চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত শহরের খলিশাডুলি ওয়াবদাগেইট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাসিম আখতারের এক দফা দাবি নিয়ে বিভিন্ন ব্যানার-পেস্টুন হাতে অস্থায়ী ক্যাম্পাসের সামনে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেন। এর আগে গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেন।
এদিকে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করে রাখলে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। এতে দূরপাল্লার যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় অনেকে হেঁটেই গন্তব্যের দিকে যান।
অন্যদিকে সড়কে শৃঙ্খলা আনতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশের পক্ষ থেকে কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের আগামী ২ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস দেন। এরপরই সড়ক অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন শিক্ষার্থীরা।
ক্যাম্পাসের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বলেন, ‘এক দফা এক দাবি, নাসিম তুই কবে যাবি’, ‘যে ভিসি মিথ্যা বলে, সেই ভিসি চাই না’, ‘একজন ভিসি হয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন বরং আমাদের ওপর প্রভাব খাটিয়েছেন’, ‘তিনি গোয়েন্দা সংস্থা ও ছাত্রলীগ কর্মীদের আমাদের ওপর উসকিয়ে দিয়েছেন’, ‘দুর্নীতি করে নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন, তার কারণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে’।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আলআমিন বলেন, উপাচার্য নাসিম আখতারসহ রেজিস্ট্রার পদত্যাগের দাবিতে কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসের সামনে কর্মসূচি চলছে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলতেই থাকবে। জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি দল আমাদের আশ্বাস দেওয়ায় আমরা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছি। যদি ভিসি ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করে, তাহলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত শহরের খলিশাডুলি ওয়াবদাগেইট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাসিম আখতারের এক দফা দাবি নিয়ে বিভিন্ন ব্যানার-পেস্টুন হাতে অস্থায়ী ক্যাম্পাসের সামনে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেন। এর আগে গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেন।
এদিকে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করে রাখলে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। এতে দূরপাল্লার যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় অনেকে হেঁটেই গন্তব্যের দিকে যান।
অন্যদিকে সড়কে শৃঙ্খলা আনতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশের পক্ষ থেকে কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের আগামী ২ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস দেন। এরপরই সড়ক অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন শিক্ষার্থীরা।
ক্যাম্পাসের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বলেন, ‘এক দফা এক দাবি, নাসিম তুই কবে যাবি’, ‘যে ভিসি মিথ্যা বলে, সেই ভিসি চাই না’, ‘একজন ভিসি হয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন বরং আমাদের ওপর প্রভাব খাটিয়েছেন’, ‘তিনি গোয়েন্দা সংস্থা ও ছাত্রলীগ কর্মীদের আমাদের ওপর উসকিয়ে দিয়েছেন’, ‘দুর্নীতি করে নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন, তার কারণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে’।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আলআমিন বলেন, উপাচার্য নাসিম আখতারসহ রেজিস্ট্রার পদত্যাগের দাবিতে কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসের সামনে কর্মসূচি চলছে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলতেই থাকবে। জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি দল আমাদের আশ্বাস দেওয়ায় আমরা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছি। যদি ভিসি ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করে, তাহলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৬ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৬ ঘণ্টা আগে