নোয়াখালী প্রতিনিধি
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন নোয়াখালীর বোরো ধানচাষিরা। খেতে পানি জমে যাওয়ায় পাকা ধান কাটা ও কেটে রাখা ধানগুলো শুকিয়ে ঘরে তোলায় দুর্ভোগে পড়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে পানিতে পচে গেছে কাটা অনেক ধান।
কৃষক ও কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের শুরুর দিকে পাকতে শুরু করে নোয়াখালীর ৯ উপজেলার বোরো ধান। গত সপ্তাহের প্রথম থেকে ধান কাটতে শুরু করেন কৃষকেরা। ইতিমধ্যে ৪০ ভাগের বেশি ধান কাটা হয়েছে। কিন্তু ৩-৪ দিনের বৃষ্টিতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কৃষকের কপালে।
সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কৃষক নূর উদ্দিন বলেন, তিনি প্রায় এক একর জমিতে বোরো চাষ করেছেন। ওই সময় বৃষ্টি না হওয়ায় পানির অভাব থাকলেও বিকল্পভাবে পানির ব্যবস্থা করে চাষাবাদ করা হয়েছে। ধানের ফলনও ভালো হয়েছে; বিঘাপ্রতি এক মণের বেশি ফলন আশা করেছিলেন। ধান পাকতে শুরু করেছে; কিন্তু হঠাৎ করে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টির কারণে ধানগুলো কাটতে পারছেন না। ইতিমধ্যে ধানখেতে পানি জমে গেছে। আশপাশে খাল নেই যে পানি বের করার ব্যবস্থা করবেন। পানি কমে এলে ধান কাটা শুরু করার কথা জানান তিনি।
কবিরহাট উপজেলার নরোত্তমপুর ইউনিয়নের নূর নবী বলেন, দুই একর জমির একটা ধানও এখনো কাটা সম্ভব হয়নি। খেতজুড়ে পানি, পানি নামা ছাড়া ধান কাটা সম্ভব হবে না। এ ছাড়া ঝোড়ো বাতাসে অনেক ধান নুয়ে পড়েছে।
ফলাহারী গ্রামের রফিক উল্যাহ জানান, গত কয়েক দিনে প্রায় দুই একর জমির ধান কেটেছেন। ৯০০ টাকা করে মজুরিতে ৪ জন শ্রমিক নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০ মণের মতো ধান ঘরের বিভিন্ন স্থানে স্তূপ করে রেখেছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বোরো মৌসুমে জেলার ৯টি উপজেলায় বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৬ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ৯২৪ টন।
বৃষ্টির কারণে পাকা ধান ঘরে তুলতে কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন জানিয়ে নোয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম বলেন, মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা বৃষ্টি-পরবর্তী ধান ঘরে তুলতে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। এ ছাড়া বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হলে তাঁদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন নোয়াখালীর বোরো ধানচাষিরা। খেতে পানি জমে যাওয়ায় পাকা ধান কাটা ও কেটে রাখা ধানগুলো শুকিয়ে ঘরে তোলায় দুর্ভোগে পড়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে পানিতে পচে গেছে কাটা অনেক ধান।
কৃষক ও কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের শুরুর দিকে পাকতে শুরু করে নোয়াখালীর ৯ উপজেলার বোরো ধান। গত সপ্তাহের প্রথম থেকে ধান কাটতে শুরু করেন কৃষকেরা। ইতিমধ্যে ৪০ ভাগের বেশি ধান কাটা হয়েছে। কিন্তু ৩-৪ দিনের বৃষ্টিতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কৃষকের কপালে।
সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কৃষক নূর উদ্দিন বলেন, তিনি প্রায় এক একর জমিতে বোরো চাষ করেছেন। ওই সময় বৃষ্টি না হওয়ায় পানির অভাব থাকলেও বিকল্পভাবে পানির ব্যবস্থা করে চাষাবাদ করা হয়েছে। ধানের ফলনও ভালো হয়েছে; বিঘাপ্রতি এক মণের বেশি ফলন আশা করেছিলেন। ধান পাকতে শুরু করেছে; কিন্তু হঠাৎ করে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টির কারণে ধানগুলো কাটতে পারছেন না। ইতিমধ্যে ধানখেতে পানি জমে গেছে। আশপাশে খাল নেই যে পানি বের করার ব্যবস্থা করবেন। পানি কমে এলে ধান কাটা শুরু করার কথা জানান তিনি।
কবিরহাট উপজেলার নরোত্তমপুর ইউনিয়নের নূর নবী বলেন, দুই একর জমির একটা ধানও এখনো কাটা সম্ভব হয়নি। খেতজুড়ে পানি, পানি নামা ছাড়া ধান কাটা সম্ভব হবে না। এ ছাড়া ঝোড়ো বাতাসে অনেক ধান নুয়ে পড়েছে।
ফলাহারী গ্রামের রফিক উল্যাহ জানান, গত কয়েক দিনে প্রায় দুই একর জমির ধান কেটেছেন। ৯০০ টাকা করে মজুরিতে ৪ জন শ্রমিক নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০ মণের মতো ধান ঘরের বিভিন্ন স্থানে স্তূপ করে রেখেছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বোরো মৌসুমে জেলার ৯টি উপজেলায় বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৬ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ৯২৪ টন।
বৃষ্টির কারণে পাকা ধান ঘরে তুলতে কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন জানিয়ে নোয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম বলেন, মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা বৃষ্টি-পরবর্তী ধান ঘরে তুলতে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। এ ছাড়া বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হলে তাঁদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২ ঘণ্টা আগে