দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা
কঠোর বিধিনিষেধে নগরে প্রবেশের জন্য লাগবে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র। তাই গাড়িচালক ও যাত্রীরা নগরে প্রবেশের জন্য সঙ্গে রাখছে ব্যবস্থাপত্র। গতকাল রোববার নগরের প্রবেশপথে পুলিশের প্রায় প্রতিটি চেকপোস্টে এ চিত্র দেখা যায়। সেখানে আসল ও নকল রোগী চেনা দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া আফরিন বলেন, ‘বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। মানুষ বিভিন্ন অজুহাতে শহরে প্রবেশ করছে। প্রতি ১০টি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তল্লাশি করে ৯টিতে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র পেয়েছি।’ তিনি বলেন, ব্যবস্থাপত্র থাকলেও এর বেশির ভাগ রোগী নয়। বাইরে বের হতে ব্যবস্থাপত্র পাস হিসেবে ব্যবহার করছে।
নগরের প্রবেশমুখ শাসনগাছা পুলিশের চেকপোস্টে দায়িত্ব পালন করছেন উপপরিদর্শক চিরঞ্জীব। তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি প্রকৃত রোগীদের শনাক্ত করতে। অনেক গাড়িতে আট থেকে নয়জন থাকলেও ব্যবস্থাপত্র থাকছে এক থেকে দুজনের কাছে। যাদের কাছে ব্যবস্থাপত্র নেই আমরা তাদের গাড়ি থেকে নামিয়ে দিচ্ছি।’
মো. সেলিম মিয়া ক্যান্টনমেন্ট নাজিরা বাজার থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নগরের মুন হাসপাতালের দিকে যাবেন। তিনি বলেন, তাঁর মা হাসপাতালে ভর্তি। সঙ্গে চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র আছে। তবে সেটি দুই বছর আগের। দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তা সাব্বির আহম্মেদ জানতে চাইলে সেলিম মিয়া বলেন, ডাক্তার পুরোনো কাগজপত্র দেখতে চেয়েছেন।
চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্রসহ নগরের অটোরিকশা নিয়ে প্রবেশ করা যাত্রী মো. সোহেল বলেন, এসেছেন চান্দিনার মাধাইয়া থেকে। মিশন হাসপাতালে ডাক্তার দেখাবেন। তাঁর সঙ্গে ছিল আরও আট নয়জন সহযোগী।
পুলিশের নায়েক সাব্বির আহম্মেদ বলেন, প্রকৃত রোগীও অনেক আছে। আবার মিথ্যা অজুহাতে অনেকে রোগী সেজে যানবাহন নিয়ে বের হচ্ছে।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আফজল হোসেন বলেন, বিধিনিষেধ পালনে ও জনসচেতনতায় শোভাযাত্রা ও মহড়া দেওয়া হচ্ছে। রয়েছে ৩২টি চেকপোস্ট।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে ১৭ উপজেলায় দুটি করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের দল ও নগরের ছয়টি দল কাজ করছে। জেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল ঠেকাতে সব সিএনজি পাম্প বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব যান নগরের সড়কে বের হয়েছে, সেগুলো আটকে রাখা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে তাদের সতর্ক করে খাদ্যসহায়তা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। আমরা পরে আরও কঠোর হব।’
কঠোর বিধিনিষেধে নগরে প্রবেশের জন্য লাগবে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র। তাই গাড়িচালক ও যাত্রীরা নগরে প্রবেশের জন্য সঙ্গে রাখছে ব্যবস্থাপত্র। গতকাল রোববার নগরের প্রবেশপথে পুলিশের প্রায় প্রতিটি চেকপোস্টে এ চিত্র দেখা যায়। সেখানে আসল ও নকল রোগী চেনা দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া আফরিন বলেন, ‘বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। মানুষ বিভিন্ন অজুহাতে শহরে প্রবেশ করছে। প্রতি ১০টি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তল্লাশি করে ৯টিতে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র পেয়েছি।’ তিনি বলেন, ব্যবস্থাপত্র থাকলেও এর বেশির ভাগ রোগী নয়। বাইরে বের হতে ব্যবস্থাপত্র পাস হিসেবে ব্যবহার করছে।
নগরের প্রবেশমুখ শাসনগাছা পুলিশের চেকপোস্টে দায়িত্ব পালন করছেন উপপরিদর্শক চিরঞ্জীব। তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি প্রকৃত রোগীদের শনাক্ত করতে। অনেক গাড়িতে আট থেকে নয়জন থাকলেও ব্যবস্থাপত্র থাকছে এক থেকে দুজনের কাছে। যাদের কাছে ব্যবস্থাপত্র নেই আমরা তাদের গাড়ি থেকে নামিয়ে দিচ্ছি।’
মো. সেলিম মিয়া ক্যান্টনমেন্ট নাজিরা বাজার থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নগরের মুন হাসপাতালের দিকে যাবেন। তিনি বলেন, তাঁর মা হাসপাতালে ভর্তি। সঙ্গে চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র আছে। তবে সেটি দুই বছর আগের। দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তা সাব্বির আহম্মেদ জানতে চাইলে সেলিম মিয়া বলেন, ডাক্তার পুরোনো কাগজপত্র দেখতে চেয়েছেন।
চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্রসহ নগরের অটোরিকশা নিয়ে প্রবেশ করা যাত্রী মো. সোহেল বলেন, এসেছেন চান্দিনার মাধাইয়া থেকে। মিশন হাসপাতালে ডাক্তার দেখাবেন। তাঁর সঙ্গে ছিল আরও আট নয়জন সহযোগী।
পুলিশের নায়েক সাব্বির আহম্মেদ বলেন, প্রকৃত রোগীও অনেক আছে। আবার মিথ্যা অজুহাতে অনেকে রোগী সেজে যানবাহন নিয়ে বের হচ্ছে।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আফজল হোসেন বলেন, বিধিনিষেধ পালনে ও জনসচেতনতায় শোভাযাত্রা ও মহড়া দেওয়া হচ্ছে। রয়েছে ৩২টি চেকপোস্ট।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে ১৭ উপজেলায় দুটি করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের দল ও নগরের ছয়টি দল কাজ করছে। জেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল ঠেকাতে সব সিএনজি পাম্প বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব যান নগরের সড়কে বের হয়েছে, সেগুলো আটকে রাখা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে তাদের সতর্ক করে খাদ্যসহায়তা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। আমরা পরে আরও কঠোর হব।’
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে