বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের রুমা উপজেলা থেকে পাঁচজনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর বিরুদ্ধে। উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দুর্গম নিয়াক্ষ্যং পাড়া থেকে তাঁদের অপহরণ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা।
পাইন্দু ইউপি চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা বলেন, অপহরণের ঘটনার অভিযোগ সম্পর্কে সরকারি গোয়েন্দাসহ উপজেলা প্রশাসন খবর পেয়েছে।
পাইন্দু ইউনিয়ন কার্যালয়ের সংশ্লিষ্টরা জানায়, সকালে শীত নিবারণের জন্য পাড়ার মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ আগুন জ্বালিয়ে তাপ নিচ্ছিল। এ সময় কেএনএফের ১৫ সদস্যরা নিয়াক্ষ্যং পাড়ায় হানা দেয়। বেশ কয়েকজনকে মারধর করে তারা। পরে পাঁচজনকে ধরে নিয়ে যায় এবং পাড়ার লোকজনকে হুমকি দিয়ে যায় পাঁচজনকে নেওয়ার বিষয়টি পাড়ার বাইরে কাউকে না জানানোর জন্য। বিষয়টি কোথাও জানাজানি হলে অপহৃত পাঁচজনকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে গেছে। এ কারণে অপহৃতদের উদ্ধারের আগে পাড়াবাসী মুখ খুলছে না। কারা অপহৃত হয়েছে তাদের কারও নামও প্রকাশ করা হচ্ছে না।
আরেকটি সূত্র জানায়, বম পার্টি খ্যাত কেএনএফের সশস্ত্র সদস্যরা নিয়াক্ষ্যং পাড়ার নিরীহ ওই পাঁচজনকে পোটার (পথপ্রদর্শক) হিসেবে নিয়ে গেছে অজ্ঞাত স্থানে।
রুমা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ মিদন মিয়া বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি, তবে এখনো সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা নিয়াংক্ষ্যং পাড়ার ঘটনার আগের রাতে পাশের পড়ুয়া পাড়া থেকে উহ্লাসিং (৩১) ও চিনুমং (৩০) নামে দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে। ওই সময় তাদের রাস্তা দেখানোর জন্য ওই দুজনকে নিয়ে যাচ্ছে বলে পাড়ার লোকজনকে জানায় কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা।
এই বিষয়ে রুমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ মাহবুবুল হক বলেন, ‘বিকেলের মধ্যে প্রকৃত ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যাবে।’
বান্দরবানের রুমা উপজেলা থেকে পাঁচজনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর বিরুদ্ধে। উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দুর্গম নিয়াক্ষ্যং পাড়া থেকে তাঁদের অপহরণ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা।
পাইন্দু ইউপি চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা বলেন, অপহরণের ঘটনার অভিযোগ সম্পর্কে সরকারি গোয়েন্দাসহ উপজেলা প্রশাসন খবর পেয়েছে।
পাইন্দু ইউনিয়ন কার্যালয়ের সংশ্লিষ্টরা জানায়, সকালে শীত নিবারণের জন্য পাড়ার মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ আগুন জ্বালিয়ে তাপ নিচ্ছিল। এ সময় কেএনএফের ১৫ সদস্যরা নিয়াক্ষ্যং পাড়ায় হানা দেয়। বেশ কয়েকজনকে মারধর করে তারা। পরে পাঁচজনকে ধরে নিয়ে যায় এবং পাড়ার লোকজনকে হুমকি দিয়ে যায় পাঁচজনকে নেওয়ার বিষয়টি পাড়ার বাইরে কাউকে না জানানোর জন্য। বিষয়টি কোথাও জানাজানি হলে অপহৃত পাঁচজনকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে গেছে। এ কারণে অপহৃতদের উদ্ধারের আগে পাড়াবাসী মুখ খুলছে না। কারা অপহৃত হয়েছে তাদের কারও নামও প্রকাশ করা হচ্ছে না।
আরেকটি সূত্র জানায়, বম পার্টি খ্যাত কেএনএফের সশস্ত্র সদস্যরা নিয়াক্ষ্যং পাড়ার নিরীহ ওই পাঁচজনকে পোটার (পথপ্রদর্শক) হিসেবে নিয়ে গেছে অজ্ঞাত স্থানে।
রুমা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ মিদন মিয়া বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি, তবে এখনো সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা নিয়াংক্ষ্যং পাড়ার ঘটনার আগের রাতে পাশের পড়ুয়া পাড়া থেকে উহ্লাসিং (৩১) ও চিনুমং (৩০) নামে দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে। ওই সময় তাদের রাস্তা দেখানোর জন্য ওই দুজনকে নিয়ে যাচ্ছে বলে পাড়ার লোকজনকে জানায় কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা।
এই বিষয়ে রুমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ মাহবুবুল হক বলেন, ‘বিকেলের মধ্যে প্রকৃত ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যাবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে