কুমিল্লা প্রতিনিধি
পুরো কুমিল্লা নগরজুড়ে সাজ সাজ রব। নগরীর প্রায় সড়কে নির্মিত হয়েছে তোরণ। নগরজুড়ে বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারে ছেয়ে গেছে। প্রস্তুত রয়েছে মঞ্চ, নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত। শুধু আনুষ্ঠানিক সমাবেশ শুরু করার বাকি।
আজ শনিবার কুমিল্লা নগরীর টাউন হলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সমাবেশ। নিত্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে নেতা-কর্মীদের মৃত্যুর প্রতিবাদ এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দেশের সব বিভাগে বিএনপির গণসমাবেশের অংশ হিসেবে কুমিল্লার এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা (কুমিল্লা দক্ষিণ, কুমিল্লা উত্তর ও মহানগর শাখা), চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পাঁচটি শাখা বিএনপির উদ্যোগে এই বিভাগীয় সমাবেশ হচ্ছে। এটি বিএনপির অষ্টম বিভাগীয় গণসমাবেশ। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা।
এদিকে সমাবেশের আগেই লোকে লোকারণ্য কুমিল্লার ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠ। সমাবেশ শনিবার হলেও গতকাল রাতেই প্রায় ভর্তি হয়ে গেছে এই মাঠ। দলে দলে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আসছে। শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লা টাউন হল মাঠ ও পার্শ্ববর্তী ঈদগাহে কয়েক দফায় নামাজ আদায় করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
সরেজমিন টাউন হল মাঠে গিয়ে দেখা যায়, জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতা-কর্মীরা দলে দলে মিছিল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করছেন। উপজেলা ও জেলার নেতা-কর্মীদের অনেকেই জড়ো হয়েছেন সেখানে। কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই এসে পড়েছেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘দল আমাকে বহিষ্কার করলেও আমি আজীবন দলের জন্য কাজ করে যাব। সমাবেশে আসা আমার নেতা-কর্মীদের দুই-তিন দিন ধরে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। গণসমাবেশে আমার লোকজন নিয়ে যাব।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া বলেন, ‘বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মীরা চাঙা। সবার মধ্যে উৎসবের আমেজ। প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলার দলীয় নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে গেছেন। নগরীরতে মানুষ আর মানুষ।’
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন উর রশিদ ইয়াছিন বলেন, ‘সমাবেশের আগেই মানুষে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে সমাবেশস্থল। কুমিল্লা জেলা ও আশপাশের লোকজন আসা বাকি। সমাবেশ শুরু হলে লোকজন কেমন হবে, ধারণা করা সম্ভব হচ্ছে না। দলীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও এই গণসমাবেশে আসবেন। কুমিল্লায় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কুমিল্লার ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরে উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এই সমাবেশের উপস্থিত আঁচ করতে পেরে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তার পরও আমাদের সমাবেশের জনস্রোত কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না।’
কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বলেন, ‘জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে তাদের সমাবেশ করবে।’
পুরো কুমিল্লা নগরজুড়ে সাজ সাজ রব। নগরীর প্রায় সড়কে নির্মিত হয়েছে তোরণ। নগরজুড়ে বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারে ছেয়ে গেছে। প্রস্তুত রয়েছে মঞ্চ, নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত। শুধু আনুষ্ঠানিক সমাবেশ শুরু করার বাকি।
আজ শনিবার কুমিল্লা নগরীর টাউন হলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সমাবেশ। নিত্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে নেতা-কর্মীদের মৃত্যুর প্রতিবাদ এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দেশের সব বিভাগে বিএনপির গণসমাবেশের অংশ হিসেবে কুমিল্লার এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা (কুমিল্লা দক্ষিণ, কুমিল্লা উত্তর ও মহানগর শাখা), চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পাঁচটি শাখা বিএনপির উদ্যোগে এই বিভাগীয় সমাবেশ হচ্ছে। এটি বিএনপির অষ্টম বিভাগীয় গণসমাবেশ। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা।
এদিকে সমাবেশের আগেই লোকে লোকারণ্য কুমিল্লার ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠ। সমাবেশ শনিবার হলেও গতকাল রাতেই প্রায় ভর্তি হয়ে গেছে এই মাঠ। দলে দলে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আসছে। শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লা টাউন হল মাঠ ও পার্শ্ববর্তী ঈদগাহে কয়েক দফায় নামাজ আদায় করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
সরেজমিন টাউন হল মাঠে গিয়ে দেখা যায়, জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতা-কর্মীরা দলে দলে মিছিল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করছেন। উপজেলা ও জেলার নেতা-কর্মীদের অনেকেই জড়ো হয়েছেন সেখানে। কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই এসে পড়েছেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘দল আমাকে বহিষ্কার করলেও আমি আজীবন দলের জন্য কাজ করে যাব। সমাবেশে আসা আমার নেতা-কর্মীদের দুই-তিন দিন ধরে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। গণসমাবেশে আমার লোকজন নিয়ে যাব।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া বলেন, ‘বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মীরা চাঙা। সবার মধ্যে উৎসবের আমেজ। প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলার দলীয় নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে গেছেন। নগরীরতে মানুষ আর মানুষ।’
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন উর রশিদ ইয়াছিন বলেন, ‘সমাবেশের আগেই মানুষে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে সমাবেশস্থল। কুমিল্লা জেলা ও আশপাশের লোকজন আসা বাকি। সমাবেশ শুরু হলে লোকজন কেমন হবে, ধারণা করা সম্ভব হচ্ছে না। দলীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও এই গণসমাবেশে আসবেন। কুমিল্লায় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কুমিল্লার ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরে উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এই সমাবেশের উপস্থিত আঁচ করতে পেরে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তার পরও আমাদের সমাবেশের জনস্রোত কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না।’
কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বলেন, ‘জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে তাদের সমাবেশ করবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সরকারি দিঘির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার মধ্যে আরেকটি ক্যারেজ কারখানা নির্মাণ প্রকল্প ৯ বছরেও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দৃশ্যত সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ রয়েছে সব। ভারত সরকারের অর্থায়নে এ কারখানা নির্মাণ করার কথা ছিল। কিন্তু ভারত মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় প্রকল্পটি আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না, সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে (আইইবি) এক্সট্রাঅর্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ে (ইওজিএম) যোগ দিতে আসা বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামী লীগপন্থি প্রকৌশলীরা হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৭ ঘণ্টা আগে