ফেনী প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভা ঘিরে তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে ফেনী শহর। শহরের ট্রাংক রোডে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রস্তুত করা হয়েছে সভামঞ্চ। জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’র অংশ হিসেবে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা আজ সোমবার ফেনীতে পথসভা করবেন।
আজ দুপুরে দেখা যায়, শহরের প্রধান সড়ক, মোড় ও স্থাপনাগুলো তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে। সড়ক বিভাজক, চত্বর ও বৈদ্যুতিক খুঁটিতে লাগানো হয়েছে এনসিপি নেতাদের ছবিসংবলিত পোস্টার ও ব্যানার। সভাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজরদারি চোখে পড়ে।
সন্ধ্যা ৭টায় খাগড়াছড়ির কর্মসূচি শেষে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা ফেনী পৌঁছাবেন। ট্রাংক রোডে পথসভায় প্রধান অতিথি থাকবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। প্রধান বক্তা থাকবেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেবেন দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদিব, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা ও নাহিদা সারোয়ার নিভা, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আজিজুর রহমান রিজভী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়েরসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়ের বলেন, ‘কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে কেউ কেউ বিতর্কিত মন্তব্য করছে। তবে আমরা বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও সার্বক্ষণিক অবহিত রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই।’ দলের জেলা সংগঠক আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের বলেন, ‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। জেলার সর্বত্র প্রচারণা চালানো হয়েছে। কর্মীদের মধ্যে বিপুল উৎসাহ রয়েছে।’
ট্রাংক রোডের কর্মসূচি শেষে মহিপালে যাবেন এনসিপি নেতারা। গত বছরের ৪ আগস্ট মহিপালে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডস্থলে আরেকটি পথসভা করবেন তাঁরা। পরে তাঁরা সার্কিট হাউসে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারগুলোর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে নোয়াখালীর উদ্দেশে রওনা হবেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভা ঘিরে তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে ফেনী শহর। শহরের ট্রাংক রোডে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রস্তুত করা হয়েছে সভামঞ্চ। জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’র অংশ হিসেবে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা আজ সোমবার ফেনীতে পথসভা করবেন।
আজ দুপুরে দেখা যায়, শহরের প্রধান সড়ক, মোড় ও স্থাপনাগুলো তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে। সড়ক বিভাজক, চত্বর ও বৈদ্যুতিক খুঁটিতে লাগানো হয়েছে এনসিপি নেতাদের ছবিসংবলিত পোস্টার ও ব্যানার। সভাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজরদারি চোখে পড়ে।
সন্ধ্যা ৭টায় খাগড়াছড়ির কর্মসূচি শেষে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা ফেনী পৌঁছাবেন। ট্রাংক রোডে পথসভায় প্রধান অতিথি থাকবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। প্রধান বক্তা থাকবেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেবেন দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদিব, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা ও নাহিদা সারোয়ার নিভা, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আজিজুর রহমান রিজভী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়েরসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়ের বলেন, ‘কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে কেউ কেউ বিতর্কিত মন্তব্য করছে। তবে আমরা বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও সার্বক্ষণিক অবহিত রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই।’ দলের জেলা সংগঠক আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের বলেন, ‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। জেলার সর্বত্র প্রচারণা চালানো হয়েছে। কর্মীদের মধ্যে বিপুল উৎসাহ রয়েছে।’
ট্রাংক রোডের কর্মসূচি শেষে মহিপালে যাবেন এনসিপি নেতারা। গত বছরের ৪ আগস্ট মহিপালে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডস্থলে আরেকটি পথসভা করবেন তাঁরা। পরে তাঁরা সার্কিট হাউসে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারগুলোর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে নোয়াখালীর উদ্দেশে রওনা হবেন।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে