কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সৎ মায়ের হাতে শিশু শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার নিহতের ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার নিহত শিশুর সৎ মায়ের ফাঁসির দাবিতে উপজেলার ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে নিহত শিশু সুমাইয়ার বাবা শামিম মিয়া স্ত্রী শারমিন আক্তারের ফাঁসি দাবি জানান। এ সময় শিক্ষার্থীদের স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে উঠে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন–বর্ণী আলহাজ আঙ্গুরা-বাশার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল খায়ের, সহকারী শিক্ষক আবুল হোসেন, মোজাম্মেল হক, আরজ মিয়া, শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস ও তৈয়্যবা আক্তার।
এ সময় বক্তারা সৎ মা শারমিন আক্তারকে দ্রুত গ্রেপ্তার করায় পুলিশ প্রশাসন ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের প্রতি প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তাঁরা সুমাইয়ার খুনি সৎ মায়ের ফাঁসির দাবি করেন। যেন আর কোনো মায়ের হাতে সন্তানের এমন নির্মম মৃত্যু না হয়।
এ বিষয়ে কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য সহসাই চার্জশিট প্রদান করা হবে। এ ব্যাপারে খুনি শারমিন আক্তার কোনো প্রকার ছাড় পাবে না।’
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ফুল কিনতে টাকা চাইলে সৎ মা শারমিন আক্তার ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করে শিশু সুমাইয়াকে। রাতে ক্ষিপ্ত হয়ে সৎ মা শাসনের নামে গলা চেপে ধরলে নির্মমভাবে মৃত্যু হয় শিশু সুমাইয়ার। পরদিন ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে প্রভাত ফেরি করতে স্কুলের সহপাঠীরা সুমাইয়ার বাড়িতে গিয়ে বিছানায় তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠালে হত্যার আলামত পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে সৎ মা শারমিন আক্তারকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত শনিবার শারমিন আক্তার রিমান্ডে পুলিশের কাছে ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সৎ মায়ের হাতে শিশু শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার নিহতের ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার নিহত শিশুর সৎ মায়ের ফাঁসির দাবিতে উপজেলার ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে নিহত শিশু সুমাইয়ার বাবা শামিম মিয়া স্ত্রী শারমিন আক্তারের ফাঁসি দাবি জানান। এ সময় শিক্ষার্থীদের স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে উঠে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন–বর্ণী আলহাজ আঙ্গুরা-বাশার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল খায়ের, সহকারী শিক্ষক আবুল হোসেন, মোজাম্মেল হক, আরজ মিয়া, শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস ও তৈয়্যবা আক্তার।
এ সময় বক্তারা সৎ মা শারমিন আক্তারকে দ্রুত গ্রেপ্তার করায় পুলিশ প্রশাসন ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের প্রতি প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তাঁরা সুমাইয়ার খুনি সৎ মায়ের ফাঁসির দাবি করেন। যেন আর কোনো মায়ের হাতে সন্তানের এমন নির্মম মৃত্যু না হয়।
এ বিষয়ে কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য সহসাই চার্জশিট প্রদান করা হবে। এ ব্যাপারে খুনি শারমিন আক্তার কোনো প্রকার ছাড় পাবে না।’
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ফুল কিনতে টাকা চাইলে সৎ মা শারমিন আক্তার ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করে শিশু সুমাইয়াকে। রাতে ক্ষিপ্ত হয়ে সৎ মা শাসনের নামে গলা চেপে ধরলে নির্মমভাবে মৃত্যু হয় শিশু সুমাইয়ার। পরদিন ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে প্রভাত ফেরি করতে স্কুলের সহপাঠীরা সুমাইয়ার বাড়িতে গিয়ে বিছানায় তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠালে হত্যার আলামত পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে সৎ মা শারমিন আক্তারকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত শনিবার শারমিন আক্তার রিমান্ডে পুলিশের কাছে ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১১ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৮ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৭ মিনিট আগে