নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দেশের বিতর্কিত এস আলম শিল্প গ্রুপের ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব ক্রোক রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ২ হাজার ২৮০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. এরশাদ বলেন, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস্ লিমিটেডের কাছ থেকে ২ হাজার ২৮০ কোটি টাকা ঋণ আদায়ে গত ১৮ জুন অর্থঋণ মামলা করে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা। ঋণের টাকা উদ্ধারে ঝুঁকি থাকায় ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার ধানমন্ডি, মিরপুর ও গুলশানের বিভিন্ন স্থানে ৩০৬ শতক জমি ও সূত্রাপুরের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক করার নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের নামে পূবালী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখায় চেকমূলে লিয়েন থাকা ৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা ক্রোক করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ইসলামী ব্যাংকের তথ্যমতে, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস্ লিমিটেড এস আলম গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এটি এইচআর কয়েল ও সিআর কয়েল আমদানি শেষে পুরুত্ব বাড়িয়ে-কমিয়ে নিজস্ব কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে সরবরাহ করত এবং খোলাবাজারে বিক্রি করত। প্রতিষ্ঠানটি কাঁচামাল আমদানির জন্য ২০০০ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ঋণসুবিধা গ্রহণ করেছে। গত মে মাসের হিসাবমতে, প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৮০ কোটি ২৮ লাখ ৪ হাজার ৯৯১ টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার ব্যবস্থাপক মো. জামাল উদ্দীন বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর ঋণ আদায়ে জোর তৎপরতা চালানো হলেও ঋণ পরিশোধে এগিয়ে আসছেন না প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধাররা। তাই মামলা করার পর গ্রুপটির ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় থাকা সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করা হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দিয়েছেন। ক্রোক করা এসব সম্পত্তির আনুমানিক মূল্য ২০০ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, ইসলামী ব্যাংক থেকে বিতর্কিত শিল্প গ্রুপ এস আলম একাই প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এই ঋণের অর্ধেকেরই বেশি অর্থাৎ ৪৫ হাজার কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে। মামলায় এস আলম কোল্ড রোল স্টিলস্ মিলসের পরিচালক মো. সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান) এবং সাইফুল আলমের ভাই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওসমান গনিসহ সংশ্লিষ্ট গ্যারান্টরদের বিবাদী করা হয়েছে।
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দেশের বিতর্কিত এস আলম শিল্প গ্রুপের ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ও ব্যাংক হিসাব ক্রোক রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ২ হাজার ২৮০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. এরশাদ বলেন, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস্ লিমিটেডের কাছ থেকে ২ হাজার ২৮০ কোটি টাকা ঋণ আদায়ে গত ১৮ জুন অর্থঋণ মামলা করে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা। ঋণের টাকা উদ্ধারে ঝুঁকি থাকায় ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার ধানমন্ডি, মিরপুর ও গুলশানের বিভিন্ন স্থানে ৩০৬ শতক জমি ও সূত্রাপুরের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক করার নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের নামে পূবালী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখায় চেকমূলে লিয়েন থাকা ৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা ক্রোক করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ইসলামী ব্যাংকের তথ্যমতে, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস্ লিমিটেড এস আলম গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এটি এইচআর কয়েল ও সিআর কয়েল আমদানি শেষে পুরুত্ব বাড়িয়ে-কমিয়ে নিজস্ব কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে সরবরাহ করত এবং খোলাবাজারে বিক্রি করত। প্রতিষ্ঠানটি কাঁচামাল আমদানির জন্য ২০০০ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ঋণসুবিধা গ্রহণ করেছে। গত মে মাসের হিসাবমতে, প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৮০ কোটি ২৮ লাখ ৪ হাজার ৯৯১ টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার ব্যবস্থাপক মো. জামাল উদ্দীন বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর ঋণ আদায়ে জোর তৎপরতা চালানো হলেও ঋণ পরিশোধে এগিয়ে আসছেন না প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধাররা। তাই মামলা করার পর গ্রুপটির ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় থাকা সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করা হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দিয়েছেন। ক্রোক করা এসব সম্পত্তির আনুমানিক মূল্য ২০০ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, ইসলামী ব্যাংক থেকে বিতর্কিত শিল্প গ্রুপ এস আলম একাই প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এই ঋণের অর্ধেকেরই বেশি অর্থাৎ ৪৫ হাজার কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে। মামলায় এস আলম কোল্ড রোল স্টিলস্ মিলসের পরিচালক মো. সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান) এবং সাইফুল আলমের ভাই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওসমান গনিসহ সংশ্লিষ্ট গ্যারান্টরদের বিবাদী করা হয়েছে।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে