লক্ষ্মীপুর ও রামগঞ্জ প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে সংঘর্ষের ঘটনায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাসুদ আলম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।
জেলা কারাগারের জেলার মো. শাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শাখাওয়াত হোসেন জানান, গত ৩০ নভেম্বর সজীব হত্যা মামলার আসামি মাসুদ আলমকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। তখনো তিনি গুরুতর আহত ছিলেন। পরে ১ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য প্রথমে সদর হাসপাতালে, পরে কুমিল্লা মেডিকেলে পাঠানো হয়। মাসুদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই দিন রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আট দিন ভর্তি থাকার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোররাতে মারা যান মাসুদ।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাসুদ আলম ছিলেন সজীব হত্যা মামলার প্রধান আসামি। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে ৩০ নভেম্বর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ নভেম্বর তৃতীয় দফায় ভোটের দিন বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ইছাপুর ইউপি নির্বাচনে নয়নপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহেনাজ আক্তার ও বিদ্রোহী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমির হোসেন খানের সমর্থকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন সজীব গুরুতর আহত হন। আহত হন মাসুদ আলমও। পরে ওই দিন সন্ধ্যায় গুরুতর আহত অবস্থায় সজীবকে ঢাকায় নেওয়ার পথে পথিমধ্যে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় পরদিন নিহত ছাত্রলীগ নেতা সজীব হোসেনের বোন বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় মাসুদ আলম, বিজয়ী চেয়ারম্যান আমির হোসেন খানসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে সংঘর্ষের ঘটনায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাসুদ আলম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।
জেলা কারাগারের জেলার মো. শাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শাখাওয়াত হোসেন জানান, গত ৩০ নভেম্বর সজীব হত্যা মামলার আসামি মাসুদ আলমকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। তখনো তিনি গুরুতর আহত ছিলেন। পরে ১ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য প্রথমে সদর হাসপাতালে, পরে কুমিল্লা মেডিকেলে পাঠানো হয়। মাসুদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই দিন রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আট দিন ভর্তি থাকার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোররাতে মারা যান মাসুদ।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাসুদ আলম ছিলেন সজীব হত্যা মামলার প্রধান আসামি। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে ৩০ নভেম্বর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ নভেম্বর তৃতীয় দফায় ভোটের দিন বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ইছাপুর ইউপি নির্বাচনে নয়নপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহেনাজ আক্তার ও বিদ্রোহী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমির হোসেন খানের সমর্থকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন সজীব গুরুতর আহত হন। আহত হন মাসুদ আলমও। পরে ওই দিন সন্ধ্যায় গুরুতর আহত অবস্থায় সজীবকে ঢাকায় নেওয়ার পথে পথিমধ্যে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় পরদিন নিহত ছাত্রলীগ নেতা সজীব হোসেনের বোন বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় মাসুদ আলম, বিজয়ী চেয়ারম্যান আমির হোসেন খানসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
৩ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৩ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৬ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৬ মিনিট আগে