কক্সবাজারের টেকনাফে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কর্মসূচি পালন নিয়ে দল দুটির মধ্য সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় দলের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে হ্নীলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হ্নীলা বাজার চত্বরে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ সভা করেছে আওয়ামী লীগ।
আহতদের মধ্যে হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য আবুল হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল ইসলাম, মাইন উদ্দিন, মোহাম্মদ সেলিমের নাম জানা গেছে। এ ছাড়া বিএনপির দুই নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
সরেজমিন হ্নীলা বাজারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল বংশের নেতৃত্বে পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী হ্নীলা বাজারের দক্ষিণ পাশে থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তি সমাবেশ শুরু করে। অপর দিকে পথযাত্রা শুরু করে বিএনপি। কিছুক্ষণের মধ্যে মুখোমুখি হয় তারা। সংঘর্ষে আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মীসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, দিনদুপুরে পূর্বপরিকল্পিত হামলা ও ফায়ারিং করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের হামলায় হ্নীলায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেনসহ ১০-১২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। এদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, আওয়ামী লীগের হামলায় তাঁদের একাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শাহাজাহান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে হামলা ও গুলি চালানো হয়। এতে আমাদের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন। সেই সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত গাড়িও ভাঙচুর করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা।’
টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নুরুল বশর আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের পূর্বনির্ধারিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি শান্তি সমাবেশে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে স্থানীয় সন্ত্রাসী হিসেবে আবারও প্রমাণ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহাজাহান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে আওয়ামী লীগের লোকজন হামলা চালিয়ে বিএনপির ছয়-সাতজন নেতা-কর্মীকে আহত করেন। সেই সঙ্গে হ্নীলা দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সভাপতি নুরুল বশর, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা এইচ এম ইউনুছ বাঙালি, জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর, হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী প্রমুখ।
কক্সবাজারের টেকনাফে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কর্মসূচি পালন নিয়ে দল দুটির মধ্য সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় দলের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে হ্নীলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হ্নীলা বাজার চত্বরে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ সভা করেছে আওয়ামী লীগ।
আহতদের মধ্যে হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য আবুল হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল ইসলাম, মাইন উদ্দিন, মোহাম্মদ সেলিমের নাম জানা গেছে। এ ছাড়া বিএনপির দুই নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
সরেজমিন হ্নীলা বাজারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল বংশের নেতৃত্বে পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী হ্নীলা বাজারের দক্ষিণ পাশে থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তি সমাবেশ শুরু করে। অপর দিকে পথযাত্রা শুরু করে বিএনপি। কিছুক্ষণের মধ্যে মুখোমুখি হয় তারা। সংঘর্ষে আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মীসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, দিনদুপুরে পূর্বপরিকল্পিত হামলা ও ফায়ারিং করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের হামলায় হ্নীলায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেনসহ ১০-১২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। এদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, আওয়ামী লীগের হামলায় তাঁদের একাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শাহাজাহান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে হামলা ও গুলি চালানো হয়। এতে আমাদের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন। সেই সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত গাড়িও ভাঙচুর করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা।’
টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নুরুল বশর আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের পূর্বনির্ধারিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি শান্তি সমাবেশে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে স্থানীয় সন্ত্রাসী হিসেবে আবারও প্রমাণ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহাজাহান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে আওয়ামী লীগের লোকজন হামলা চালিয়ে বিএনপির ছয়-সাতজন নেতা-কর্মীকে আহত করেন। সেই সঙ্গে হ্নীলা দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সভাপতি নুরুল বশর, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা এইচ এম ইউনুছ বাঙালি, জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর, হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী প্রমুখ।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রভাষক হাসান মাহমুদ সাকিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ মোবারক হোসেন নোমানকে আটক করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত নোমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ডিসিপ্লিনের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী। আজ মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল...
৩ মিনিট আগেঢাকার তেজগাঁওয়ের তেজকুনিপাড়া এলাকায় ময়লার স্তূপে মিলল পাঁচ বছর বয়সী শিশু রোজা মনির লাশ। গতকাল সোমবার (১২ মে) দুপুরে নিখোঁজ হওয়ার এক দিন পর আজ মঙ্গলবার সকালে বাসা থেকে প্রায় ১০০ মিটার দূরে একটি নালায় বস্তাবন্দী অবস্থায় লাশটি পাওয়া যায়।
২৩ মিনিট আগেআট বছর পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়ন বাথুয়া গ্রামের নিজ বাড়িতে আসছেন বুধবার। এর আগে তিনি ২০১৭ সালে গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অবশেষে শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হলো। আন্দোলনের ২৯তম দিনে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক শুচিতা শরমিনকে অপসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও সহ-উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী, ট্রেজারার অধ্যাপক মামুন-অর-রশীদকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা
১ ঘণ্টা আগে