বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে কলেজশিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে বুড়িচং থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মালেক ও তাঁর সহযোগী সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক বিল্লালকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ রহমান।
ওসি মারুফ রহমান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় এক পুলিশসহ দুজনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে দুজন কুমিল্লা কারাগারে আছে।’
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর জেলার বুড়িচং রাজাপুর ইউনিয়নের লড়িবাগ এলাকার এক কলেজছাত্রী মায়ের জন্য ওষুধ কেনার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে কুমিল্লা-বাগড়া সড়কের লড়িবাগ রাস্তার মোড়ে যান। এ সময় একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা তাঁর সামনে এসে দাঁড়ায়। অটোরিকশাটির ভেতরে পুলিশের পোশাক পরিহিত একজনকে দেখে নির্ভয়ে উঠে পড়েন কলেজছাত্রী। অটোরিকশাটিতে ওঠার পর পুলিশের পোশাক পরিহিত লোকটি তাঁর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতে থাকেন। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করে দেবেন বলেও প্রলোভন দেখান। দীর্ঘ দুই ঘণ্টা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর জায়গায় স্পর্শের মাধ্যমে শ্লীলতাহানি করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা পুলিশ পরিচয় দেওয়া ব্যক্তি ও সিএনজিচালক এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখান ওই তরুণীকে। এ ঘটনার পর ওই তরুণী কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দেন।
পরিবার থেকে কলেজে না যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে একপর্যায়ে বিষয়টি জানান ওই ভুক্তভোগী। পরে এলাকায় ও থানায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা লোকটি কুমিল্লা বুড়িচং এএসআই আবদুল মালেক ও অটোরিকশাচালক মো. বিল্লাল হোসেন (৪৪)। অটোরিকশাচালক বিল্লাল বুড়িচং উপজেলার পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের কণ্ঠনগর গ্রামের সুলতান আহম্মেদের ছেলে।
এ ঘটনায় ২৫ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে উভয়ের বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা করেন। পরে পুলিশ সুপার ও আদালতের নির্দেশনায় গত শুক্রবার অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে কারাগারের পাঠানো হয়।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বুড়িচং থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কবির হোসেন বলেন, আসামিরা বর্তমানে কারাগারে। সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি এখনো জব্দ হয়নি। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে কলেজশিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে বুড়িচং থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মালেক ও তাঁর সহযোগী সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক বিল্লালকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ রহমান।
ওসি মারুফ রহমান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় এক পুলিশসহ দুজনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে দুজন কুমিল্লা কারাগারে আছে।’
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর জেলার বুড়িচং রাজাপুর ইউনিয়নের লড়িবাগ এলাকার এক কলেজছাত্রী মায়ের জন্য ওষুধ কেনার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে কুমিল্লা-বাগড়া সড়কের লড়িবাগ রাস্তার মোড়ে যান। এ সময় একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা তাঁর সামনে এসে দাঁড়ায়। অটোরিকশাটির ভেতরে পুলিশের পোশাক পরিহিত একজনকে দেখে নির্ভয়ে উঠে পড়েন কলেজছাত্রী। অটোরিকশাটিতে ওঠার পর পুলিশের পোশাক পরিহিত লোকটি তাঁর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতে থাকেন। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করে দেবেন বলেও প্রলোভন দেখান। দীর্ঘ দুই ঘণ্টা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর জায়গায় স্পর্শের মাধ্যমে শ্লীলতাহানি করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা পুলিশ পরিচয় দেওয়া ব্যক্তি ও সিএনজিচালক এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখান ওই তরুণীকে। এ ঘটনার পর ওই তরুণী কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দেন।
পরিবার থেকে কলেজে না যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে একপর্যায়ে বিষয়টি জানান ওই ভুক্তভোগী। পরে এলাকায় ও থানায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা লোকটি কুমিল্লা বুড়িচং এএসআই আবদুল মালেক ও অটোরিকশাচালক মো. বিল্লাল হোসেন (৪৪)। অটোরিকশাচালক বিল্লাল বুড়িচং উপজেলার পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের কণ্ঠনগর গ্রামের সুলতান আহম্মেদের ছেলে।
এ ঘটনায় ২৫ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে উভয়ের বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা করেন। পরে পুলিশ সুপার ও আদালতের নির্দেশনায় গত শুক্রবার অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে কারাগারের পাঠানো হয়।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বুড়িচং থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কবির হোসেন বলেন, আসামিরা বর্তমানে কারাগারে। সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি এখনো জব্দ হয়নি। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে