প্রতিনিধি, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্প চাষের আওতায় আসছে আরও ১০ হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি। হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেওয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা হচ্ছে। মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে পটিয়াসহ পার্শ্ববর্তী কর্ণফুলী, চন্দনাইশ ও বোয়ালখালীতে। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড গৃহীত এ মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পটিয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও ১০ হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি চাষাবাদের আওতায় আসবে পাশাপাশি নদী ও খালের ভাঙন থেকে সুরক্ষা পাবে কর্ণফুলী, চন্দনাইশ ও বোয়ালখালী উপজেলা। পটিয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা। চন্দনাইশ উপজেলার ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্প ও প্রকল্প মেরামত প্রকল্পের ব্যয় ১০০ কোটি টাকা এবং কর্ণফুলী নদী ও খালের ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
এদিকে দীর্ঘ ৫ বছর পর চলতি বছরের ৪ মে একনেক সভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত এ প্রকল্পটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গত বছর পরিকল্পনা কমিশন থেকে ফেরত আসে এ প্রকল্পটি। এরপর প্রকল্পটি নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। স্থানীয় সাংসদ হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর প্রচেষ্টায় প্রকল্পটি আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরা জানান, প্রকল্পটি একনেক সভায় উত্থাপিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বহুল প্রতীক্ষিত এ প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছেন। এটি পটিয়াবাসীর জন্য এ যাবৎ কালের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প। আর এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে উপজেলার চেহারা পাল্টে যাবে বলে জানান তিনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রাম ডিভিশন-১ উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শওকত ইবনে শাহীদ বলেন, 'প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ দেয়াল নির্মাণ, বেড়িবাঁধ ও সিসি ব্লকের বেড়িবাঁধ নির্মাণ। ১১টি খালের নাব্যতা ফেরাতে ৩০ কিলোমিটার খনন ও প্রকল্প এলাকায় ২৬টি রেগুলেটর স্থাপন করা হবে। প্রকল্পের অধীনে ২২৫ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় করা হবে ৯০০ কোটি টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে পটিয়া পৌরসভাসহ উপজেলার ১২ ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ জলাবদ্ধতা নিরসন, ভাঙনরোধ ও সেচ সুবিধা পাবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে আরও জানা যায়, পটিয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্প নামে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে উপজেলার আশিয়া, হাবিলাসদ্বীপ, ধলঘাট, বড়লিয়া, দক্ষিণ ভূর্ষি, জঙ্গলখাইন, নাইখাইন, ভাটিখাইন, ছনহরা, কচুয়াই, হাইদগাঁও, কেলিশহর ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ উপকৃত হবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, জোয়ারের পানি থেকে এলাকার ফসল, রাস্তাঘাট ও বসতবাড়ি রক্ষাকল্পে পটিয়ার মুরালি থেকে কর্ণফুলী সেতু এলাকা পর্যন্ত সাড়ে ২৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও খাল খনন করা হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে এ প্রকল্পের জন্য প্রায় ১১৫৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যা আগামী এক মাসের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ শুরু করা হবে। এতে ২৬টি সুইচ গেট, ৩০ কিলোমিটারে ১১টি খাল খনন, সাড়ে ৫ কিলোমিটার প্লেট ওয়াল নির্মাণ, শ্রীমাই খালের ৩ কিলোমিটার ব্লক নির্মাণ ও ভূমি অধিগ্রহণে ৫ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।
পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে প্রায় ১৪ হেক্টর এলাকার জমি নিয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পটিয়ায় ২ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য উৎপাদনসহ যোগাযোগ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্প চাষের আওতায় আসছে আরও ১০ হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি। হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেওয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা হচ্ছে। মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে পটিয়াসহ পার্শ্ববর্তী কর্ণফুলী, চন্দনাইশ ও বোয়ালখালীতে। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড গৃহীত এ মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পটিয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও ১০ হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি চাষাবাদের আওতায় আসবে পাশাপাশি নদী ও খালের ভাঙন থেকে সুরক্ষা পাবে কর্ণফুলী, চন্দনাইশ ও বোয়ালখালী উপজেলা। পটিয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা। চন্দনাইশ উপজেলার ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্প ও প্রকল্প মেরামত প্রকল্পের ব্যয় ১০০ কোটি টাকা এবং কর্ণফুলী নদী ও খালের ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
এদিকে দীর্ঘ ৫ বছর পর চলতি বছরের ৪ মে একনেক সভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত এ প্রকল্পটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গত বছর পরিকল্পনা কমিশন থেকে ফেরত আসে এ প্রকল্পটি। এরপর প্রকল্পটি নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। স্থানীয় সাংসদ হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর প্রচেষ্টায় প্রকল্পটি আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরা জানান, প্রকল্পটি একনেক সভায় উত্থাপিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বহুল প্রতীক্ষিত এ প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছেন। এটি পটিয়াবাসীর জন্য এ যাবৎ কালের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প। আর এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে উপজেলার চেহারা পাল্টে যাবে বলে জানান তিনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রাম ডিভিশন-১ উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শওকত ইবনে শাহীদ বলেন, 'প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ দেয়াল নির্মাণ, বেড়িবাঁধ ও সিসি ব্লকের বেড়িবাঁধ নির্মাণ। ১১টি খালের নাব্যতা ফেরাতে ৩০ কিলোমিটার খনন ও প্রকল্প এলাকায় ২৬টি রেগুলেটর স্থাপন করা হবে। প্রকল্পের অধীনে ২২৫ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় করা হবে ৯০০ কোটি টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে পটিয়া পৌরসভাসহ উপজেলার ১২ ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ জলাবদ্ধতা নিরসন, ভাঙনরোধ ও সেচ সুবিধা পাবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে আরও জানা যায়, পটিয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্প নামে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে উপজেলার আশিয়া, হাবিলাসদ্বীপ, ধলঘাট, বড়লিয়া, দক্ষিণ ভূর্ষি, জঙ্গলখাইন, নাইখাইন, ভাটিখাইন, ছনহরা, কচুয়াই, হাইদগাঁও, কেলিশহর ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ উপকৃত হবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, জোয়ারের পানি থেকে এলাকার ফসল, রাস্তাঘাট ও বসতবাড়ি রক্ষাকল্পে পটিয়ার মুরালি থেকে কর্ণফুলী সেতু এলাকা পর্যন্ত সাড়ে ২৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও খাল খনন করা হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে এ প্রকল্পের জন্য প্রায় ১১৫৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যা আগামী এক মাসের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ শুরু করা হবে। এতে ২৬টি সুইচ গেট, ৩০ কিলোমিটারে ১১টি খাল খনন, সাড়ে ৫ কিলোমিটার প্লেট ওয়াল নির্মাণ, শ্রীমাই খালের ৩ কিলোমিটার ব্লক নির্মাণ ও ভূমি অধিগ্রহণে ৫ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।
পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে প্রায় ১৪ হেক্টর এলাকার জমি নিয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পটিয়ায় ২ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য উৎপাদনসহ যোগাযোগ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে