কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে প্রথম দফায় আত্মসমর্পণকারী ১০১ জন ইয়াবা কারবারির রায় ঘোষণা করা হবে আজ বুধবার। তাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া পুলিশের দুটি মামলার রায় ঘোষণা করবেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুই মামলার ১৮ আসামিকে জেলা কারাগার থেকে আদালতে তোলা হয়েছে, বাকি ৮৩ জনই পলাতক রয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম।
এর আগে ১৫ নভেম্বর উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায় ঘোষণার এই দিন ধার্য করেছিলেন। এদিন আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ১৭ জনের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানো হয়। অনুপস্থিত ৮৪ জনের জামিনও বাতিল করা হয়।
জামিন বাতিলের পর ৮৩ জন ইয়াবা কারবারি লাপাত্তা হয়েছেন বলে জানা গেছে। এঁদের মধ্যে গত সোমবার রাতে মোহাম্মদ হোছাইন নামের এক কারবারিকে টেকনাফ থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ পলাতক কেউ আদালতে হাজির হননি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, গত ১৬ নভেম্বর চার ইয়াবা কারবারির মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ওঠেন ইয়াবা কারবারিরা। এ রায়ের পর মূলত ৮৩ ইয়াবা কারবারি গা ঢাকা দিয়েছেন।
পলাতকদের মধ্যে অনেক জনপ্রতিনিধিসহ কয়েকজন প্রভাবশালী রয়েছেন। তাঁরা হলেন—উখিয়া ও টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির চার ভাই আব্দুল আমিন, আব্দুল শুক্কুর, শফিকুল ইসলাম, ফয়সাল রহমান, ভাগনে সাহেদ রহমান নিপু, চাচাতো ভাই মোহাম্মদ আলম, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ ও বড় ভাই আব্দুর রহমান, বর্তমান জেলা পরিষদ সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমেদের ছেলে দিদার মিয়া, টেকনাফ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল বশর নুরশাদ, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের এনামুল হক এনাম মেম্বারসহ অনেকে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ১০২ জন ইয়াবা কারবারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তাঁরা সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা, দেশে তৈরি ৩০টি বন্দুক ও ৭০ রাউন্ড গুলি জমা দেন। ওই দিনই আত্মসমর্পণকারী ১০২ জনকে আসামি করে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন টেকনাফ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) শরীফ ইবনে আলম।
এর মধ্যে ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট মোহাম্মদ রাসেল নামে এক আসামির কারাগারেই মৃত্যু হয়। ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহের আদালতে ১০১ আসামির বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক এ বি এম এস দোহা। পরে মামলাটি বিচারের জন্য জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়। একই বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল মামলার অভিযোগ গঠন করেন।
দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে আলোচিত এ মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
কক্সবাজারের টেকনাফে প্রথম দফায় আত্মসমর্পণকারী ১০১ জন ইয়াবা কারবারির রায় ঘোষণা করা হবে আজ বুধবার। তাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া পুলিশের দুটি মামলার রায় ঘোষণা করবেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুই মামলার ১৮ আসামিকে জেলা কারাগার থেকে আদালতে তোলা হয়েছে, বাকি ৮৩ জনই পলাতক রয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম।
এর আগে ১৫ নভেম্বর উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায় ঘোষণার এই দিন ধার্য করেছিলেন। এদিন আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ১৭ জনের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানো হয়। অনুপস্থিত ৮৪ জনের জামিনও বাতিল করা হয়।
জামিন বাতিলের পর ৮৩ জন ইয়াবা কারবারি লাপাত্তা হয়েছেন বলে জানা গেছে। এঁদের মধ্যে গত সোমবার রাতে মোহাম্মদ হোছাইন নামের এক কারবারিকে টেকনাফ থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ পলাতক কেউ আদালতে হাজির হননি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, গত ১৬ নভেম্বর চার ইয়াবা কারবারির মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ওঠেন ইয়াবা কারবারিরা। এ রায়ের পর মূলত ৮৩ ইয়াবা কারবারি গা ঢাকা দিয়েছেন।
পলাতকদের মধ্যে অনেক জনপ্রতিনিধিসহ কয়েকজন প্রভাবশালী রয়েছেন। তাঁরা হলেন—উখিয়া ও টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির চার ভাই আব্দুল আমিন, আব্দুল শুক্কুর, শফিকুল ইসলাম, ফয়সাল রহমান, ভাগনে সাহেদ রহমান নিপু, চাচাতো ভাই মোহাম্মদ আলম, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ ও বড় ভাই আব্দুর রহমান, বর্তমান জেলা পরিষদ সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমেদের ছেলে দিদার মিয়া, টেকনাফ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল বশর নুরশাদ, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের এনামুল হক এনাম মেম্বারসহ অনেকে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ১০২ জন ইয়াবা কারবারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তাঁরা সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা, দেশে তৈরি ৩০টি বন্দুক ও ৭০ রাউন্ড গুলি জমা দেন। ওই দিনই আত্মসমর্পণকারী ১০২ জনকে আসামি করে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন টেকনাফ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) শরীফ ইবনে আলম।
এর মধ্যে ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট মোহাম্মদ রাসেল নামে এক আসামির কারাগারেই মৃত্যু হয়। ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহের আদালতে ১০১ আসামির বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক এ বি এম এস দোহা। পরে মামলাটি বিচারের জন্য জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়। একই বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল মামলার অভিযোগ গঠন করেন।
দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে আলোচিত এ মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৩ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
৪ ঘণ্টা আগে