প্রতিনিধি, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির রামগড়ে গত জুন মাসে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস এম ফয়সালের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে একটি বিভাগীয় দল। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্ত কোনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে তিনি আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এ নিয়ে কেন্দ্রে কর্মরত কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—গবেষণার নামে অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম, ব্যক্তিগত কাজে সরকারি গাড়ি ব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতা।
জানা যায়, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) কর্তৃপক্ষ বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়। উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকারকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। গত ৯ জুন তদন্তে আসে দলটি। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিবেদন দাখিল করেনি তদন্ত কমিটি।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে বিলম্বের কারণ জানতে চাইলে মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার বলেন, `তদন্ত চলাকালীন তিন দিন রামগড়ে ছিলাম। তদন্ত করতে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে বিলম্ব হয়েছে। দ্রুত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।'
অন্যদিকে, নতুন করে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মসজিদের ইমামকে হেনস্তা এবং দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করায় প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস এম ফয়সালের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী খতিব মাওলানা এমদাদুর রহমান বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রে কর্মরত শ্রমিক মো. মুজিবুর রহমান স্ট্রোক করে মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন কেন্দ্রে কর্মরত থাকায় সামাজিকভাবে পরিচিত। তাই মানবিক কারণে তাঁর মৃত্যুর সংবাদ মসজিদের মাইকে প্রচার করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এস এম ফয়সাল আমার দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করেন। এ নিয়ে কেন্দ্রের কর্মী এবং শ্রমিকদের মনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
খতিব আরও বলেন, এ বিষয় নিয়ে রামগড়ের সর্বত্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাঁকে অপসারণ এবং শাস্তি চেয়ে (বারি) মহাপরিচালক ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে আলেম সমাজ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এস এম ফয়সালের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি লাঞ্ছিত করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বিনা অনুমতিতে মসজিদের মাইকে মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশ করা যায় না।
তবে দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করার বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলামের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তদন্তের প্রতিবেদন ফেলেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তাঁর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগের জন্য তদন্ত কমিটি গঠনের প্রস্তুতি চলছে।
খাগড়াছড়ির রামগড়ে গত জুন মাসে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস এম ফয়সালের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে একটি বিভাগীয় দল। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্ত কোনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে তিনি আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এ নিয়ে কেন্দ্রে কর্মরত কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—গবেষণার নামে অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম, ব্যক্তিগত কাজে সরকারি গাড়ি ব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতা।
জানা যায়, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) কর্তৃপক্ষ বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়। উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকারকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। গত ৯ জুন তদন্তে আসে দলটি। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিবেদন দাখিল করেনি তদন্ত কমিটি।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে বিলম্বের কারণ জানতে চাইলে মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার বলেন, `তদন্ত চলাকালীন তিন দিন রামগড়ে ছিলাম। তদন্ত করতে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে বিলম্ব হয়েছে। দ্রুত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।'
অন্যদিকে, নতুন করে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মসজিদের ইমামকে হেনস্তা এবং দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করায় প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস এম ফয়সালের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী খতিব মাওলানা এমদাদুর রহমান বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রে কর্মরত শ্রমিক মো. মুজিবুর রহমান স্ট্রোক করে মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন কেন্দ্রে কর্মরত থাকায় সামাজিকভাবে পরিচিত। তাই মানবিক কারণে তাঁর মৃত্যুর সংবাদ মসজিদের মাইকে প্রচার করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এস এম ফয়সাল আমার দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করেন। এ নিয়ে কেন্দ্রের কর্মী এবং শ্রমিকদের মনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
খতিব আরও বলেন, এ বিষয় নিয়ে রামগড়ের সর্বত্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাঁকে অপসারণ এবং শাস্তি চেয়ে (বারি) মহাপরিচালক ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে আলেম সমাজ।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এস এম ফয়সালের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি লাঞ্ছিত করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বিনা অনুমতিতে মসজিদের মাইকে মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশ করা যায় না।
তবে দাড়ি নিয়ে কটাক্ষ করার বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলামের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তদন্তের প্রতিবেদন ফেলেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তাঁর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগের জন্য তদন্ত কমিটি গঠনের প্রস্তুতি চলছে।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
৬ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১১ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে