কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপনকে (৫১) শুটারগান ও একটি কার্তুজসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে পুলিশি হেফাজতে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে উপজেলা খাড়েরা ইউনিয়নের দারোগা বাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত শরীফুল হক স্বপন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সৈয়দাবাদ গ্রামের জহিরুল হকের ছেলে।
বিনাউটি ইউনিয়ন যুবদলের সদস্যসচিব রাসেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬ মে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদকসহ উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠনে নির্বাচন হওয়ার কথা। সেই নির্বাচনের জন্য উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়নের দেলী-পাতাইসার উচ্চবিদ্যালয় মাঠে কেন্দ্র পরিদর্শনে যান স্বপন। এ সময় উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক ফখর উদ্দিন আহাম্মদ খানসহ তাঁর সঙ্গে অন্য নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হয়। পরে বেলা তিনটার দিকে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬ মে বিএনপি উপজেলা কমিটি গঠনে নির্বাচনের জন্য দেলী-পাতাইসার উচ্চবিদ্যালয়ে কেন্দ্র দেখে ফিরছিলেন উপজেলা বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী। এ সময় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপনের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে খাড়েরা ইউনিয়নের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দারোগা বাড়ী এলাকায় তাঁকে তল্লাশি করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি লোডেড শুটারগান ও একটি কার্তুজ পাওয়া যায়।’
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পুলিশি হেফাজতে তাঁকে ঢাকা ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে দায়েরকৃত মামলা এবং আগের একটি বিস্ফোরক মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, উপজেলা বিএনপি কমিটি গঠনে একাধিক তারিখ করা হলেও নির্বাচন হয়নি। ৬ মে উপজেলা বিএনপি কমিটি গঠনের বিষয়ে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও উপজেলা বিএনপি নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী না থাকায় গ্রেপ্তারকৃত শরীফুল হক স্বপনকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করে জেলা বিএনপি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপনকে (৫১) শুটারগান ও একটি কার্তুজসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে পুলিশি হেফাজতে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে উপজেলা খাড়েরা ইউনিয়নের দারোগা বাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত শরীফুল হক স্বপন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সৈয়দাবাদ গ্রামের জহিরুল হকের ছেলে।
বিনাউটি ইউনিয়ন যুবদলের সদস্যসচিব রাসেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬ মে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদকসহ উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠনে নির্বাচন হওয়ার কথা। সেই নির্বাচনের জন্য উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়নের দেলী-পাতাইসার উচ্চবিদ্যালয় মাঠে কেন্দ্র পরিদর্শনে যান স্বপন। এ সময় উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক ফখর উদ্দিন আহাম্মদ খানসহ তাঁর সঙ্গে অন্য নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়ার পর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হয়। পরে বেলা তিনটার দিকে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬ মে বিএনপি উপজেলা কমিটি গঠনে নির্বাচনের জন্য দেলী-পাতাইসার উচ্চবিদ্যালয়ে কেন্দ্র দেখে ফিরছিলেন উপজেলা বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী। এ সময় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপনের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে খাড়েরা ইউনিয়নের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দারোগা বাড়ী এলাকায় তাঁকে তল্লাশি করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি লোডেড শুটারগান ও একটি কার্তুজ পাওয়া যায়।’
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পুলিশি হেফাজতে তাঁকে ঢাকা ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে দায়েরকৃত মামলা এবং আগের একটি বিস্ফোরক মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, উপজেলা বিএনপি কমিটি গঠনে একাধিক তারিখ করা হলেও নির্বাচন হয়নি। ৬ মে উপজেলা বিএনপি কমিটি গঠনের বিষয়ে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও উপজেলা বিএনপি নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী না থাকায় গ্রেপ্তারকৃত শরীফুল হক স্বপনকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করে জেলা বিএনপি।
বন্ধুর সার্টিফিকেটের (সনদ) কপি দিয়ে ১০ বছর ধরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে আসছেন রাজিব আলম (৩৩)। চাকরির বায়োডাটায় নিজের নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, সার্টিফিকেট সবই ব্যবহার করেছেন বন্ধুর। এটি দিয়েই তিনি শিল্প গ্রুপ পলমলের কেন্দ্রীয় গুদামের এজিএম (কাগজ-কলমে টিপু সুলতান) পদে কর্মরত ছিলেন।
১ সেকেন্ড আগেবরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় কোস্ট গার্ডের নাম ব্যবহার করে একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করতে আজ রোববার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করা হয়।
৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে এক প্রবাসীকে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ভূঁইয়া ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেআগামীকাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও আঞ্চলিক কার্যালয়সমূহে নাগরিক সেবা খাত চালু রাখতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মরতদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী গাফিলতি করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানানো হয়েছে...
১৯ মিনিট আগে