নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পাঁচজন কর্মকর্তাকে পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। যাঁদের বিরুদ্ধে নিয়োগের সুনির্দিষ্ট অনিয়মের বিষয় তুলে ধরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন কর্মকর্তা মামলার সুপারিশ করেছিলেন। যিনি নিয়োগের পদোন্নতির সুপারিশ করেছেন, তিনি আবার সাবেক বিতর্কিত এমডি আইয়ুব খানের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত উপমহাব্যবস্থাপক আজিজুল হক।
দুদক সূত্রে জানা যায়, কর্ণফুলী গ্যাসে ২০১১-২০১৩ সালের সহকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে নিয়োগ কমিটির সদস্য আইয়ুব খান আর্থিক সুবিধা নিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দুদক সাবেক কর্মকর্তা শরিফ উদ্দিন তদন্ত শেষে অবৈধ নিয়োগের প্রমাণ পাওয়ায় তিনি মামলার সুপারিশও করেন। দুদকের মামলার সুপারিশের বিষয়টি গোপন রেখে বিতর্কিত ওই পাঁচজনকে সহকারী ব্যবস্থাপক থেকে উপব্যবস্থাপক পদে পদোন্নতি দেন।
পদোন্নতি পাওয়া পাঁচজনের মধ্যে একজন হলেন মো. রফিকুল ইসলাম। দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে, তিনি কর্ণফুলী গ্যাসের সাবেক এমডি আইয়ুব খানকে ঘুষ দিয়ে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে ২০১০ সালে উপজাতি কোটায় চাকরি নেন। অথচ রফিকুল ইসলামে বাবার বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। তিনি একজন বাঙালি। অথচ অভিযোগ রয়েছে তিনি অবাঙালি অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোটায় ভুয়া কাগজপত্র সংগ্রহ করে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে ঘুষ দিয়ে চাকরি নেন।
কর্ণফুলী গ্যাসের অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী ওই সময়ে অর্থাৎ ২০১১ সালে শূন্য পদ ছিল মাত্র ২০টি। পদ না থাকা সত্ত্বেও রফিকুল ইসলামকে অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের তালিকায় ৩০ নম্বরে রাখা হয়। এই অনিয়ম আড়াল করার জন্য তাঁর ২০১১ সালের নিয়োগের মূল নথি গায়েব করা হয়। এ নিয়োগ অবৈধ হওয়ায় দুদক ২০১৯ সালের ৩০ জুন তদন্ত কার্যক্রম শেষে স্মারক নম্বর ২১১৭ অনুযায়ী মামলার সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করে।
পদোন্নতি পাওয়া এ কে এম তোফাজ্জল হোসেনের নিয়োগের নথিও ওই সময় গায়েব করা হয়। একইভাবে পদোন্নতি পাওয়া মুক্তা পারভীন, আবু তৈয়ব চৌধুরী ও মো. আসাদুজ্জামানের নিয়োগও ছিল অবৈধ। কারণ, তাঁদের নিয়োগের নথি গায়েব করে ফেলেছিল তৎকালীন কমিটি, যা দুদকের তদন্তে উঠে আসে। তাঁদেরকে চার দিন আগে ২৯ ডিসেম্বর পদোন্নতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে কেজিডিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদোন্নতি পেট্রোবাংলা হয়ে আসে। নিশ্চয় তাঁদের কাগজপত্র ঠিক ছিল বিধায় তাঁরা পদোন্নতি পেয়েছেন।’
অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পাঁচজন কর্মকর্তাকে পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। যাঁদের বিরুদ্ধে নিয়োগের সুনির্দিষ্ট অনিয়মের বিষয় তুলে ধরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন কর্মকর্তা মামলার সুপারিশ করেছিলেন। যিনি নিয়োগের পদোন্নতির সুপারিশ করেছেন, তিনি আবার সাবেক বিতর্কিত এমডি আইয়ুব খানের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত উপমহাব্যবস্থাপক আজিজুল হক।
দুদক সূত্রে জানা যায়, কর্ণফুলী গ্যাসে ২০১১-২০১৩ সালের সহকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে নিয়োগ কমিটির সদস্য আইয়ুব খান আর্থিক সুবিধা নিয়ে তাঁদের নিয়োগ দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দুদক সাবেক কর্মকর্তা শরিফ উদ্দিন তদন্ত শেষে অবৈধ নিয়োগের প্রমাণ পাওয়ায় তিনি মামলার সুপারিশও করেন। দুদকের মামলার সুপারিশের বিষয়টি গোপন রেখে বিতর্কিত ওই পাঁচজনকে সহকারী ব্যবস্থাপক থেকে উপব্যবস্থাপক পদে পদোন্নতি দেন।
পদোন্নতি পাওয়া পাঁচজনের মধ্যে একজন হলেন মো. রফিকুল ইসলাম। দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে, তিনি কর্ণফুলী গ্যাসের সাবেক এমডি আইয়ুব খানকে ঘুষ দিয়ে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে ২০১০ সালে উপজাতি কোটায় চাকরি নেন। অথচ রফিকুল ইসলামে বাবার বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। তিনি একজন বাঙালি। অথচ অভিযোগ রয়েছে তিনি অবাঙালি অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোটায় ভুয়া কাগজপত্র সংগ্রহ করে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে ঘুষ দিয়ে চাকরি নেন।
কর্ণফুলী গ্যাসের অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী ওই সময়ে অর্থাৎ ২০১১ সালে শূন্য পদ ছিল মাত্র ২০টি। পদ না থাকা সত্ত্বেও রফিকুল ইসলামকে অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের তালিকায় ৩০ নম্বরে রাখা হয়। এই অনিয়ম আড়াল করার জন্য তাঁর ২০১১ সালের নিয়োগের মূল নথি গায়েব করা হয়। এ নিয়োগ অবৈধ হওয়ায় দুদক ২০১৯ সালের ৩০ জুন তদন্ত কার্যক্রম শেষে স্মারক নম্বর ২১১৭ অনুযায়ী মামলার সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করে।
পদোন্নতি পাওয়া এ কে এম তোফাজ্জল হোসেনের নিয়োগের নথিও ওই সময় গায়েব করা হয়। একইভাবে পদোন্নতি পাওয়া মুক্তা পারভীন, আবু তৈয়ব চৌধুরী ও মো. আসাদুজ্জামানের নিয়োগও ছিল অবৈধ। কারণ, তাঁদের নিয়োগের নথি গায়েব করে ফেলেছিল তৎকালীন কমিটি, যা দুদকের তদন্তে উঠে আসে। তাঁদেরকে চার দিন আগে ২৯ ডিসেম্বর পদোন্নতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে কেজিডিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদোন্নতি পেট্রোবাংলা হয়ে আসে। নিশ্চয় তাঁদের কাগজপত্র ঠিক ছিল বিধায় তাঁরা পদোন্নতি পেয়েছেন।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে