কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার ও শাস্তির দাবি করেছে পরিবার। গতকাল শনিবার রাতে নিহতের পরিবারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।
ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা মুহাম্মদ রাশেদুল হাসান জানান, কুমিল্লার আলেখারচর সমাজসেবা কার্যালয়ে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পে শনিবার রাতে বৈঠক হয়। তৌহিদুলের পরিবার এবং সেনাবাহিনী তাঁদের কথা শুনেছে। বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে, তদন্ত আদালত গঠন করা, তদন্ত কার্যক্রম শেষ হওয়ামাত্রই বিচার প্রক্রিয়া শুরু এবং শাস্তি নিশ্চিত করা, এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং পরিবারের নিরাপত্তা-সম্মান রক্ষায় সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করা। এই বৈঠকের বিষয়ে ফেসবুকেও স্ট্যাটাস দেন তিনি।
তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী ইয়াসমিন নাহার বলেন, ‘সেনাবাহিনী আন্তরিকভাবে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ন্যায়বিচারের। আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। কিন্তু যারা বাহিনীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে, তাদেরও দ্রুত আটক করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে ভুল তথ্য দিয়েছে স্থানীয় কিছু লোক। তারা তৌহিদুল ইসলামকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আমি তাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার ও শাস্তি দাবি করছি।’
তৌহিদুলের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ টিপু বলেন, ‘স্থানীয় তানজিল, সাইফুলদের সঙ্গে দীর্ঘদিন জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এ বিরোধ থেকে তারা সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়েছে এবং আমার ভাইকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে মামলার বিষয়ে প্রস্তুতি নেব।’
এদিকে গতকাল পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এসে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক আনোয়ারুল হক বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে আমরা ন্যায়বিচার পাব আশা করছি।’
উল্লেখ, গত ৩১ জানুয়ারি রাতে যৌথ বাহিনীর পরিচয়ে নিজ বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় তৌহিদুল ইসলামকে। পরদিন সকালে আহত তৌহিদুলকে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ থেকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন:–
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার ও শাস্তির দাবি করেছে পরিবার। গতকাল শনিবার রাতে নিহতের পরিবারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।
ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা মুহাম্মদ রাশেদুল হাসান জানান, কুমিল্লার আলেখারচর সমাজসেবা কার্যালয়ে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পে শনিবার রাতে বৈঠক হয়। তৌহিদুলের পরিবার এবং সেনাবাহিনী তাঁদের কথা শুনেছে। বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে, তদন্ত আদালত গঠন করা, তদন্ত কার্যক্রম শেষ হওয়ামাত্রই বিচার প্রক্রিয়া শুরু এবং শাস্তি নিশ্চিত করা, এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং পরিবারের নিরাপত্তা-সম্মান রক্ষায় সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করা। এই বৈঠকের বিষয়ে ফেসবুকেও স্ট্যাটাস দেন তিনি।
তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী ইয়াসমিন নাহার বলেন, ‘সেনাবাহিনী আন্তরিকভাবে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ন্যায়বিচারের। আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। কিন্তু যারা বাহিনীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে, তাদেরও দ্রুত আটক করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে ভুল তথ্য দিয়েছে স্থানীয় কিছু লোক। তারা তৌহিদুল ইসলামকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আমি তাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার ও শাস্তি দাবি করছি।’
তৌহিদুলের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ টিপু বলেন, ‘স্থানীয় তানজিল, সাইফুলদের সঙ্গে দীর্ঘদিন জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এ বিরোধ থেকে তারা সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়েছে এবং আমার ভাইকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে মামলার বিষয়ে প্রস্তুতি নেব।’
এদিকে গতকাল পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এসে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক আনোয়ারুল হক বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে আমরা ন্যায়বিচার পাব আশা করছি।’
উল্লেখ, গত ৩১ জানুয়ারি রাতে যৌথ বাহিনীর পরিচয়ে নিজ বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় তৌহিদুল ইসলামকে। পরদিন সকালে আহত তৌহিদুলকে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ থেকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন:–
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
১০ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে