নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের মাতারবাড়ীতে মোগলটুলি খালে জলাবদ্ধতা প্রকল্পের কাজ করার সময় হেলে পড়া ভবন দুটির দেয়াল ভেঙে দিচ্ছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। এই ভবনগুলো নির্মাণের সময় নকশা মানা হয়নি বলে দাবি করছে প্রতিষ্ঠানটি। এদিকে এই দাবি মানতে নারাজ ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের বাসিন্দারা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ভবনের দেয়াল ভাঙা শুরু করলে তাঁরা প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে তা না ভাঙার দাবি জানান। তবে প্রকল্পের কর্মকর্তারা তাঁদের জানান, ঝুঁকি কমাতেই ভবনের দেয়ালগুলো ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। এখন ভবন দুটি সিলগালা করে দেওয়া হবে।
ঘটনাস্থলে এসেছেন প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ শাহীনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘খালের ১৫ ফুট দূরে ঘর নির্মাণ করতে বলা হয়েছে। এর পরও খালের পাশে ঘর নির্মাণ করেছে, তাদের অপসারণ করতে সময় দেওয়া হয়। কিন্তু অপসারণের বদলে তাঁরা বর্ধিত করেছে। এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই খালের কাজ শুরু করতেই ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পরও যদি তাঁরা বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারে, তাহলে আমরা ক্ষতিপূরণ দেব।’
সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও প্রকল্প পরিচালক মো. শাহ আলীও বলেন, এই ভবনের কিছু অংশ খালের মধ্যে পড়েছে। বর্ধিত অংশ আগে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। ভবনটি সিডিএর নকশা অনুযায়ী নির্মাণ করা হলে এভাবে হেলে পড়ার কথা না। প্রকল্পের কাজের জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছিল। প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণের জন্য খালের পাশে শিট পাইল দেওয়া হয়েছিল।
এই দুটি ভবন ও কাঁচা ঘরে অন্তত ১০ পরিবারের ২৫-৩০ জনের বাস। তাঁদের অনেকেই ভবন ভাঙার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাঁরা দাবি করেন, তিন প্রজন্ম ধরেই তাঁরা এখানে বসবাস করছেন। তাঁরাও উন্নয়ন চান, কিন্তু এভাবে নিজেদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে নয়। এ সময় বাসিন্দারা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।
তবে সিডিএর কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর না পেয়ে তারা স্ট্র্যান্ড রোডে অবরোধ করেন।
চট্টগ্রাম নগরের মাতারবাড়ীতে মোগলটুলি খালে জলাবদ্ধতা প্রকল্পের কাজ করার সময় হেলে পড়া ভবন দুটির দেয়াল ভেঙে দিচ্ছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। এই ভবনগুলো নির্মাণের সময় নকশা মানা হয়নি বলে দাবি করছে প্রতিষ্ঠানটি। এদিকে এই দাবি মানতে নারাজ ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের বাসিন্দারা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ভবনের দেয়াল ভাঙা শুরু করলে তাঁরা প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে তা না ভাঙার দাবি জানান। তবে প্রকল্পের কর্মকর্তারা তাঁদের জানান, ঝুঁকি কমাতেই ভবনের দেয়ালগুলো ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। এখন ভবন দুটি সিলগালা করে দেওয়া হবে।
ঘটনাস্থলে এসেছেন প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ শাহীনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘খালের ১৫ ফুট দূরে ঘর নির্মাণ করতে বলা হয়েছে। এর পরও খালের পাশে ঘর নির্মাণ করেছে, তাদের অপসারণ করতে সময় দেওয়া হয়। কিন্তু অপসারণের বদলে তাঁরা বর্ধিত করেছে। এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই খালের কাজ শুরু করতেই ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পরও যদি তাঁরা বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারে, তাহলে আমরা ক্ষতিপূরণ দেব।’
সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও প্রকল্প পরিচালক মো. শাহ আলীও বলেন, এই ভবনের কিছু অংশ খালের মধ্যে পড়েছে। বর্ধিত অংশ আগে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। ভবনটি সিডিএর নকশা অনুযায়ী নির্মাণ করা হলে এভাবে হেলে পড়ার কথা না। প্রকল্পের কাজের জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছিল। প্রতিরোধ দেয়াল নির্মাণের জন্য খালের পাশে শিট পাইল দেওয়া হয়েছিল।
এই দুটি ভবন ও কাঁচা ঘরে অন্তত ১০ পরিবারের ২৫-৩০ জনের বাস। তাঁদের অনেকেই ভবন ভাঙার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাঁরা দাবি করেন, তিন প্রজন্ম ধরেই তাঁরা এখানে বসবাস করছেন। তাঁরাও উন্নয়ন চান, কিন্তু এভাবে নিজেদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে নয়। এ সময় বাসিন্দারা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।
তবে সিডিএর কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর না পেয়ে তারা স্ট্র্যান্ড রোডে অবরোধ করেন।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৭ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৩ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪১ মিনিট আগে