সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
তবে লাইটার জাহাজের মালিক ও ব্যবসায়ীদের এই অভিযোগ মানতে নারাজ নৌ বাণিজ্য অধিদপ্তর। তাদের দাবি, নৌ বাণিজ্যে শৃঙ্খলা আনার জন্যই সিরিয়াল সিস্টেম।
লাইটার জাহাজ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য নিয়ে লাইটার জাহাজ যায় কর্ণফুলী নদী (চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা) থেকে। ব্যবসায়ীরা সরাসরি এ জাহাজগুলো ভাড়া করতে পারেন না। সিরিয়াল সিস্টেম এ ক্ষেত্রে বাধা। এর কারণে ভাড়া করার জন্য জাহাজ এজেন্টকে প্রতি টনে ১৫-২০ টাকা এবং কার্গোর জন্যও প্রতি টনে ২০ টাকা দিতে হবে সংশ্লিষ্টদের। এ হিসাবে একটি জাহাজ যদি গড়ে ১০০০ টন পণ্য পরিবহন করে, সে ক্ষেত্রে লাইটার জাহাজ ও কার্গোমালিকদের প্রতিটি জাহাজে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ৪০ হাজার টাকা। তবে স্বাভাবিকভাবে ১২০০ থেকে ৩০০০ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে লাইটার জাহাজগুলো।
জাহাজ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, শুধু চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। বর্তমানে প্রতি লাইটার জাহাজে পণ্য পরিবহনে টনপ্রতি গড়ে মোট ৫৫০ টাকা খরচ হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকায় পণ্য পরিবহন করা যায় নির্বিঘ্নে। এ ক্ষেত্রে টনপ্রতি ১৫০ টাকা বাড়তি গুনতে হলে ৮ কোটি টনে চাঁদাবাজি হয় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে সীকম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, সিরিয়াল সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে নানাভাবে চাঁদাবাজি হয়। কয়েকটি পক্ষ এ ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী। ৫ আগস্টের আগে এ ধরনের সিস্টেমে হওয়া চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হয়নি। নৌ-রুটে পণ্য পরিবহনে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এ সিন্ডিকেটই বাড়াচ্ছে পণ্য পরিবহন ব্যয়। এটা চলতে থাকলে ভোগ্যপণ্যের দামে নিশ্চিত প্রভাব পড়বে।
চট্টগ্রামের জাহাজমালিকদের সংগঠন ইনল্যান্ড ভ্যাসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব চিটাগাংয়ের (আইভোয়াক) মুখপাত্র পারভেজ আহমেদ জানান, বিআইডব্লিউটিসি নেয় প্রতি টনে সার্ভিস চার্জ বাবদ ২ টাকা। এ ছাড়া জাহাজ ও কার্গো—উভয়ের ভাড়ার ক্ষেত্রে সিরিয়াল সিস্টেমে লোকাল এজেন্ট নেয় প্রতি টনে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি টনে বাড়তি খরচের ঘানি টানতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
এ বিষয়ে নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ বলেন, যাঁরা সিরিয়ালে জাহাজ চালাতে চান, তাঁরা চালাবেন। অনেকে আদালত থেকে নির্দেশনা নিয়ে জাহাজ চালাচ্ছেন, তাঁরা ওইভাবে চালাচ্ছেন। লোকাল এজেন্টের ক্ষেত্রে খরচের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের বিষয়। আমরা নৌপথে শৃঙ্খলা আনার জন্য সিরিয়াল দিয়ে জাহাজ পরিচালনায় উৎসাহিত করি।’
বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সহসভাপতি খায়রুল আলম সুজন জানান, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। এসব পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঘাটে চাঁদাবাজি হয়। এসব চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নিত্যপণ্যের দাম আরও কমে আসবে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বছরে অন্তত ১০ কোটি টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়। বেসরকারি মালিকানাধীন প্রায় ১ হাজার ৮০০ লাইটার জাহাজ দেশের অভ্যন্তরীণ-রুটে এসব পণ্য পরিবহন করে। সারা দেশে লাইটার জাহাজের সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
তবে লাইটার জাহাজের মালিক ও ব্যবসায়ীদের এই অভিযোগ মানতে নারাজ নৌ বাণিজ্য অধিদপ্তর। তাদের দাবি, নৌ বাণিজ্যে শৃঙ্খলা আনার জন্যই সিরিয়াল সিস্টেম।
লাইটার জাহাজ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য নিয়ে লাইটার জাহাজ যায় কর্ণফুলী নদী (চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা) থেকে। ব্যবসায়ীরা সরাসরি এ জাহাজগুলো ভাড়া করতে পারেন না। সিরিয়াল সিস্টেম এ ক্ষেত্রে বাধা। এর কারণে ভাড়া করার জন্য জাহাজ এজেন্টকে প্রতি টনে ১৫-২০ টাকা এবং কার্গোর জন্যও প্রতি টনে ২০ টাকা দিতে হবে সংশ্লিষ্টদের। এ হিসাবে একটি জাহাজ যদি গড়ে ১০০০ টন পণ্য পরিবহন করে, সে ক্ষেত্রে লাইটার জাহাজ ও কার্গোমালিকদের প্রতিটি জাহাজে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ৪০ হাজার টাকা। তবে স্বাভাবিকভাবে ১২০০ থেকে ৩০০০ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে লাইটার জাহাজগুলো।
জাহাজ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, শুধু চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। বর্তমানে প্রতি লাইটার জাহাজে পণ্য পরিবহনে টনপ্রতি গড়ে মোট ৫৫০ টাকা খরচ হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকায় পণ্য পরিবহন করা যায় নির্বিঘ্নে। এ ক্ষেত্রে টনপ্রতি ১৫০ টাকা বাড়তি গুনতে হলে ৮ কোটি টনে চাঁদাবাজি হয় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে সীকম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, সিরিয়াল সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে নানাভাবে চাঁদাবাজি হয়। কয়েকটি পক্ষ এ ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী। ৫ আগস্টের আগে এ ধরনের সিস্টেমে হওয়া চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হয়নি। নৌ-রুটে পণ্য পরিবহনে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এ সিন্ডিকেটই বাড়াচ্ছে পণ্য পরিবহন ব্যয়। এটা চলতে থাকলে ভোগ্যপণ্যের দামে নিশ্চিত প্রভাব পড়বে।
চট্টগ্রামের জাহাজমালিকদের সংগঠন ইনল্যান্ড ভ্যাসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব চিটাগাংয়ের (আইভোয়াক) মুখপাত্র পারভেজ আহমেদ জানান, বিআইডব্লিউটিসি নেয় প্রতি টনে সার্ভিস চার্জ বাবদ ২ টাকা। এ ছাড়া জাহাজ ও কার্গো—উভয়ের ভাড়ার ক্ষেত্রে সিরিয়াল সিস্টেমে লোকাল এজেন্ট নেয় প্রতি টনে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি টনে বাড়তি খরচের ঘানি টানতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
এ বিষয়ে নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ বলেন, যাঁরা সিরিয়ালে জাহাজ চালাতে চান, তাঁরা চালাবেন। অনেকে আদালত থেকে নির্দেশনা নিয়ে জাহাজ চালাচ্ছেন, তাঁরা ওইভাবে চালাচ্ছেন। লোকাল এজেন্টের ক্ষেত্রে খরচের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের বিষয়। আমরা নৌপথে শৃঙ্খলা আনার জন্য সিরিয়াল দিয়ে জাহাজ পরিচালনায় উৎসাহিত করি।’
বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সহসভাপতি খায়রুল আলম সুজন জানান, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। এসব পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঘাটে চাঁদাবাজি হয়। এসব চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নিত্যপণ্যের দাম আরও কমে আসবে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বছরে অন্তত ১০ কোটি টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়। বেসরকারি মালিকানাধীন প্রায় ১ হাজার ৮০০ লাইটার জাহাজ দেশের অভ্যন্তরীণ-রুটে এসব পণ্য পরিবহন করে। সারা দেশে লাইটার জাহাজের সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার।
সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
তবে লাইটার জাহাজের মালিক ও ব্যবসায়ীদের এই অভিযোগ মানতে নারাজ নৌ বাণিজ্য অধিদপ্তর। তাদের দাবি, নৌ বাণিজ্যে শৃঙ্খলা আনার জন্যই সিরিয়াল সিস্টেম।
লাইটার জাহাজ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য নিয়ে লাইটার জাহাজ যায় কর্ণফুলী নদী (চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা) থেকে। ব্যবসায়ীরা সরাসরি এ জাহাজগুলো ভাড়া করতে পারেন না। সিরিয়াল সিস্টেম এ ক্ষেত্রে বাধা। এর কারণে ভাড়া করার জন্য জাহাজ এজেন্টকে প্রতি টনে ১৫-২০ টাকা এবং কার্গোর জন্যও প্রতি টনে ২০ টাকা দিতে হবে সংশ্লিষ্টদের। এ হিসাবে একটি জাহাজ যদি গড়ে ১০০০ টন পণ্য পরিবহন করে, সে ক্ষেত্রে লাইটার জাহাজ ও কার্গোমালিকদের প্রতিটি জাহাজে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ৪০ হাজার টাকা। তবে স্বাভাবিকভাবে ১২০০ থেকে ৩০০০ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে লাইটার জাহাজগুলো।
জাহাজ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, শুধু চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। বর্তমানে প্রতি লাইটার জাহাজে পণ্য পরিবহনে টনপ্রতি গড়ে মোট ৫৫০ টাকা খরচ হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকায় পণ্য পরিবহন করা যায় নির্বিঘ্নে। এ ক্ষেত্রে টনপ্রতি ১৫০ টাকা বাড়তি গুনতে হলে ৮ কোটি টনে চাঁদাবাজি হয় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে সীকম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, সিরিয়াল সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে নানাভাবে চাঁদাবাজি হয়। কয়েকটি পক্ষ এ ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী। ৫ আগস্টের আগে এ ধরনের সিস্টেমে হওয়া চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হয়নি। নৌ-রুটে পণ্য পরিবহনে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এ সিন্ডিকেটই বাড়াচ্ছে পণ্য পরিবহন ব্যয়। এটা চলতে থাকলে ভোগ্যপণ্যের দামে নিশ্চিত প্রভাব পড়বে।
চট্টগ্রামের জাহাজমালিকদের সংগঠন ইনল্যান্ড ভ্যাসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব চিটাগাংয়ের (আইভোয়াক) মুখপাত্র পারভেজ আহমেদ জানান, বিআইডব্লিউটিসি নেয় প্রতি টনে সার্ভিস চার্জ বাবদ ২ টাকা। এ ছাড়া জাহাজ ও কার্গো—উভয়ের ভাড়ার ক্ষেত্রে সিরিয়াল সিস্টেমে লোকাল এজেন্ট নেয় প্রতি টনে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি টনে বাড়তি খরচের ঘানি টানতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
এ বিষয়ে নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ বলেন, যাঁরা সিরিয়ালে জাহাজ চালাতে চান, তাঁরা চালাবেন। অনেকে আদালত থেকে নির্দেশনা নিয়ে জাহাজ চালাচ্ছেন, তাঁরা ওইভাবে চালাচ্ছেন। লোকাল এজেন্টের ক্ষেত্রে খরচের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের বিষয়। আমরা নৌপথে শৃঙ্খলা আনার জন্য সিরিয়াল দিয়ে জাহাজ পরিচালনায় উৎসাহিত করি।’
বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সহসভাপতি খায়রুল আলম সুজন জানান, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। এসব পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঘাটে চাঁদাবাজি হয়। এসব চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নিত্যপণ্যের দাম আরও কমে আসবে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বছরে অন্তত ১০ কোটি টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়। বেসরকারি মালিকানাধীন প্রায় ১ হাজার ৮০০ লাইটার জাহাজ দেশের অভ্যন্তরীণ-রুটে এসব পণ্য পরিবহন করে। সারা দেশে লাইটার জাহাজের সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
তবে লাইটার জাহাজের মালিক ও ব্যবসায়ীদের এই অভিযোগ মানতে নারাজ নৌ বাণিজ্য অধিদপ্তর। তাদের দাবি, নৌ বাণিজ্যে শৃঙ্খলা আনার জন্যই সিরিয়াল সিস্টেম।
লাইটার জাহাজ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য নিয়ে লাইটার জাহাজ যায় কর্ণফুলী নদী (চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা) থেকে। ব্যবসায়ীরা সরাসরি এ জাহাজগুলো ভাড়া করতে পারেন না। সিরিয়াল সিস্টেম এ ক্ষেত্রে বাধা। এর কারণে ভাড়া করার জন্য জাহাজ এজেন্টকে প্রতি টনে ১৫-২০ টাকা এবং কার্গোর জন্যও প্রতি টনে ২০ টাকা দিতে হবে সংশ্লিষ্টদের। এ হিসাবে একটি জাহাজ যদি গড়ে ১০০০ টন পণ্য পরিবহন করে, সে ক্ষেত্রে লাইটার জাহাজ ও কার্গোমালিকদের প্রতিটি জাহাজে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ৪০ হাজার টাকা। তবে স্বাভাবিকভাবে ১২০০ থেকে ৩০০০ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে লাইটার জাহাজগুলো।
জাহাজ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, শুধু চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। বর্তমানে প্রতি লাইটার জাহাজে পণ্য পরিবহনে টনপ্রতি গড়ে মোট ৫৫০ টাকা খরচ হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকায় পণ্য পরিবহন করা যায় নির্বিঘ্নে। এ ক্ষেত্রে টনপ্রতি ১৫০ টাকা বাড়তি গুনতে হলে ৮ কোটি টনে চাঁদাবাজি হয় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে সীকম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, সিরিয়াল সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে নানাভাবে চাঁদাবাজি হয়। কয়েকটি পক্ষ এ ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী। ৫ আগস্টের আগে এ ধরনের সিস্টেমে হওয়া চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হয়নি। নৌ-রুটে পণ্য পরিবহনে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এ সিন্ডিকেটই বাড়াচ্ছে পণ্য পরিবহন ব্যয়। এটা চলতে থাকলে ভোগ্যপণ্যের দামে নিশ্চিত প্রভাব পড়বে।
চট্টগ্রামের জাহাজমালিকদের সংগঠন ইনল্যান্ড ভ্যাসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব চিটাগাংয়ের (আইভোয়াক) মুখপাত্র পারভেজ আহমেদ জানান, বিআইডব্লিউটিসি নেয় প্রতি টনে সার্ভিস চার্জ বাবদ ২ টাকা। এ ছাড়া জাহাজ ও কার্গো—উভয়ের ভাড়ার ক্ষেত্রে সিরিয়াল সিস্টেমে লোকাল এজেন্ট নেয় প্রতি টনে ১৫ থেকে ২০ টাকা। এ হিসাবে প্রতি টনে বাড়তি খরচের ঘানি টানতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
এ বিষয়ে নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ বলেন, যাঁরা সিরিয়ালে জাহাজ চালাতে চান, তাঁরা চালাবেন। অনেকে আদালত থেকে নির্দেশনা নিয়ে জাহাজ চালাচ্ছেন, তাঁরা ওইভাবে চালাচ্ছেন। লোকাল এজেন্টের ক্ষেত্রে খরচের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের বিষয়। আমরা নৌপথে শৃঙ্খলা আনার জন্য সিরিয়াল দিয়ে জাহাজ পরিচালনায় উৎসাহিত করি।’
বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সহসভাপতি খায়রুল আলম সুজন জানান, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বছরে প্রায় ৮ কোটি টন পণ্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে সারা দেশে পরিবহন হয়। এসব পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঘাটে চাঁদাবাজি হয়। এসব চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নিত্যপণ্যের দাম আরও কমে আসবে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বছরে অন্তত ১০ কোটি টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়। বেসরকারি মালিকানাধীন প্রায় ১ হাজার ৮০০ লাইটার জাহাজ দেশের অভ্যন্তরীণ-রুটে এসব পণ্য পরিবহন করে। সারা দেশে লাইটার জাহাজের সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৫ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৫ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৫ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে লাইটার জাহাজের ‘সিরিয়াল সিস্টেম’কে চাঁদাবাজির নতুন সংস্করণ মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে বছরে ৮ কোটি টন পণ্য পরিবহনে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয় বলে অভিযোগ তাঁদের। চাঁদাবাজির এ টাকা সরকারি-বেসরকারি কয়েকটি পক্ষের পকেটে যায় বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৫ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে