সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের নতুন ব্রিজ মোড় থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত ১৭ নম্বর রুটে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে সাড়ে ৩ শ অটোটেম্পো চলাচল করে। দীর্ঘ সময় ধরে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে চট্টগ্রাম অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন। বিভিন্ন সময় সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠলেও ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁদের কিছুই হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিক্ষোভের মুখে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক বিতাড়িত হন। তবে এখনো বহাল-তবিয়তে রয়েছেন সভাপতি। আর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দাবি করছেন আরেক শ্রমিকনেতা।
এদিকে ইউনিয়নের নেতৃত্বে আংশিক বদল হলেও চাঁদাবাজির জিম্মিদশা থেকে টেম্পোচালক ও শ্রমিকেরা এখনো মুক্ত হননি। দক্ষিণ চট্টগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে প্রশাসন, পুলিশসহ ব্যক্তি ও সংগঠনের নামে এখনো মাসে অন্তত ২০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
টেম্পোচালক-মালিক সূত্রে জানা যায়, ৫ আগস্টের পর এই রুটের টেম্পোসহ শ্রমিক ইউনিয়নের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পক্ষ বিক্ষোভ শুরু করে। সেপ্টেম্বর নাগাদ ওই পক্ষ ইউনিয়নের নিয়ন্ত্রণে নেয়। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক জানে আলমকে বিতাড়িত করে নিজেকে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দাবি করেন আলী ইমাম নামের এক শ্রমিকনেতা। তবে বহাল তবিয়তে থাকেন সভাপতি মো. জাহেদ।
টেম্পোমালিকদের অভিযোগ, সংগঠনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বর্তমানে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে সভাপতি-ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের নেতৃত্বে ইউনিয়নের পক্ষে চালকদের পরিচয়পত্র, লাইনে গাড়ি চালানোসহ নানা অজুহাতে মালিকপ্রতি ৩০-৫০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে।
চালক-মালিকদের অন্তত পাঁচজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিচয়পত্র বাবদ ১০ হাজার, দৈনিক ২০০ ও মাসে ২ হাজার টাকা চাঁদা দিয়ে এই লাইনে গাড়ি চালাতে হচ্ছে প্রত্যেককে।
ভুক্তভোগী চালকদের একজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাইন খরচের নামে দৈনিক যে ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে, সেটা দিতে দেরি হলে শারীরিকভাবে হেনস্তারও শিকার হতে হয়। অনেক সময় গাড়িভাড়া না মারার আগেই তাঁদের লোকজন টাকা দাবি করে থাকেন, চালকেরা ভাড়া মেরে টাকা দেবেন বললে তাঁরা চালকের পকেট চেক করাসহ গাড়ির চলাচল বন্ধ রাখেন। এভাবে প্রতিনিয়ত আমরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছি।’
চালক-মালিকদের ভাষ্য, এই রুটে গাড়ি নামানোর জন্য পারমিটবিহীন অটোটেম্পোর ক্ষেত্রে এন্ট্রি ফি বাবদ মালিকদের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। আর পারমিট থাকা টেম্পোর জন্য দিতে হয় ১০-১৫ হাজার টাকা।
ওই রুটের চালকদের একটি অংশ চাঁদাবাজির প্রতিবাদ জানিয়ে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সিএমপি কমিশনারসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগও দিয়েছেন। তবে চট্টগ্রাম অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাহেদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘এভাবে কেউ চাঁদা আদায় করে থাকলে তাঁকে ধরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হোক। এটা আমার দাবি।’
চট্টগ্রাম নগরের নতুন ব্রিজ মোড় থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত ১৭ নম্বর রুটে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে সাড়ে ৩ শ অটোটেম্পো চলাচল করে। দীর্ঘ সময় ধরে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে চট্টগ্রাম অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন। বিভিন্ন সময় সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠলেও ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁদের কিছুই হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিক্ষোভের মুখে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক বিতাড়িত হন। তবে এখনো বহাল-তবিয়তে রয়েছেন সভাপতি। আর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দাবি করছেন আরেক শ্রমিকনেতা।
এদিকে ইউনিয়নের নেতৃত্বে আংশিক বদল হলেও চাঁদাবাজির জিম্মিদশা থেকে টেম্পোচালক ও শ্রমিকেরা এখনো মুক্ত হননি। দক্ষিণ চট্টগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে প্রশাসন, পুলিশসহ ব্যক্তি ও সংগঠনের নামে এখনো মাসে অন্তত ২০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
টেম্পোচালক-মালিক সূত্রে জানা যায়, ৫ আগস্টের পর এই রুটের টেম্পোসহ শ্রমিক ইউনিয়নের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পক্ষ বিক্ষোভ শুরু করে। সেপ্টেম্বর নাগাদ ওই পক্ষ ইউনিয়নের নিয়ন্ত্রণে নেয়। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক জানে আলমকে বিতাড়িত করে নিজেকে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দাবি করেন আলী ইমাম নামের এক শ্রমিকনেতা। তবে বহাল তবিয়তে থাকেন সভাপতি মো. জাহেদ।
টেম্পোমালিকদের অভিযোগ, সংগঠনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বর্তমানে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে সভাপতি-ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের নেতৃত্বে ইউনিয়নের পক্ষে চালকদের পরিচয়পত্র, লাইনে গাড়ি চালানোসহ নানা অজুহাতে মালিকপ্রতি ৩০-৫০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে।
চালক-মালিকদের অন্তত পাঁচজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিচয়পত্র বাবদ ১০ হাজার, দৈনিক ২০০ ও মাসে ২ হাজার টাকা চাঁদা দিয়ে এই লাইনে গাড়ি চালাতে হচ্ছে প্রত্যেককে।
ভুক্তভোগী চালকদের একজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাইন খরচের নামে দৈনিক যে ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে, সেটা দিতে দেরি হলে শারীরিকভাবে হেনস্তারও শিকার হতে হয়। অনেক সময় গাড়িভাড়া না মারার আগেই তাঁদের লোকজন টাকা দাবি করে থাকেন, চালকেরা ভাড়া মেরে টাকা দেবেন বললে তাঁরা চালকের পকেট চেক করাসহ গাড়ির চলাচল বন্ধ রাখেন। এভাবে প্রতিনিয়ত আমরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছি।’
চালক-মালিকদের ভাষ্য, এই রুটে গাড়ি নামানোর জন্য পারমিটবিহীন অটোটেম্পোর ক্ষেত্রে এন্ট্রি ফি বাবদ মালিকদের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। আর পারমিট থাকা টেম্পোর জন্য দিতে হয় ১০-১৫ হাজার টাকা।
ওই রুটের চালকদের একটি অংশ চাঁদাবাজির প্রতিবাদ জানিয়ে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সিএমপি কমিশনারসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগও দিয়েছেন। তবে চট্টগ্রাম অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাহেদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘এভাবে কেউ চাঁদা আদায় করে থাকলে তাঁকে ধরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হোক। এটা আমার দাবি।’
রাফিসহ তাঁর বন্ধুরা মিলে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে ক্রিকেট খেলতে যান। খেলা শেষে বাসায় ফেরার পথে বৃষ্টি নামে। ওই সময় হঠাৎ বজ্রপাতে রাফি গুরুতর আহত হন। পরে বন্ধুরা রাফিকে উদ্ধার করে কামারপাড়া আহসানিয়া মিশন ক্যানসার হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ মিনিট আগেনালিতাবাড়ী দাওধারা কাটাবাড়ী পাহাড়ি এলাকায় বল্লমের আঘাতে অসুস্থ পড়ে ছিল এক বন্য হাতি। আজ বৃহস্পতিবার ওই বন্য হাতিকে চিকিৎসা দিয়েছে বন বিভাগ। এতে খুব দ্রুতই হাতিটি সুস্থ হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালায় আগুনে পুড়ে সানজিদা আক্তার তুলি (১৭) নামের এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ঘোনা গ্রামে ওই ছাত্রীর নিজবাড়িতে তার গায়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ডেমরার হাজীনগর এলাকায় গায়েহলুদের এক অনুষ্ঠান শেষে বাসায় ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হয়েছেন সহদোর দুই ভাইসহ চারজন। ২৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজীনগর ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার থানায় মামলা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে