প্রতিনিধি, ফুলগাজী (ফেনী)
ফেনীর ফুলগাজীতে একদিনের বৃষ্টিতে ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মুহুরি নদীর বাঁধ ভেঙে চার গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। অথচ বাঁধটি মাত্র ১০ দিন আগে সংস্কার করা হয়েছিল।
গতকাল বুধবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় মুহুরি নদীর বাঁধে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। এতে ঘনিয়া মোড়া, কিসমত ঘনিয়া মোড়া, বৈরাগপুর, সাহপাড়াসহ প্রায় চারটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
মাত্র দুই মাস আগে ওই বাঁধের একই স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছিল। এতে আশপাশের কিছু এলাকা প্লাবিত হয়। সে সময় তড়িঘড়ি করে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাঁধটি মেরামত করে। দশ দিন আগে এই সংস্কারকাজ শেষ হয়। আর গতকাল বুধবার তড়িঘড়ি সংস্কার করা সেই অংশটিই আবার ভেঙে পড়েছে। এতে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে হাজারো মানুষ ও ফসলি জমি।
বুধবার সন্ধ্যার পরপরই নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে। ফুলগাজী বাজারে মুহুরি নদীর পানি প্রবেশ করে ৫০ টির বেশি কাপড়ের দোকান, মুদি ও ওষুধের দোকানে পানি ঢুকে মালপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একদিনের বৃষ্টিতে হঠাৎ করে উজান থেকে নেমে পাহাড়ি ঢল নেমে এসেছে। কিছু স্থানে গার্ডওয়ালের (বাঁধ) নিচ দিয়ে পানি প্রবেশ করে। এতে বাজারের ব্যবসায়ীদের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। আমরা বাজার ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, ভাঙা বাঁধের নিচে থাকা মাটির স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংস্কার করলে বাজারের ব্যবসায়ীদের দুর্ভোগ কিছুটা লাঘব হবে।
এই পরিস্থিতির জন্য বাঁধ সংস্কারে গাফিলতিকেই দায়ী করলেন ফুলগাজী সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গাফিলতির কারণে এই স্থান সংস্কারের পরও তা পুনরায় ভেঙেছে। ভেঙে যাওয়া স্থানটি যদি শক্ত, মজবুত ও টেকসইভাবে সতর্কতার সঙ্গে সংস্কার করত, তাহলে এ দুর্ভোগ পোহাতে হতো না। আমার এলাকায় এক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে আছে। মানুষ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার আক্তার হোসেন বলেন, কাল হঠাৎ করে পানি বিপৎসীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বাঁধটি ভেঙে গেছে। তিনি বলেন, ‘আসলে তেমন কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি আমাদের এদিকে। ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে বাঁধটি রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ছিল।’
বাঁধ সংস্কারে গাফিলতির অভিযোগ সম্পর্কে আক্তার হোসেন বলেন, ‘বর্ষাকালে বাঁধ পুরোপুরি সংস্কার করা সম্ভব হয় না। তাই এটি পরিপূর্ণভাবে সংস্কার করা হয়নি।’
তবে কেন বর্ষা এলেই গুরুত্বপূর্ণ বাঁধগুলো সংস্কারের কথা মনে পড়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের, সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ফেনীর ফুলগাজীতে একদিনের বৃষ্টিতে ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মুহুরি নদীর বাঁধ ভেঙে চার গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। অথচ বাঁধটি মাত্র ১০ দিন আগে সংস্কার করা হয়েছিল।
গতকাল বুধবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় মুহুরি নদীর বাঁধে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। এতে ঘনিয়া মোড়া, কিসমত ঘনিয়া মোড়া, বৈরাগপুর, সাহপাড়াসহ প্রায় চারটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
মাত্র দুই মাস আগে ওই বাঁধের একই স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছিল। এতে আশপাশের কিছু এলাকা প্লাবিত হয়। সে সময় তড়িঘড়ি করে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাঁধটি মেরামত করে। দশ দিন আগে এই সংস্কারকাজ শেষ হয়। আর গতকাল বুধবার তড়িঘড়ি সংস্কার করা সেই অংশটিই আবার ভেঙে পড়েছে। এতে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে হাজারো মানুষ ও ফসলি জমি।
বুধবার সন্ধ্যার পরপরই নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে। ফুলগাজী বাজারে মুহুরি নদীর পানি প্রবেশ করে ৫০ টির বেশি কাপড়ের দোকান, মুদি ও ওষুধের দোকানে পানি ঢুকে মালপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একদিনের বৃষ্টিতে হঠাৎ করে উজান থেকে নেমে পাহাড়ি ঢল নেমে এসেছে। কিছু স্থানে গার্ডওয়ালের (বাঁধ) নিচ দিয়ে পানি প্রবেশ করে। এতে বাজারের ব্যবসায়ীদের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। আমরা বাজার ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, ভাঙা বাঁধের নিচে থাকা মাটির স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংস্কার করলে বাজারের ব্যবসায়ীদের দুর্ভোগ কিছুটা লাঘব হবে।
এই পরিস্থিতির জন্য বাঁধ সংস্কারে গাফিলতিকেই দায়ী করলেন ফুলগাজী সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গাফিলতির কারণে এই স্থান সংস্কারের পরও তা পুনরায় ভেঙেছে। ভেঙে যাওয়া স্থানটি যদি শক্ত, মজবুত ও টেকসইভাবে সতর্কতার সঙ্গে সংস্কার করত, তাহলে এ দুর্ভোগ পোহাতে হতো না। আমার এলাকায় এক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে আছে। মানুষ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার আক্তার হোসেন বলেন, কাল হঠাৎ করে পানি বিপৎসীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বাঁধটি ভেঙে গেছে। তিনি বলেন, ‘আসলে তেমন কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি আমাদের এদিকে। ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে বাঁধটি রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ছিল।’
বাঁধ সংস্কারে গাফিলতির অভিযোগ সম্পর্কে আক্তার হোসেন বলেন, ‘বর্ষাকালে বাঁধ পুরোপুরি সংস্কার করা সম্ভব হয় না। তাই এটি পরিপূর্ণভাবে সংস্কার করা হয়নি।’
তবে কেন বর্ষা এলেই গুরুত্বপূর্ণ বাঁধগুলো সংস্কারের কথা মনে পড়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের, সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৬ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৩ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে