বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
২০০১ সালে পৌরসভার স্বীকৃতি পায় খাগড়াছড়ির রামগড়। কাগজে-কলমে এটি দ্বিতীয় শ্রেণির একটি পৌরসভা। তবে প্রতিষ্ঠার ২০ বছরেও পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব চৌধুরীপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভতচন্দ্রপাড়া হয়ে বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত এক কিলোমিটার সংযোগ সড়কটি কাঁচাই রয়ে গেছে।
সরেজমিনে জানা যায়, এই সড়ককে ঘিরে ৫০০ পরিবারের বসবাস। এসব এলাকা থেকে রামগড় সদরে এবং স্থানীয় দোকানপাটে যাওয়ার একমাত্র সড়ক এটি। প্রতিদিন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও কৃষক তাঁদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। পাহাড়ের পাশ বেঁয়ে যাওয়া উঁচু-নিচু এই সড়ক কখনো সংস্কার হয়নি, যার ফলে সড়কটির বেহাল দশা হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কোনোভাবে চলাচল করলেও বর্ষাকালে কাদা হয়ে যাওয়ায় যাতায়াতে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়।
ভোগান্তি বিষয়ে বারবার আবেদন করার পরেও কোনো সংস্কার হয়নি। রাস্তাটি জনসাধারণের চলাচলের উপযোগী করে তৈরি করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
পূর্ব চৌধুরীপাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা রিপন বলেন, `এই এলাকা চরম অবহেলিত। সড়কটি দিয়ে দীর্ঘদিন কষ্ট করে চলাচল করছি। এই রাস্তা সংস্কারে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ দেখছি না। স্থানীয় কাউন্সিলরকে অনেকবার জানানোর পরও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।'
ভতচন্দ্রপাড়ার বালিন্দ্র ত্রিপুরা জানান, এই সড়ক দিয়ে হেঁটে যাওয়াও কষ্টকর। উঁচুনিচু ও আঁকাবাঁকা মাটির সড়ক। পৌর কর্তৃপক্ষ কখনো এই সড়ক নির্মাণে এগিয়ে আসেনি। তিনি আরও জানান, এই এলাকায় ত্রিপুরা পরিবারের বসবাস বেশি। অধিকাংশই কৃষিকাজে জড়িত। সড়কের কারণে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে যেতেও কষ্ট হয়।
রামগড় পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জামাল শিকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, জনগণের দুর্ভোগের কথা তিনি শুনেছেন। সড়কটি নগর প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য আবেদন করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু হবে।
রামগড় পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ শামীম আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ওয়ার্ডের জন্য সড়কটির গুরুত্ব অনেক। এই এলাকায় ২০০-৩০০ পাহাড়ি ও বাঙালি পরিবারের বসবাস। সড়কটি নির্মাণের জন্য পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে জেলা পরিষদেও তিনি কয়েকবার তদবির করেছেন। প্রতিশ্রুতি দিলেও সড়কটি নির্মাণে কোনো বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে না।
২০০১ সালে পৌরসভার স্বীকৃতি পায় খাগড়াছড়ির রামগড়। কাগজে-কলমে এটি দ্বিতীয় শ্রেণির একটি পৌরসভা। তবে প্রতিষ্ঠার ২০ বছরেও পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব চৌধুরীপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভতচন্দ্রপাড়া হয়ে বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত এক কিলোমিটার সংযোগ সড়কটি কাঁচাই রয়ে গেছে।
সরেজমিনে জানা যায়, এই সড়ককে ঘিরে ৫০০ পরিবারের বসবাস। এসব এলাকা থেকে রামগড় সদরে এবং স্থানীয় দোকানপাটে যাওয়ার একমাত্র সড়ক এটি। প্রতিদিন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও কৃষক তাঁদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। পাহাড়ের পাশ বেঁয়ে যাওয়া উঁচু-নিচু এই সড়ক কখনো সংস্কার হয়নি, যার ফলে সড়কটির বেহাল দশা হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কোনোভাবে চলাচল করলেও বর্ষাকালে কাদা হয়ে যাওয়ায় যাতায়াতে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়।
ভোগান্তি বিষয়ে বারবার আবেদন করার পরেও কোনো সংস্কার হয়নি। রাস্তাটি জনসাধারণের চলাচলের উপযোগী করে তৈরি করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
পূর্ব চৌধুরীপাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা রিপন বলেন, `এই এলাকা চরম অবহেলিত। সড়কটি দিয়ে দীর্ঘদিন কষ্ট করে চলাচল করছি। এই রাস্তা সংস্কারে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ দেখছি না। স্থানীয় কাউন্সিলরকে অনেকবার জানানোর পরও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।'
ভতচন্দ্রপাড়ার বালিন্দ্র ত্রিপুরা জানান, এই সড়ক দিয়ে হেঁটে যাওয়াও কষ্টকর। উঁচুনিচু ও আঁকাবাঁকা মাটির সড়ক। পৌর কর্তৃপক্ষ কখনো এই সড়ক নির্মাণে এগিয়ে আসেনি। তিনি আরও জানান, এই এলাকায় ত্রিপুরা পরিবারের বসবাস বেশি। অধিকাংশই কৃষিকাজে জড়িত। সড়কের কারণে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে যেতেও কষ্ট হয়।
রামগড় পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জামাল শিকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, জনগণের দুর্ভোগের কথা তিনি শুনেছেন। সড়কটি নগর প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য আবেদন করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু হবে।
রামগড় পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ শামীম আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ওয়ার্ডের জন্য সড়কটির গুরুত্ব অনেক। এই এলাকায় ২০০-৩০০ পাহাড়ি ও বাঙালি পরিবারের বসবাস। সড়কটি নির্মাণের জন্য পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে জেলা পরিষদেও তিনি কয়েকবার তদবির করেছেন। প্রতিশ্রুতি দিলেও সড়কটি নির্মাণে কোনো বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে না।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৯ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৮ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৩ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে