আবুল কাশেম, কুতুবদিয়া (কক্সবাজার)
কুতুবদিয়া উপজেলার একমাত্র পাবলিক লাইব্রেরিটি সাড়ে তিন বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। দ্বীপ উপজেলার জ্ঞান চর্চার একমাত্র প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বইপ্রেমীরা।
একসময় উপজেলার বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সুধীজনেরা এখানে নিয়মিত বই পড়তে আসতেন। পাঠকদের কাছে উপজেলার একমাত্র এই পাবলিক লাইব্রেরিটি বেশ প্রিয়। ১৯৭৬ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত লাইব্রেরিটি জেলা পরিষদের অধীনে পরিচালিত হয়। কিন্তু লাইব্রেরি ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পরলে এটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে জেলা পরিষদ। পরে লাইব্রেরিটি খোলার আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছে দ্বীপবাসী।
কুতুবদিয়া পাবলিক লাইব্রেরির নিয়মিত পাঠক মাস্টার ফখরুল হাসান ফরহান বলেন, ‘ছাত্র জীবনে পাবলিক লাইব্রেরিতে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করেছি। পাবলিক লাইব্রেরি না থাকায় বর্তমান প্রজন্ম এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।’
কুতুবদিয়া মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম জানান, সৃজনশীল মেধা বিকাশে লাইব্রেরির বিকল্প নেই, যেখানে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে লাইব্রেরি প্রয়োজন, সেখানে উপজেলার মূল লাইব্রেরিই বন্ধ।
কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরের জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থী ও সকল বয়সীদের জন্য পাবলিক লাইব্রেরি জ্ঞান আহরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগিরই পাবলিক লাইব্রেরি চালুর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দ্বীপ উপজেলার বইপ্রেমীদের দাবি জ্ঞান চর্চার সুন্দর এই প্রতিষ্ঠানটি শিগগিরই পুনঃস্থাপন করা হোক এবং স্বাভাবিক করা হোক এর কার্যক্রম।
কুতুবদিয়া উপজেলার একমাত্র পাবলিক লাইব্রেরিটি সাড়ে তিন বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। দ্বীপ উপজেলার জ্ঞান চর্চার একমাত্র প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বইপ্রেমীরা।
একসময় উপজেলার বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সুধীজনেরা এখানে নিয়মিত বই পড়তে আসতেন। পাঠকদের কাছে উপজেলার একমাত্র এই পাবলিক লাইব্রেরিটি বেশ প্রিয়। ১৯৭৬ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত লাইব্রেরিটি জেলা পরিষদের অধীনে পরিচালিত হয়। কিন্তু লাইব্রেরি ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পরলে এটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে জেলা পরিষদ। পরে লাইব্রেরিটি খোলার আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছে দ্বীপবাসী।
কুতুবদিয়া পাবলিক লাইব্রেরির নিয়মিত পাঠক মাস্টার ফখরুল হাসান ফরহান বলেন, ‘ছাত্র জীবনে পাবলিক লাইব্রেরিতে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করেছি। পাবলিক লাইব্রেরি না থাকায় বর্তমান প্রজন্ম এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।’
কুতুবদিয়া মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম জানান, সৃজনশীল মেধা বিকাশে লাইব্রেরির বিকল্প নেই, যেখানে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে লাইব্রেরি প্রয়োজন, সেখানে উপজেলার মূল লাইব্রেরিই বন্ধ।
কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরের জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থী ও সকল বয়সীদের জন্য পাবলিক লাইব্রেরি জ্ঞান আহরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগিরই পাবলিক লাইব্রেরি চালুর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দ্বীপ উপজেলার বইপ্রেমীদের দাবি জ্ঞান চর্চার সুন্দর এই প্রতিষ্ঠানটি শিগগিরই পুনঃস্থাপন করা হোক এবং স্বাভাবিক করা হোক এর কার্যক্রম।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে