প্রতিনিধি, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম
শঙ্খ নদীর ভাঙনের কবলে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পশ্চিম সাধনপুর ইউনিয়নে রাতাখোদ্দ গ্রাম। একের পর নদীর ভাঙনের শিকার হয়েছে উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, খানখানাবাদের নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের বাসস্থান। ভাঙনের আতঙ্ক নিয়ে দিন পার করছেন স্থানীয়রা।
মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে বাঁশখালীর শঙ্খ নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে। দীর্ঘ ৩০ বছরে বাঁশখালী উপজেলার, সাধনপুর, খানখানাবাদ, পুকুরিয়া, বাহারছাড়া, সরল, গন্তামারা, ছনুয়া এলাকার প্রায় ২০টি গ্রাম শঙ্খ নদীর ও জলকদর খালের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।
শঙ্খ নদীর ও জলকদর খালের ভাঙনে অনেক লোকজন ঘরবাড়ি হারিয়েন। বর্তমানে পাহাড়সহ বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছেন তাঁরা।
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন রোধে বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে জিও ব্যাগ ফেলে নদী ভাঙন রক্ষার জন্য বারবার চেষ্টা করা হলেও শঙ্খ নদীর ভাঙন কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না। স্থানীয়দের দাবি স্থায়ী বেড়িবাঁধ না হলে ভবিষ্যতে শঙ্খ নদীরও জলকদর খালের ভাঙনে বাঁশখালীর মানচিত্র থেকে আরও বেশ কয়েকটি গ্রাম হারিয়ে যেতে পারে।
সাধনপুর এলাকার বাসিন্দা জসীম উদ্দীন বলেন, শঙ্খ নদীর ভাঙনে গত ১০ বছর আমাদের বসতবাড়ি কয়েক বার নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের পরিবারের সদস্যরা বর্তমানে নদী ভাঙনে বাড়িঘর হারিয়ে পাহাড়ের ঢালুতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে।
এনজিও সংস্থা ইপসার বাঁশখালী কুতুবদিয়া পুনর্বাসন কর্মকর্তা জাকির হোসাইন জানান, বাঁশখালীতে নদী ভাঙনের বাড়ি ভিটায় হারিয়ে নিঃস্ব পরিবারের মাঝে গত ২ বছরে ইপসার পক্ষ থেকে ৩০ পরিবারের মাঝে বসতবাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা বলেন, শঙ্খ নদীর ভাঙনে গত ২০ বছরের আমাদের সাধনপুর ইউনিয়নে ৩টি গ্রাম নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে বেশ কয়েক বার নদী ভাঙন রক্ষায় জন্য জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছিল। তাতেও ভাঙন রক্ষা হচ্ছে না।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (২) প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে জানান, বাঁশখালী নদী ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ফেলানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা গুরুত্বপূর্ণ নদী ভাঙন গুলো চিহ্নিত করে ইতিমধ্যে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে তালিকা পাঠানো হয়েছে।
শঙ্খ নদীর ভাঙনের কবলে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পশ্চিম সাধনপুর ইউনিয়নে রাতাখোদ্দ গ্রাম। একের পর নদীর ভাঙনের শিকার হয়েছে উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, খানখানাবাদের নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের বাসস্থান। ভাঙনের আতঙ্ক নিয়ে দিন পার করছেন স্থানীয়রা।
মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে বাঁশখালীর শঙ্খ নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে। দীর্ঘ ৩০ বছরে বাঁশখালী উপজেলার, সাধনপুর, খানখানাবাদ, পুকুরিয়া, বাহারছাড়া, সরল, গন্তামারা, ছনুয়া এলাকার প্রায় ২০টি গ্রাম শঙ্খ নদীর ও জলকদর খালের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।
শঙ্খ নদীর ও জলকদর খালের ভাঙনে অনেক লোকজন ঘরবাড়ি হারিয়েন। বর্তমানে পাহাড়সহ বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছেন তাঁরা।
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন রোধে বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে জিও ব্যাগ ফেলে নদী ভাঙন রক্ষার জন্য বারবার চেষ্টা করা হলেও শঙ্খ নদীর ভাঙন কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না। স্থানীয়দের দাবি স্থায়ী বেড়িবাঁধ না হলে ভবিষ্যতে শঙ্খ নদীরও জলকদর খালের ভাঙনে বাঁশখালীর মানচিত্র থেকে আরও বেশ কয়েকটি গ্রাম হারিয়ে যেতে পারে।
সাধনপুর এলাকার বাসিন্দা জসীম উদ্দীন বলেন, শঙ্খ নদীর ভাঙনে গত ১০ বছর আমাদের বসতবাড়ি কয়েক বার নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের পরিবারের সদস্যরা বর্তমানে নদী ভাঙনে বাড়িঘর হারিয়ে পাহাড়ের ঢালুতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে।
এনজিও সংস্থা ইপসার বাঁশখালী কুতুবদিয়া পুনর্বাসন কর্মকর্তা জাকির হোসাইন জানান, বাঁশখালীতে নদী ভাঙনের বাড়ি ভিটায় হারিয়ে নিঃস্ব পরিবারের মাঝে গত ২ বছরে ইপসার পক্ষ থেকে ৩০ পরিবারের মাঝে বসতবাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা বলেন, শঙ্খ নদীর ভাঙনে গত ২০ বছরের আমাদের সাধনপুর ইউনিয়নে ৩টি গ্রাম নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে বেশ কয়েক বার নদী ভাঙন রক্ষায় জন্য জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছিল। তাতেও ভাঙন রক্ষা হচ্ছে না।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (২) প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে জানান, বাঁশখালী নদী ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ফেলানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা গুরুত্বপূর্ণ নদী ভাঙন গুলো চিহ্নিত করে ইতিমধ্যে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে তালিকা পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে