হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় বঙ্গোপসাগরে এমভি আয়েশা নামে মাছ ধরার ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার তিন দিন পর উদ্ধার করেছেন জেলেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে অন্যান্য ট্রলারের সহযোগিতায় ট্রলারটি হাতিয়ার জাহাজমারা মোহাম্মদ আলী সুইজঘাটে নিয়ে আসেন জেলেরা।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, উদ্ধার করা ট্রলারটি পানিতে ডুবে রয়েছে। এর এক পাশে ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে সহজে পানি ঢুকছে ট্রলারের মধ্যে। এতে ট্রলারের কোল্ড স্টোরে থাকা মাছ পচে গিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে চারপাশে। ট্রলারের মাঝিমাল্লারা সেই মাছ নদীতে ফেলে দিচ্ছেন।
ট্রলারের মালিক হাতিয়ার জাহাজমারা ইউপি সদস্য মো. খোকন জানান, অন্য একটি ট্রলার তাঁর মালিকানা ট্রলারটিকে পাশ থেকে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রলারের পাশের একটি অংশ ভেঙে যায়। এ সময় জোয়ারের স্রোতে ট্রলারে পানি ঢুকে কাত হয়ে ডুবে যায়। পরে জাহাজমারা জংগলিয়ার ঘাটের একটি ছোট ট্রলারের মাধ্যমে সেটি উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।
ট্রলারের মালিক আরও জানান, ট্রলারে থাকা প্রায় ১০ লাখ টাকার জাল ও অন্যান্য মালামাল নদীতে ভেসে যায়। পানি ঢুকে পচে গেছে ট্রলারে থাকা প্রায় ৮ লাখ টাকার ইলিশ মাছ। গত মঙ্গলবার সকালে ট্রলারটি মাছ ধরে ঘাটে আসার পথে অন্য একটি ট্রলার সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর ট্রলারকে আঘাত করে। রাতের আঁধারে হওয়ায় ট্রলারটি চিহ্নিত করতে পারেননি মাঝিমাল্লারা। এ ব্যাপারে তিনি হাতিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
সাগরে ডুবে যাওয়া ট্রলারের মাঝি নেছার উদ্দিন জানান, সাগর উত্তাল ছিল, মাছও পাওয়া গেছে প্রচুর। ট্রলারে ৫ হাজারের মতো ইলিশ মাছ ছিল। ট্রলার নিয়ে ঘাটে আসার পথে হঠাৎ একটি ট্রলার এসে পাশ থেকে তাঁদের ট্রলারটিকে আঘাত করে। এতে প্রবল জোয়ারে স্রোতের মুখে পড়লে উল্টে যায় এটি। পরে সাঁতরে মাঝিমাল্লারা সবাই অন্যান্য ট্রলারে গিয়ে ওঠেন। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
তিনি আরও জানান, গত কয়েক দিন ধরে কয়েকটি ট্রলারে জেলেদের মতো করে সাগরে অবস্থান করছে একটি চক্র। তারা সুযোগ বুঝে বিভিন্ন ট্রলারকে জিম্মি করে মাছ-জালসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তাদের ট্রলারটিকে এভাবে জিম্মি করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু প্রথম আঘাতে ডুবে যাওয়ায় তারা পালি যায়।
এ ব্যাপারে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন বলেন, ‘সাগরে মাছ ধরার ট্রলারডুবির ঘটনায় ট্রলারের মালিক থানায় এসে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তাঁর অভিযোগ, ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে অন্য একটি ট্রলার আঘাত করেছে। তবে কারও নাম উল্লেখ করতে পারেননি। বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখছি।’
নোয়াখালীর হাতিয়ায় বঙ্গোপসাগরে এমভি আয়েশা নামে মাছ ধরার ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার তিন দিন পর উদ্ধার করেছেন জেলেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে অন্যান্য ট্রলারের সহযোগিতায় ট্রলারটি হাতিয়ার জাহাজমারা মোহাম্মদ আলী সুইজঘাটে নিয়ে আসেন জেলেরা।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, উদ্ধার করা ট্রলারটি পানিতে ডুবে রয়েছে। এর এক পাশে ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে সহজে পানি ঢুকছে ট্রলারের মধ্যে। এতে ট্রলারের কোল্ড স্টোরে থাকা মাছ পচে গিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে চারপাশে। ট্রলারের মাঝিমাল্লারা সেই মাছ নদীতে ফেলে দিচ্ছেন।
ট্রলারের মালিক হাতিয়ার জাহাজমারা ইউপি সদস্য মো. খোকন জানান, অন্য একটি ট্রলার তাঁর মালিকানা ট্রলারটিকে পাশ থেকে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রলারের পাশের একটি অংশ ভেঙে যায়। এ সময় জোয়ারের স্রোতে ট্রলারে পানি ঢুকে কাত হয়ে ডুবে যায়। পরে জাহাজমারা জংগলিয়ার ঘাটের একটি ছোট ট্রলারের মাধ্যমে সেটি উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।
ট্রলারের মালিক আরও জানান, ট্রলারে থাকা প্রায় ১০ লাখ টাকার জাল ও অন্যান্য মালামাল নদীতে ভেসে যায়। পানি ঢুকে পচে গেছে ট্রলারে থাকা প্রায় ৮ লাখ টাকার ইলিশ মাছ। গত মঙ্গলবার সকালে ট্রলারটি মাছ ধরে ঘাটে আসার পথে অন্য একটি ট্রলার সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর ট্রলারকে আঘাত করে। রাতের আঁধারে হওয়ায় ট্রলারটি চিহ্নিত করতে পারেননি মাঝিমাল্লারা। এ ব্যাপারে তিনি হাতিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
সাগরে ডুবে যাওয়া ট্রলারের মাঝি নেছার উদ্দিন জানান, সাগর উত্তাল ছিল, মাছও পাওয়া গেছে প্রচুর। ট্রলারে ৫ হাজারের মতো ইলিশ মাছ ছিল। ট্রলার নিয়ে ঘাটে আসার পথে হঠাৎ একটি ট্রলার এসে পাশ থেকে তাঁদের ট্রলারটিকে আঘাত করে। এতে প্রবল জোয়ারে স্রোতের মুখে পড়লে উল্টে যায় এটি। পরে সাঁতরে মাঝিমাল্লারা সবাই অন্যান্য ট্রলারে গিয়ে ওঠেন। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
তিনি আরও জানান, গত কয়েক দিন ধরে কয়েকটি ট্রলারে জেলেদের মতো করে সাগরে অবস্থান করছে একটি চক্র। তারা সুযোগ বুঝে বিভিন্ন ট্রলারকে জিম্মি করে মাছ-জালসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তাদের ট্রলারটিকে এভাবে জিম্মি করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু প্রথম আঘাতে ডুবে যাওয়ায় তারা পালি যায়।
এ ব্যাপারে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন বলেন, ‘সাগরে মাছ ধরার ট্রলারডুবির ঘটনায় ট্রলারের মালিক থানায় এসে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তাঁর অভিযোগ, ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে অন্য একটি ট্রলার আঘাত করেছে। তবে কারও নাম উল্লেখ করতে পারেননি। বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখছি।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৪৩ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে