চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর তিন নদীর মোহনা বড় স্টেশনকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পুরান বাজারের চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ভবন কার্যালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এ আহ্বান জানান।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘চাঁদপুর তিন নদীর মোহনা বড় স্টেশনকে কেন্দ্র করে যদি কোনো পর্যটন নগরী গড়ে ওঠে, সে ক্ষেত্রে চাঁদপুরের ঐতিহ্য স্মৃতি হিসেবে ধরে রাখতে পারবে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই কাজ শুরু করি।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘চাঁদপুর নদীবন্দর। একসময় যে কয়টা বাণিজ্যিক শহর ছিল, এর মধ্যে চাঁদপুর একটি। অন্য শহর শিল্পনগরী হতে পারলে এখানে কেন হবে না? এ ক্ষেত্রে আপনাদের কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। চাঁদপুরে বড় বিনিয়োগ করার জন্য উদ্যোক্তা নেই। চাঁদপুরে ইলিশ রপ্তানি নিয়ে হলেও একটি ইন্ডাস্ট্রি হতে পারত। চাঁদপুরে ইলিশের প্রজননক্ষেত্র হওয়া সত্ত্বেও কোনো ধরনের বড় রকমের ইন্ডাস্ট্রিজ হয়নি। এ ক্ষেত্রে আপনাদের মতো ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রত্যেককে স্লিপ বা রসিদ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো অজুহাত চলবে না। আমাদের প্রবণতা হয়েছে, কত তাড়াতাড়ি বড়লোক হব। এটা আইন দিয়ে প্রতিরোধ করা সম্ভব না। আগে আপনি নিজে দায়িত্ববান হন। আপনার নিরাপত্তা দিতে পারবে আপনার সততা ও কর্ম। আপনাদের আমরা পরামর্শ ও মনিটরিং করতে আসব। আমরা আপনাদের প্রতি কোনো অন্যায় করব না। আপনি সৎ ও দায়িত্ববান হবেন। আমরা একটা ভালো বাজার চাই, যেখানে কোনো মনিটরিং করার প্রয়োজন হবে না।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য অকারণে বেড়ে যাচ্ছে। অন্য জেলায় অন্য ব্যবসায়ী মূল্য বাড়াচ্ছেন বলেই এখানের এক ব্যবসায়ী মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছেন। এ ধরনের মন-মানসিকতা দূর করতে হবে। কোনো জেলায় পণ্যের মূল্য বাড়ালে আপনার কেনা পণ্যের মূল্য বেশি না হলে আপনি পণ্যের মূল্য বাড়াতে পারবেন না। আমাদের বদলে যেতে হবে। তবেই বাংলাদেশ বদলে যাবে।’
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব বলেন, ‘ইতিমধ্যে যেসব সভা হয়েছে, প্রায় সব সভায় যানজটের কথা উঠে এসেছে। ইতিমধ্যে আমরা ট্রাফিকের আইন প্রয়োগ শুরু করেছি। আপনাদের সহযোগিতা পেলে আমরা সফলতার দিকে এগিয়ে যাব। প্রায় সব মালবাহী ট্রাক নির্দিষ্ট সময়ের পরে শহরে প্রবেশ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা লাগবে।’
চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র সহসভাপতি সুভাষ চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন।
চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি তমাল কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক সালাউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, নাজমুল আলম পাটওয়ারীসহ ব্যবসায়ী নেতারা।
চাঁদপুর তিন নদীর মোহনা বড় স্টেশনকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পুরান বাজারের চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ভবন কার্যালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এ আহ্বান জানান।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘চাঁদপুর তিন নদীর মোহনা বড় স্টেশনকে কেন্দ্র করে যদি কোনো পর্যটন নগরী গড়ে ওঠে, সে ক্ষেত্রে চাঁদপুরের ঐতিহ্য স্মৃতি হিসেবে ধরে রাখতে পারবে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই কাজ শুরু করি।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘চাঁদপুর নদীবন্দর। একসময় যে কয়টা বাণিজ্যিক শহর ছিল, এর মধ্যে চাঁদপুর একটি। অন্য শহর শিল্পনগরী হতে পারলে এখানে কেন হবে না? এ ক্ষেত্রে আপনাদের কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। চাঁদপুরে বড় বিনিয়োগ করার জন্য উদ্যোক্তা নেই। চাঁদপুরে ইলিশ রপ্তানি নিয়ে হলেও একটি ইন্ডাস্ট্রি হতে পারত। চাঁদপুরে ইলিশের প্রজননক্ষেত্র হওয়া সত্ত্বেও কোনো ধরনের বড় রকমের ইন্ডাস্ট্রিজ হয়নি। এ ক্ষেত্রে আপনাদের মতো ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রত্যেককে স্লিপ বা রসিদ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো অজুহাত চলবে না। আমাদের প্রবণতা হয়েছে, কত তাড়াতাড়ি বড়লোক হব। এটা আইন দিয়ে প্রতিরোধ করা সম্ভব না। আগে আপনি নিজে দায়িত্ববান হন। আপনার নিরাপত্তা দিতে পারবে আপনার সততা ও কর্ম। আপনাদের আমরা পরামর্শ ও মনিটরিং করতে আসব। আমরা আপনাদের প্রতি কোনো অন্যায় করব না। আপনি সৎ ও দায়িত্ববান হবেন। আমরা একটা ভালো বাজার চাই, যেখানে কোনো মনিটরিং করার প্রয়োজন হবে না।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য অকারণে বেড়ে যাচ্ছে। অন্য জেলায় অন্য ব্যবসায়ী মূল্য বাড়াচ্ছেন বলেই এখানের এক ব্যবসায়ী মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছেন। এ ধরনের মন-মানসিকতা দূর করতে হবে। কোনো জেলায় পণ্যের মূল্য বাড়ালে আপনার কেনা পণ্যের মূল্য বেশি না হলে আপনি পণ্যের মূল্য বাড়াতে পারবেন না। আমাদের বদলে যেতে হবে। তবেই বাংলাদেশ বদলে যাবে।’
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব বলেন, ‘ইতিমধ্যে যেসব সভা হয়েছে, প্রায় সব সভায় যানজটের কথা উঠে এসেছে। ইতিমধ্যে আমরা ট্রাফিকের আইন প্রয়োগ শুরু করেছি। আপনাদের সহযোগিতা পেলে আমরা সফলতার দিকে এগিয়ে যাব। প্রায় সব মালবাহী ট্রাক নির্দিষ্ট সময়ের পরে শহরে প্রবেশ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা লাগবে।’
চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র সহসভাপতি সুভাষ চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন।
চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি তমাল কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক সালাউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, নাজমুল আলম পাটওয়ারীসহ ব্যবসায়ী নেতারা।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৪ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে