সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-৩ (দাগনভূঞা–সোনাগাজী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেড এম কামরুল আনামকে দলীয় কার্যালয় থেকে বের করে দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক ও পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন। আজ মঙ্গলবার সোনাগাজী উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে।
জেড এম কামরুল আনাম একই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া তিনি জতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
দলীয় সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে কোনো ব্যক্তি আওয়ামী লীগের অফিসে আসতে পারবে না বলে জানান মেয়র মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন।
তিনি বলেন, ‘দলীয় মনোনয়ন চেয়ে আবার স্বতন্ত্র প্রার্থী কিসের। আমাদের দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী কাউকে অফিসে আসতে দেওয়া হবে না। অন্য দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারে, আমাদের দলে নয়।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ মঙ্গলবার সোনাগাজী পৌরসভার জিরোপয়েন্ট দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খোকনসহ নেতা কর্মীরা বসে ছিলেন। কিছুক্ষণ পরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কামরুল আনাম সমর্থকদের নিয়ে অফিসে প্রবেশ করেন। তাৎক্ষণিক মেয়র উঠে দাঁড়িয়ে কামরুল আনামকে জিজ্ঞেস করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন কি না। উত্তরে তিনি হ্যাঁ বলেন।
মেয়র খোকন সঙ্গে সঙ্গে কামরুল আনামকে অফিস থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। এ সময় মেয়র বলেন, দলের সঙ্গে মীরজাফরি মনোভাব রেখে কেউ আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আসতে পারবে না। কামরুল আনাম প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী প্রার্থী হচ্ছেন জানালেও মেয়র তা শুনতে চাননি। সবশেষে কামরুল আনাম নৌকার বিরুদ্ধে নয় বলে অফিস থেকে বেরিয়ে যান।
এ বিষয়ে জেড এম কামরুল আনাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে গিয়ে নেতা কর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ারে বসা মাত্রই মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন আমাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দলীয় অফিসে বসতে বারণ করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এ জন্যই প্রার্থী হয়েছি। তাহলে কেন দলীয় অফিসে বসতে পারব না। এমন কথা জানালে মেয়র বলেন, না তারপরও নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী ছাড়া নির্বাচন পর্যন্ত কেউ আসতে পারবে না।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-৩ (দাগনভূঞা–সোনাগাজী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেড এম কামরুল আনামকে দলীয় কার্যালয় থেকে বের করে দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক ও পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন। আজ মঙ্গলবার সোনাগাজী উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে।
জেড এম কামরুল আনাম একই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া তিনি জতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
দলীয় সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে কোনো ব্যক্তি আওয়ামী লীগের অফিসে আসতে পারবে না বলে জানান মেয়র মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন।
তিনি বলেন, ‘দলীয় মনোনয়ন চেয়ে আবার স্বতন্ত্র প্রার্থী কিসের। আমাদের দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী কাউকে অফিসে আসতে দেওয়া হবে না। অন্য দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারে, আমাদের দলে নয়।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ মঙ্গলবার সোনাগাজী পৌরসভার জিরোপয়েন্ট দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খোকনসহ নেতা কর্মীরা বসে ছিলেন। কিছুক্ষণ পরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কামরুল আনাম সমর্থকদের নিয়ে অফিসে প্রবেশ করেন। তাৎক্ষণিক মেয়র উঠে দাঁড়িয়ে কামরুল আনামকে জিজ্ঞেস করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন কি না। উত্তরে তিনি হ্যাঁ বলেন।
মেয়র খোকন সঙ্গে সঙ্গে কামরুল আনামকে অফিস থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। এ সময় মেয়র বলেন, দলের সঙ্গে মীরজাফরি মনোভাব রেখে কেউ আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আসতে পারবে না। কামরুল আনাম প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী প্রার্থী হচ্ছেন জানালেও মেয়র তা শুনতে চাননি। সবশেষে কামরুল আনাম নৌকার বিরুদ্ধে নয় বলে অফিস থেকে বেরিয়ে যান।
এ বিষয়ে জেড এম কামরুল আনাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে গিয়ে নেতা কর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ারে বসা মাত্রই মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন আমাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দলীয় অফিসে বসতে বারণ করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এ জন্যই প্রার্থী হয়েছি। তাহলে কেন দলীয় অফিসে বসতে পারব না। এমন কথা জানালে মেয়র বলেন, না তারপরও নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী ছাড়া নির্বাচন পর্যন্ত কেউ আসতে পারবে না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে