নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘অলরেডি আপনার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আপনার আওতায় প্রথমে নাগরিক কমিটি, তারপর জাতীয় নাগরিক পার্টি, তাঁদের জন্য আপনার দরজা খোলা। অন্যরা সাক্ষাতের জন্য চার দিন অপেক্ষা করেও পায় না। এই নিয়ে তো আপনি বিতর্কের মধ্যে পড়ে গেছেন।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড়ের একটি মিলনায়তনে ‘চট্টগ্রাম বন্দর, রাখাইনে করিডরের নামে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন রুখো’ শিরোনামে সিপিবি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মোহাম্মদ শাহ আলম। সিপিবি সভাপতি বলেন, ‘মানুষের মধ্যে এখন আওয়াজ উঠেছে, ধারণা সৃষ্টি হয়েছে—পৃথিবীর স্বনামধন্য ব্যক্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নিরপেক্ষতা নিয়ে। তাঁর আওতায় নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কি না, এ প্রশ্নও উঠেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও জাতিকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে ন্যূনতম সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি তোলেন শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হলো মিনিমাম সংস্কার করে নির্বাচনের দিকে চলে যাওয়া, দেশকে সংকট থেকে মুক্ত করে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। কিন্তু ওনারা সেটা না করে বড় বড় অ্যাজেন্ডা সামনে এনে দেশকে বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।’ শাহ আলম বলেন, ‘সরকারকে বলব, অবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। সেটা অক্টোবরে হতে পারে, নভেম্বরে হতে পারে, ডিসেম্বরে হতে পারে। তবে ডিসেম্বরের বাইরে কোনোভাবেই না।’
সিপিবির এই নেতা বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর নিজস্ব শ্রমিক-কর্মচারীদের মাধ্যমে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা করতে হবে। এখানে কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে ডেকে আনার প্রয়োজন নেই। কিংবা বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও পরিচালনার প্রয়োজন নেই। চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা এখানকার শ্রমিক-কর্মচারীদের আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জেলা সিপিবির সভাপতি অশোক সাহা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়া প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘অলরেডি আপনার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আপনার আওতায় প্রথমে নাগরিক কমিটি, তারপর জাতীয় নাগরিক পার্টি, তাঁদের জন্য আপনার দরজা খোলা। অন্যরা সাক্ষাতের জন্য চার দিন অপেক্ষা করেও পায় না। এই নিয়ে তো আপনি বিতর্কের মধ্যে পড়ে গেছেন।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড়ের একটি মিলনায়তনে ‘চট্টগ্রাম বন্দর, রাখাইনে করিডরের নামে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন রুখো’ শিরোনামে সিপিবি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মোহাম্মদ শাহ আলম। সিপিবি সভাপতি বলেন, ‘মানুষের মধ্যে এখন আওয়াজ উঠেছে, ধারণা সৃষ্টি হয়েছে—পৃথিবীর স্বনামধন্য ব্যক্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নিরপেক্ষতা নিয়ে। তাঁর আওতায় নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কি না, এ প্রশ্নও উঠেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও জাতিকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে ন্যূনতম সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি তোলেন শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হলো মিনিমাম সংস্কার করে নির্বাচনের দিকে চলে যাওয়া, দেশকে সংকট থেকে মুক্ত করে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। কিন্তু ওনারা সেটা না করে বড় বড় অ্যাজেন্ডা সামনে এনে দেশকে বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।’ শাহ আলম বলেন, ‘সরকারকে বলব, অবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। সেটা অক্টোবরে হতে পারে, নভেম্বরে হতে পারে, ডিসেম্বরে হতে পারে। তবে ডিসেম্বরের বাইরে কোনোভাবেই না।’
সিপিবির এই নেতা বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর নিজস্ব শ্রমিক-কর্মচারীদের মাধ্যমে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা করতে হবে। এখানে কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে ডেকে আনার প্রয়োজন নেই। কিংবা বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও পরিচালনার প্রয়োজন নেই। চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা এখানকার শ্রমিক-কর্মচারীদের আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জেলা সিপিবির সভাপতি অশোক সাহা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়া প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৮ মিনিট আগে