নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
‘তিন বছরের একটি ছোট শিশুর একা একা এ ধরনের প্রবল বর্ষণের সময় বাইরে অবস্থান ও খেলাধুলা করার ক্ষেত্রে পরিবারের উচিত ছিল তার দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা। নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যুর পেছনে এটি একটি অন্যতম কারণ।’ চট্টগ্রাম নগরের হালিশহরের আনন্দিপুর এলাকায় গত বুধবার নালায় পড়ে শিশু হুমায়রার মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে এভাবেই পরিবারের ওপর দায় চাপিয়েছে তদন্ত কমিটি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিটি।
শিশু হুমায়রার মৃত্যুর পর কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি করেছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। কমিটির প্রধান ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। অন্য দুই সদস্য হচ্ছেন নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ার জাহান (সদস্যসচিব) এবং ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. সরফুল ইসলাম।
তদন্ত প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার সম্ভাব্য চার কারণ হিসেবে কর্মস্থলে অপর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা, পরিবারের দায়িত্বহীনতা, ভবনের মূল ফটক উন্মুক্ত থাকা এবং প্রহরী বা দারোয়ান না থাকা, সড়কের অবস্থান ও উচ্চতার তারতম্যকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুটির মা কর্মস্থলে থাকাকালে শিশুসন্তান হুমায়রা অরক্ষিতভাবে ভবনের পার্কিং এলাকায় একা খেলাধুলা ও ঘোরাঘুরি করতে থাকে। এটিই হুমায়রার নালায় পড়ে মৃত্যুর অন্যতম কারণ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নালাটি সিটি করপোরেশনের নয়, এটি ব্যক্তিগত, যা পরে সিটি করপোরেশনের নালার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের নালায় স্ল্যাব দেওয়া ছিল। আর নালাটির প্রশস্ততা মাত্র ১৫ ইঞ্চি।
এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, হুমায়রা যে ড্রেনে পড়ে, সেটি মূল সড়কের সঙ্গে লাগানো ব্যক্তিমালিকানাধীন একটি বাড়ির পাশের ছোট আকারের প্রাইভেট ড্রেন। যার প্রস্থ ১৫ ইঞ্চি, গভীরতা শুরুর দিকে ১ ফুট ৮ ইঞ্চি এবং যেখানে মূল সড়কের ড্রেনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে, সেখানে ২ ফুট ১০ ইঞ্চি। এ সড়ক ও ড্রেন ব্যক্তিপর্যায়ে এলাকার বাসিন্দাদের তৈরি। তবে ১২-১৩ বছর আগে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন জনস্বার্থে উপসড়কটি কিছুটা সংস্কার করে।
পুরো চট্টগ্রাম শহরই তো সিটি করপোরেশনের। তাহলে ওই ছোট ড্রেনটি সিটি করপোরেশনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে কি না—জানতে চাইলে শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ড্রেনের ওপরে স্ল্যাব রয়েছে। খুব ছোট একটি ফাঁক গলে হুমায়রা নালায় পড়ল। এ ক্ষেত্রে এলাকার লোকজন কিংবা সংশ্লিষ্ট পরিবারের সদস্যদের সচেতনতা বেশি জরুরি।
‘তিন বছরের একটি ছোট শিশুর একা একা এ ধরনের প্রবল বর্ষণের সময় বাইরে অবস্থান ও খেলাধুলা করার ক্ষেত্রে পরিবারের উচিত ছিল তার দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা। নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যুর পেছনে এটি একটি অন্যতম কারণ।’ চট্টগ্রাম নগরের হালিশহরের আনন্দিপুর এলাকায় গত বুধবার নালায় পড়ে শিশু হুমায়রার মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে এভাবেই পরিবারের ওপর দায় চাপিয়েছে তদন্ত কমিটি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিটি।
শিশু হুমায়রার মৃত্যুর পর কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি করেছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। কমিটির প্রধান ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। অন্য দুই সদস্য হচ্ছেন নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ার জাহান (সদস্যসচিব) এবং ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. সরফুল ইসলাম।
তদন্ত প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার সম্ভাব্য চার কারণ হিসেবে কর্মস্থলে অপর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা, পরিবারের দায়িত্বহীনতা, ভবনের মূল ফটক উন্মুক্ত থাকা এবং প্রহরী বা দারোয়ান না থাকা, সড়কের অবস্থান ও উচ্চতার তারতম্যকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুটির মা কর্মস্থলে থাকাকালে শিশুসন্তান হুমায়রা অরক্ষিতভাবে ভবনের পার্কিং এলাকায় একা খেলাধুলা ও ঘোরাঘুরি করতে থাকে। এটিই হুমায়রার নালায় পড়ে মৃত্যুর অন্যতম কারণ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নালাটি সিটি করপোরেশনের নয়, এটি ব্যক্তিগত, যা পরে সিটি করপোরেশনের নালার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের নালায় স্ল্যাব দেওয়া ছিল। আর নালাটির প্রশস্ততা মাত্র ১৫ ইঞ্চি।
এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, হুমায়রা যে ড্রেনে পড়ে, সেটি মূল সড়কের সঙ্গে লাগানো ব্যক্তিমালিকানাধীন একটি বাড়ির পাশের ছোট আকারের প্রাইভেট ড্রেন। যার প্রস্থ ১৫ ইঞ্চি, গভীরতা শুরুর দিকে ১ ফুট ৮ ইঞ্চি এবং যেখানে মূল সড়কের ড্রেনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে, সেখানে ২ ফুট ১০ ইঞ্চি। এ সড়ক ও ড্রেন ব্যক্তিপর্যায়ে এলাকার বাসিন্দাদের তৈরি। তবে ১২-১৩ বছর আগে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন জনস্বার্থে উপসড়কটি কিছুটা সংস্কার করে।
পুরো চট্টগ্রাম শহরই তো সিটি করপোরেশনের। তাহলে ওই ছোট ড্রেনটি সিটি করপোরেশনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে কি না—জানতে চাইলে শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ড্রেনের ওপরে স্ল্যাব রয়েছে। খুব ছোট একটি ফাঁক গলে হুমায়রা নালায় পড়ল। এ ক্ষেত্রে এলাকার লোকজন কিংবা সংশ্লিষ্ট পরিবারের সদস্যদের সচেতনতা বেশি জরুরি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে