রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য অঞ্চলের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে রাঙামাটিতে জরুরি সভা করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। আজ শনিবার দুপুর ১২টার পর রাঙামাটি জেলার সেনানিবাসের প্রান্তিক হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে এ বৈঠকে বসেছেন তাঁরা।
এদিকে গতকাল শুক্রবার রাঙামাটি শহরের সহিংস ঘটনায় এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি পরিবেশ। বহাল রয়েছে ১৪৪ ধারা। বন্ধ রয়েছে দোকানপাট। চলছে না গণপরিবহন। মাঠে রয়েছে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। কোথাও কাউকে জড়ো হতে দিচ্ছে না আইনশৃঙ্খলার রক্ষাকারী বাহিনী।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত তিন উপদেষ্টা হলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।
এদিকে শুক্রবার সহিংসতার সময় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কার্যালয়সহ, বনরুপা, দক্ষিণ কালিন্দপুর, বিজন সরণি, উত্তর কালিন্দপুর, হাসপাতাল এলাকাসহ একাধিক এলাকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সাংবাদিকদের বাইকসহ শতাধিক যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়। রাঙামাটি জেলা মহিলাবিষয়ক কার্যালয়ে হামলা চালানো হয়। ভাঙচুর করা হয় অফিসের যানবাহন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাঙামাটি শহরে ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
স্থানীয় পুলিশ সূত্র জানায়, খাগড়াছড়ি ও দীঘিনালায় পাহাড়িদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার সকালে রাঙামাটিতে সংঘাত ও বৈষম্যবিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলন মিছিল বের করে। এটি বনরুপা বাজারে পৌঁছলে পুরো শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মসজিদে হামলা করা হচ্ছে গুজব ছড়িয়ে পড়লে বাঙালিরা মিছিলে চড়াও হয়। এ সময় দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়।
পার্বত্য অঞ্চলের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে রাঙামাটিতে জরুরি সভা করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। আজ শনিবার দুপুর ১২টার পর রাঙামাটি জেলার সেনানিবাসের প্রান্তিক হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে এ বৈঠকে বসেছেন তাঁরা।
এদিকে গতকাল শুক্রবার রাঙামাটি শহরের সহিংস ঘটনায় এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি পরিবেশ। বহাল রয়েছে ১৪৪ ধারা। বন্ধ রয়েছে দোকানপাট। চলছে না গণপরিবহন। মাঠে রয়েছে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। কোথাও কাউকে জড়ো হতে দিচ্ছে না আইনশৃঙ্খলার রক্ষাকারী বাহিনী।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত তিন উপদেষ্টা হলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।
এদিকে শুক্রবার সহিংসতার সময় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কার্যালয়সহ, বনরুপা, দক্ষিণ কালিন্দপুর, বিজন সরণি, উত্তর কালিন্দপুর, হাসপাতাল এলাকাসহ একাধিক এলাকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সাংবাদিকদের বাইকসহ শতাধিক যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়। রাঙামাটি জেলা মহিলাবিষয়ক কার্যালয়ে হামলা চালানো হয়। ভাঙচুর করা হয় অফিসের যানবাহন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাঙামাটি শহরে ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
স্থানীয় পুলিশ সূত্র জানায়, খাগড়াছড়ি ও দীঘিনালায় পাহাড়িদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার সকালে রাঙামাটিতে সংঘাত ও বৈষম্যবিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলন মিছিল বের করে। এটি বনরুপা বাজারে পৌঁছলে পুরো শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মসজিদে হামলা করা হচ্ছে গুজব ছড়িয়ে পড়লে বাঙালিরা মিছিলে চড়াও হয়। এ সময় দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১২ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে