বান্দরবান প্রতিনিধি
দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে বান্দরবান-রুমা সড়কে পাহাড় ধসে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ায় উপজেলাটির বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন রয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় বান্দরবান-রুমা সড়কের ওয়াই জংশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বান্দরবান-রুমা সড়কের ১২ মাইলের দলিয়ান পাড়া এলাকায় পাহাড় ধসে রাস্তায় পড়ে। এ কারণে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ছোট ছোট যানবাহন চলাচল করছে। একই সঙ্গে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনের পাঁচটি খুঁটি উপড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগও বন্ধ রয়েছে রুমা উপজেলায়।
বান্দরবান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সহকারী পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র মুৎসুদ্দি জানান, বান্দরবান থেকে রুমা ও থানচি উপজেলা যাওয়ার পথে ওয়াই জংশন-বারো মাইল আস্থা পাহাড় ধস ও রাস্তায় গাছ ভেঙে পড়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের লোকজন রাস্তায় ভেঙে পড়া গাছপালা পরিষ্কার করতে পারলেও যন্ত্রপাতি না থাকায় রাস্তার পাশে বিশাল পাহাড় ভেঙে পড়া মাটি সরাতে পারেনি।
রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান জানান, বান্দরবান থেকে রুমা যাওয়ার পথে বারোমাইল দলিয়ান পাড়া এলাকায় পাহাড় ধসে পড়েছে। সাময়িক যোগাযোগের অসুবিধা হলেও ২৬ ইসিবি রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি অপসারণের কাজ করছে।
বান্দরবান বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আমির হোসেন জানান, ওয়াইজংশন থেকে রুমা উপজেলা পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে ঝড়ো বাতাসে ও পাহাড় ধসে পাঁচটি বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে। বৃষ্টি না থামানো পর্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না, দ্রুত বিদ্যুৎ সঞ্চালনের কাজ স্বাভাবিক করা হবে।
বান্দরবান আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সনাতন কুমার মন্ডল বলেন, আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ৭২ ঘণ্টা মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে বান্দরবান-রুমা সড়কে পাহাড় ধসে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ায় উপজেলাটির বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন রয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় বান্দরবান-রুমা সড়কের ওয়াই জংশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বান্দরবান-রুমা সড়কের ১২ মাইলের দলিয়ান পাড়া এলাকায় পাহাড় ধসে রাস্তায় পড়ে। এ কারণে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ছোট ছোট যানবাহন চলাচল করছে। একই সঙ্গে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনের পাঁচটি খুঁটি উপড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগও বন্ধ রয়েছে রুমা উপজেলায়।
বান্দরবান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সহকারী পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র মুৎসুদ্দি জানান, বান্দরবান থেকে রুমা ও থানচি উপজেলা যাওয়ার পথে ওয়াই জংশন-বারো মাইল আস্থা পাহাড় ধস ও রাস্তায় গাছ ভেঙে পড়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের লোকজন রাস্তায় ভেঙে পড়া গাছপালা পরিষ্কার করতে পারলেও যন্ত্রপাতি না থাকায় রাস্তার পাশে বিশাল পাহাড় ভেঙে পড়া মাটি সরাতে পারেনি।
রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান জানান, বান্দরবান থেকে রুমা যাওয়ার পথে বারোমাইল দলিয়ান পাড়া এলাকায় পাহাড় ধসে পড়েছে। সাময়িক যোগাযোগের অসুবিধা হলেও ২৬ ইসিবি রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি অপসারণের কাজ করছে।
বান্দরবান বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আমির হোসেন জানান, ওয়াইজংশন থেকে রুমা উপজেলা পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে ঝড়ো বাতাসে ও পাহাড় ধসে পাঁচটি বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে। বৃষ্টি না থামানো পর্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না, দ্রুত বিদ্যুৎ সঞ্চালনের কাজ স্বাভাবিক করা হবে।
বান্দরবান আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সনাতন কুমার মন্ডল বলেন, আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ৭২ ঘণ্টা মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৬ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪০ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে