নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে পাহাড় কাটা ও প্রায় দুই একর ধানি জমি ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। এতে এলাকার জনচলাচলের গ্রামীণ পথটিও বন্ধ হয়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মনে তীব্র ক্ষোভ রয়েছে। তবে অভিযুক্তরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেন না।
সরেজমিন দেখা গেছে, রামগড় পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরী জেলা খানার পাশে পেন্দাপাড়া এলকায় অন্তত দুই একর নিচু ধানি জমি ভরাটের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এই জায়গা ভরাটের জন্য মাসখানেক সময় ধরে ট্রাক্টরে মাটি কাটা হয়েছে পাশের প্রয়াত দেলু মিয়ার পাহাড় থেকে। পাহাড়ের পাশের নিচু এলাকাটি যৌথভাবে কিনেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি ও দুই নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার বাদশা মিয়া। কাউন্সিলরের নিজ এলাকা ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরের এলাকায় এসে এই জমি কেনেন।
এলাকাটি আরও উঁচু করে আবাসিক প্লট হিসাবে বিক্রির পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা।
একাধিক স্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাটি ভরাটের জায়গায় পেন্দাপাড়া হয়ে চৌধুরীপাড়ায় মধ্য দিয়ে যাতায়াতের প্রায় ২০০ মিটার দীর্ঘ একটি পায়ে হাঁটা পথ ছিল।
পাহাড়কাটা মাটি ফেলে জমি ভরাটের কারণে সেই জায়গা দিয়ে চলাচলের মেঠোপথও বন্ধ হয়ে গেছে। এই কাজে খোদ উপজেলা চেয়ারম্যান এবং একজন কাউন্সিলর জড়িত থাকায় এলাকাবাসী প্রতিবাদ করতেও সাহসী হচ্ছেন না।
যোগাযোগ করা হলে কাউন্সিলর বাদশা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, জমির যে অংশ আমি কিনেছি তা ভরাট করা হয়নি, ভরাট হয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান দাদার অংশটি।
পাহাড় কাটার বিষয়টি অস্বীকার করে উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি আমাদের নাম ভাংগিয়ে অনেকে নানা অপকর্ম করে।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানা গেছে, ওই এলাকায় পাহাড় কাটার অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ অভিযান চালানো হয়। এই সময় অবৈধভাবে পাহাড় কাটার দায়ে পাহাড়
মালিকের ছেলে মো. আলতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় মাস দুয়েক আগে। এরপরও ওই পাহাড়কাটা অব্যাহত থাকে এবং পাশের পাহাড়ের বেশির ভাগ অংশ কেটে ফেলা হয়। এ জন্য শত শত ট্রাক্টর দিয়ে মাটি পরিবহন করতে দেখেছেন স্থানীয় লোকেরা।
উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পাহাড় কাটার অভিযোগের ব্যাপারে রামগড়ের উপজেলা নির্বাহী অফিসার ম. মাহমুদ উল্যা আজকের পত্রিকাকে জানান, আমি খরব নিচ্ছি, উনি (উপজেলা চেয়ারম্যান) জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেব।
চট্টগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মফিজুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, পাহাড় কাটা অপরাধ, রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি পাহাড় কাটলে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছি।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে পাহাড় কাটা ও প্রায় দুই একর ধানি জমি ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। এতে এলাকার জনচলাচলের গ্রামীণ পথটিও বন্ধ হয়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মনে তীব্র ক্ষোভ রয়েছে। তবে অভিযুক্তরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেন না।
সরেজমিন দেখা গেছে, রামগড় পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরী জেলা খানার পাশে পেন্দাপাড়া এলকায় অন্তত দুই একর নিচু ধানি জমি ভরাটের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এই জায়গা ভরাটের জন্য মাসখানেক সময় ধরে ট্রাক্টরে মাটি কাটা হয়েছে পাশের প্রয়াত দেলু মিয়ার পাহাড় থেকে। পাহাড়ের পাশের নিচু এলাকাটি যৌথভাবে কিনেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি ও দুই নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার বাদশা মিয়া। কাউন্সিলরের নিজ এলাকা ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরের এলাকায় এসে এই জমি কেনেন।
এলাকাটি আরও উঁচু করে আবাসিক প্লট হিসাবে বিক্রির পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা।
একাধিক স্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাটি ভরাটের জায়গায় পেন্দাপাড়া হয়ে চৌধুরীপাড়ায় মধ্য দিয়ে যাতায়াতের প্রায় ২০০ মিটার দীর্ঘ একটি পায়ে হাঁটা পথ ছিল।
পাহাড়কাটা মাটি ফেলে জমি ভরাটের কারণে সেই জায়গা দিয়ে চলাচলের মেঠোপথও বন্ধ হয়ে গেছে। এই কাজে খোদ উপজেলা চেয়ারম্যান এবং একজন কাউন্সিলর জড়িত থাকায় এলাকাবাসী প্রতিবাদ করতেও সাহসী হচ্ছেন না।
যোগাযোগ করা হলে কাউন্সিলর বাদশা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, জমির যে অংশ আমি কিনেছি তা ভরাট করা হয়নি, ভরাট হয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান দাদার অংশটি।
পাহাড় কাটার বিষয়টি অস্বীকার করে উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি আমাদের নাম ভাংগিয়ে অনেকে নানা অপকর্ম করে।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানা গেছে, ওই এলাকায় পাহাড় কাটার অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ অভিযান চালানো হয়। এই সময় অবৈধভাবে পাহাড় কাটার দায়ে পাহাড়
মালিকের ছেলে মো. আলতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় মাস দুয়েক আগে। এরপরও ওই পাহাড়কাটা অব্যাহত থাকে এবং পাশের পাহাড়ের বেশির ভাগ অংশ কেটে ফেলা হয়। এ জন্য শত শত ট্রাক্টর দিয়ে মাটি পরিবহন করতে দেখেছেন স্থানীয় লোকেরা।
উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পাহাড় কাটার অভিযোগের ব্যাপারে রামগড়ের উপজেলা নির্বাহী অফিসার ম. মাহমুদ উল্যা আজকের পত্রিকাকে জানান, আমি খরব নিচ্ছি, উনি (উপজেলা চেয়ারম্যান) জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেব।
চট্টগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মফিজুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, পাহাড় কাটা অপরাধ, রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারি পাহাড় কাটলে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছি।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে