চলছে সরকারি প্রধান শিক্ষকবিহীন আরও ১০টি বিদ্যালয়। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক ও মাদ্রাসার সুপার ও সহ-সুপারের পদ শূন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে শূন্য পদ পূরণের জন্য লিখিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু একাধিকবার নির্দেশনা দেওয়ার পরও তারা এখনো শূন্য পদ পূরণ করেননি। ইতিমধ্যে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে লিখিত আবেদন পাঠানো হয়েছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৪ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৪ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে